
জিয়া মিথ্যা হ্যাঁ/না ভোটে সামরিক এডমিনিষ্ট্রেটর থেকে আইয়ুবের নতো দেশের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলো, ৫% ভোটকে মিথ্যুকেরা ৯৮% বলেছিলো ; আওয়ামী লীগ বাধা দিতে পারেনি। জিয়ার মৃত্যুর পর, বেগম জিয়া বলেছিলেন যে, জিয়া কোন ক্যাশ রেখে যায়নি। এরশাদ জিয়া হত্যায় সাহায্য করেছিলো, সেই শাপ মোচনের জন্য শিয়াল এরশাদ বেগম জিয়াকে ২টিবাড়ী দিয়েছিলো; ১টি শেখ হাসিনা কেড়ে নিয়েছে অন্যটা এখনো আছে; বাড়ীর সাথে ততকালীন সময়ে ১০ লাখ টাকার ফিক্সড ডিপোজিট, গাড়ী, চাকর-চাকরাণী, ছেলেদের মাষ্টার্স অবধি স্কলারশীপ।
ছেলেদের ১ জনও ব্যাচেলর ক্লাশ অবধি যায়নি; পাগলাটা ২৮টি লন্চের মালিক ছিলো, মনোপলি বিজ্ঞাপন ব্যবসা ও ঢাকার সব বিলবোর্ডের মালিক ছিলো। তারেক ছিলো "হাওয়া ভাবন ও ৪০ ডাকাতের সরদার"। কেরু কোম্পানীর মদের কারখানার মালিক। রামপুরা টেলিভিশন টাওয়ারের আশপাশের সব জমির মালিক ও ব্যাংক থেকে হাউজিং লোনের ১০% তার কমিশন। তারবিহীন ইলেক্ট্রিক খাম্বা বসায়েছিলো সারা বাংলাদেশে।
মায়ের ব্যবসা ছিলো বