somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মনুষ্য-স্বভাব : একটা সরল গল্প থেকে আরেকটা সরল গল্প সৃষ্টির পথে অসমাপ্ত কয়েকটা ক্ষুদ্র গল্প

০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার একটা সরল ছোটোগল্প একজন সদাশয় লেখক ও তাঁর ভক্ত পাঠকের কথা ব্লগে প্রকাশিত হবার পর এর ভালোমন্দের বিভিন্ন দিক নিয়ে নানাজনে মন্তব্য করার এক পর্যায়ে ব্লগার আমিভূত-এর মন্তব্যের উত্তরে একটা সাংকেতিক গল্প লিখি। উদ্ধৃত পোস্টের ২৭ নম্বর কমেন্ট থেকে গল্পাংশটুকু হুবহু তুলে দিচ্ছি :

এক লোক আমার কাছ থেকে ৫০০০ টাকা ধার নিয়েছিল। বেশ কিছুদিন চলে যায়, সে ধার শোধ করে না। আমি মুখচোরা। চাইতে পারি না। লোকটা আমাকে দেখলেই এড়িয়ে চলে। আরো অনেকদিন চলে গেলো। তার উপর বিরক্ত বোধ করছি। মনে মনে তার স্বভাব নিয়ে খুব ক্ষিপ্ত হচ্ছি- সে নিশ্চয়ই টাকা ধারের কথা ভুলে গেছে। ... ওহ, মানুষ এতো নির্লজ্জ হয় কী করে?

এরপর গল্পটা শেষ হতে আর মাত্র ২টি লাইনের দরকার। গেস করুন, কী হতে পারে।

এ সাংকেতিক গল্পটা ফেইসবুকেও স্ট্যাটাস আকারে পোস্ট করা হলে কয়েকজন বন্ধু এভাবে গল্পের সমাপ্তি টানেন :

মনোয়ারা মণি

‘ধার না দিলে মুখ কালো একবার, ধার দিলে মুখ কালো শতবার’...(মায়ের কাছে শুনেছি)...শুভ সকাল... :) :)

ভেবেছি আগামীতে টাকা থাকলেও ধার দিবো না। (আমিও চাইতে পারি না আর টাকা মার যায়)

যিনি দেন তাঁর সক্ষমতা যিনি দিতে পারেন না তাঁর অক্ষমতা... একটাই অপশন ভবিষ্যতে সাবধান হওয়া ...

আশরাফুল ইসলাম
সেই নির্লজ্জ মানুষটাকে আবার দেখলাম, ঈদের কেনাকাটায় শপিং মলে।
হাতে শপিংয়ের ব্যাগ আর ব্যাগ... সাথে হাঁটছে সুন্দরী এক রমণি।
অকস্মাৎ চোখাচোখি, তারপর খানিক আলাপ। কিন্তু পালাতে চাওয়ার চেষ্টা তার চোখেমুখে। কিন্তু কেন? শুধুই কি সামান্য এই টাকা দেনায়?

পূর্ণেন্দু মণি
সে আবার আসলো, তাও ঈদের আগের রাতেই। ‘খলিল ভাই, খুব বিপদে পড়েছি - কিছু টাকার দরকার; চিন্তা করবেন না, ঈদের পরপরই না হয়...।’

গল্পটা সম্পূর্ণ করার জন্য যাঁরা চেষ্টা করেছেন তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ। সবার ফিনিশিংয়েই বৈচিত্র্য আছে, যদিও আমি ঠিক এভাবে সমাপ্তি টানতে চাই নি। এ থিমটা আমার মাথায় কাজ করছিল গত প্রায় ১৫-১৭ বছর ধরে, একটা সত্য ঘটনার প্রেক্ষিতে। বর্তমান গল্পটা খুব অল্প কথায়, মাত্র ১০-১২ লাইনেই শেষ করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লিখতে বসে দেখি গল্প বড় হয়ে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত কীভাবে গল্পটি শেষ হয় তা মনে হয় ক্রমাগত আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে।

গল্প লিখতে শুরু করি। কিন্তু অস্বস্তি বোধ করতে থাকি। যে থিমের উপর ব্লগে সংকেত লিখেছিলাম, ধীরে ধীরে থিম পালটে যাচ্ছে। অধিকন্তু, যা লিখতে চাই তা গুছিয়ে প্রকাশ করতে পারছি না। অস্বস্তি! অস্বস্তি!

যেভাবে নতুন করে লিখতে থাকি

ঘন ঘন কলিংবেলের শব্দে সকালের ঘুম ভেঙে গেলো। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সবে সাড়ে ৬টা। আজ শুক্রবার, সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এমন ছুটির দিনে সচরাচর ১১টা-১২টার দিকে ঘুম থেকে উঠি। বহুরাত জেগে ডিশ দেখার ফলে ঠিক সকালের দিকেই ঘুমটা খুব প্রগাঢ় হয়। মাত্র বছর দুই হলো দেশে ডিশ এ্যান্টেনা ঢুকেছে। খাওয়া-দাওয়া-নাওয়া ভুলে ডিশ চ্যানেলে মগ্ন থাকা এখন ব্রত হয়ে গেছে। কিন্তু এই সাত-সকালে মাথায় কার এমন মৃগী উঠলো? আক্কেলজ্ঞান বলে কিচ্ছুটুকুন নেই- একবার বেল টিপলেই তো যথেষ্ট ছিল। অভদ্র!
চোখ ডলতে ডলতে বিছানা ছাড়লাম।

দরজা খুলতেই সফিক মিয়ার মুখ। বেজার-কুজার হয়ে দাঁড়িয়ে।
‘কী ব্যাপার, সফিক?’ কোনো কারণ ছাড়াই আমার বিরক্তভাবটা কেটে গেছে।
‘স্যার, ২০০ টাকা ধার দিবেন? খুব দরকার।’ সফিক মিয়া করুণ ভাবে আমার দিকে তাকিয়ে এ কথা বলে। আমি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম, বসের কোনো ‘চিরকুট’ নিয়ে সে হাজির হয় নি এটাই শান্তি। সে অফিসের একজন পিয়ন। বসের ‘চিরকুট’ ছুটির দিনে একটা বিরাট আতঙ্ক।
সফিক মিয়া আমাকে অনেক বড় একটা লজ্জার হাত থেকেও বাঁচালো। আমার মানিব্যাগে মাত্র ২০০ টাকাই ছিল, যা দিয়ে বিকেলে সপরিবারে যমুনা ব্রিজের গোড়াপত্তন দেখতে যাওয়ার প্ল্যান ছিল। সফিক মিয়া আজ না এসে আগামীকাল এলে, কিংবা ২০০ টাকার বদলে ৩০০ টাকা চাইলে লজ্জায় আমার মাথা হেঁট হয়ে যেতো। আমার মতো এতো বড় এক কর্মকর্তার মানিব্যাগে দু-তিন শ টাকাও থাকবে না, তা কি কখনো হতে পারে? এ কথা সফিক মিয়ার মতো চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারিকে কখনো বোঝানো সম্ভব নয়। সে ভাবতো, সে ২০০ টাকা ফেরত দিতে পারবে না বলে ‘টাকা নেই’ কথাটা মিথ্যা বলেছি। ফলাফল, তার কাছে আমি একজন মিথ্যাবাদী, বা ছোটোলোক হিসাবে গণ্য হতাম।
সফিক মিয়ার হাতে ২০০ টাকা তুলে দেয়ার পর তার চোখের কোনা ভিজে উঠলো না, কিন্তু সেই চোখের অভিব্যক্তি এমন ছিল যে এ ২০০ টাকায় তার যতোখানি উপকার হবে তাতে সে সারাজীবন আমার গোলাম হয়ে থাকতে রাজি আছে।

গল্প অসমাপ্ত থেকে গেলো

সফিক মিয়া আদতে কোনো কাল্পনিক চরিত্র নয়। সাংকেতিক গল্পের থিমটাও একটা সত্য ঘটনার উপর দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু একটার সাথে আরেকটার কোনো যোগসূত্র নেই। অথচ কী আশ্চর্য, সাংকেতিক ‘থিম’টা আমাকে অজ্ঞাতসারে ভিন্ন জগতে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।
সফিক মিয়া বলে কোনো এককালে আমাদের অফিসে এক পিয়ন ছিল। কিন্তু যাকে নিয়ে আমাকে এখন লিখতে হচ্ছে, তার নাম সফিক মিয়া নয়। নাম ভুলে গেছি। আসল নামটা ভুলে গেলেই আমার মনে পড়ে যে নামটি, সেটিই এই সফিক মিয়া। না, সফিক মিয়াকে নিয়ে আমার জীবনে কোনো ঘটনা ঘটে নি, পূর্বজনমেও না।

গত কয়েকদিন ধরে সফিক মিয়ার আসল নাম মনে করার চেষ্টা করছিলাম। আসল নামেই যে গল্প লিখতে হবে তারও কোনো তাগাদা ছিল না মনে, কিন্তু ইচ্ছে, এমন জ্বলজ্যান্ত নামটা কীভাবে ভুলে যেতে পারি?

হঠাৎ মনে পড়লো। সফিক মিয়াকে নিয়ে একবার ব্লগে কিছু একটা লিখেছিলাম। কিন্তু কবে, কোথায়, কার পোস্টে, কী প্রসঙ্গে লিখেছিলাম- কিচ্ছু মনে নেই। আমি ক্রমাগত আমার ব্রেইন স্ক্যান করতে থাকি। দুদিন পর মনে পড়লো ভাসা ভাসা- আমি সেখানে লিখেছিলাম- যশোর থেকে আসছিলাম। ব্যস। সামহোয়্যারইনব্লগ নামক বাংলা ওয়েব্লগে এটি লিখে সার্চ দিতেই সার্চ রেজাল্টের ২ নম্বরে উঠে এলো পোস্টটি - ১৯৭১ : অস্পষ্ট স্মৃতি থেকে। এ পোস্টের ৬ নম্বর কমেন্টে ব্লগার নিখিলেস প্যারিসে লিখেছেনঃ

ভালো লাগলো পড়ে... মুক্তিযুদ্ধের জন্য এখন মাঝে মাঝেই আফসোস হয়, তখন কেন ছিলাম না, একটা ইতিহাস হতে কিংবা ইতিহাসের সাক্ষী হতে কে না ভালো বাসে?
অবশ্য ইতিহাসরাই ঘটনাচক্রে এ যুগে মার খাচ্ছে... তাদের কথা প্রায়ই শুনি না খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছে...

নিখিলেস প্যারিসে আমাকে ফিরিয়ে দিলেন সফিক মিয়ার আসল নাম – আমি লিখেছিলাম...

এক শুক্রবারের ভোরে দরজায় টোকা পড়লো। দরজা খুলে দেখি আমাদের মেসের এক ওয়েটার। মাহফুজ। বলে, ‘স্যার, ২০০ টাকা হবে?’ আমার বাসায় সর্বসাকুল্যে ২০০ টাকাই ছিল। মাহফুজকে দিলাম আর আল্লাহকে ধন্যবাদ জানালাম একটা বিরাট লজ্জা থেকে আমাকে বাঁচাবার জন্য। কারণ, অনেক সময়ই আমার পকেট টাকা-শূন্য থাকে।
মাহফুজ অতি গরীব, তার উপর ওর ৪-৫ ছোটো ছোটো ছেলেমেয়ে। বেতন পায় খুব কম। একদিন সে আমাকে কথাচ্ছলে অবাক করে দিল। বললো, ‘আমি তো স্যার একজন মুক্তিযোদ্ধা।’ এরপর সে আমাকে পুরো ৯ মাস সক্রিয় মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার কাহিনি শুনিয়েছিল।

আরেকদিন যশোর থেকে ঢাকা আসছিলাম বাসে। আমার পাশের সিটে একজন বুড়ো মতো লোক। খুব গরীব। কোনোরকমে খেটেখুটে সংসার চালান। তাঁর আক্ষেপ, এতো কষ্ট কইরা ৯ মাস অস্ত্র চালাইলাম, আমাগো তো কোনো উন্নতি হইলো না। কথা প্রসংগে তিনি আরো অনেক কষ্টের কথা জানালেন।

আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই এরকম অবহেলিত, রিকশাচালক, মেথর, ওয়েটার, ইত্যাদি। কঠিন সত্য কথাই বলেছেন, ইতিহাসরাই ঘটনাচক্রে এ যুগে মার খাচেছ.. তাদের কথা প্রায়ই শুনি না খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছে...

সময় পেলে পড়ুন : সদর আলির জন্য প্রশংসা

কাকভোরে সদর আলি মারা গেলেও পড়শিরা জানলো
এর অনেক পরে। তার জন্য এখন আর
কাঁদবার কেউ নেই, তাই কোনো আহাজারি শোনা গেলো না।
কেবল দু-চার জন আফসোস করলো, আহা, বংশের শেষ বাতিটাও নিভলো!

কতিপয় প্রতিবেশী চাঁদা তুলে দাফনের কাপড় কেনার প্রস্তুতি নিতেই
সহৃদয় মাতব্বর হলেন আবির্ভূত :
‘আমার গেরামে চাঁদা তুলে দাফনের কাপড় কেনা?
আমি তো বেঁচেই আছি, এখনো মরি নি।
ওরে ও সদর...।’ দরদ ও আবেগে মাতব্বরের কণ্ঠ বাষ্পরুদ্ধ হয়।

অবশেষে দাফন সম্পন্ন হলো
মাতব্বরের বিধবা মায়ের ধবল শাড়িতে (যদিও সে শাড়ি পুরোনো
ও ছেঁড়া। তাতে আর কী যায় আসে?
লাশের কি নতুন কাপড়ের সাধ আহ্‌লাদ আছে?)
তারপর উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ মৃতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন :
‘বড় ভালো লোক ছিল গো সদর, তাকে কোনোদিন কেউ মিথ্যে
বলতে শোনে নি...।’
‘মলাদের দলে সে ছিল সবচাইতে সেরা।’
‘রিকশা মালিকের পাওনা পরিশোধেও তার মতো আর কেউ
নিয়মিত ছিল না, অথচ দেখুন, একটা টাকাও সদর আলি কখনো
বেশি ভাড়া আদায় করে নি।’

মাতব্বর সাহেব রুমালে অশ্রু মুছে বলেন, ‘এমন কাজের ছেলে
এ গাঁয়ে আর কি দ্বিতীয়টি হয়!’

গাঁয়ের তাবৎ মানুষ বেমালুম ভুলে রইলেন আরেকজন সদর আলির
কথা- আধ পাগলা, নির্বোধ আর মাতৃ-পিতৃহীন বলে
যাকে কেউ কন্যাদান করলো না,
অসীম সাহসে যে সদর আলি
সর্বাগ্রে ছুটে গিয়েছিল মুক্তিযোদ্ধার দলে সশস্ত্র ময়দানে,
কেউ বললো না, ‘বড় একজন সাহসী যোদ্ধা ছিল গো
আমাদের গাঁয়ের ছেলে সদর আলি।’

এবার সাংকেতিক গল্পটা শেষ করা যাক...

এক লোক আমার কাছ থেকে ৫০০০ টাকা ধার নিয়েছিল। বেশ কিছুদিন চলে যায়, সে ধার শোধ করে না। আমি মুখচোরা। চাইতে পারি না। লোকটা আমাকে দেখলেই এড়িয়ে চলে। আরো অনেকদিন চলে গেলো। তার উপর বিরক্ত বোধ করছি। মনে মনে তার স্বভাব নিয়ে খুব ক্ষিপ্ত হচ্ছি- সে নিশ্চয়ই টাকা ধারের কথা ভুলে গেছে। ... ওহ, মানুষ এত নির্লজ্জ হয় কী করে?

মুহূর্তের মধ্যে ঘটনাটা মনে পড়ে গেলো। তীব্র অপরাধ বোধ ও লজ্জায় আমি কাতর হয়ে পড়লাম। আমি যখন ঢাকা শহরে কলেজে পড়ি, গ্রামে বাস করা আমার বাবা ভীষণ বিপদে পড়েছিলেন। কোথাও কারো কাছে টাকা না পেয়ে আমার ছাত্রীর বাবার কাছে চাইতেই তিনি আমাকে হাসিমুখে ১০ হাজার টাকা ধার দিয়েছিলেন। হায়, বশীর সাহেবের ১০ হাজার টাকা আজও আমি পরিশোধ করি নি। আজ ২০ বছর।




সফিক মিয়া, মাহফুজ মিয়া- আমাকে ক্ষমা করো

না, সফিক কিংবা মাহফুজ মিয়ার কাছে নয়, যাকে আমি ৫০০০ টাকা ধার দিয়েছিলাম, সেই লোকটার কাছে বিনীতভাবে ক্ষমা চাইছি। আপনার স্বভাব সম্পর্কে আমার খুব বিরূপ ধারণা জন্মেছিল। কিন্তু আমার স্বভাব আপনার স্বভাবের চেয়েও অনেক খারাপ- আমি নিজেই বশীর সাহেবের ১০ হাজার টাকা ফেরত দেয়ার কথা বেমালুম ভুলে গিয়েছিলাম।

৮ নভেম্বর ২০১২
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩১
৪২টি মন্তব্য ৪২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×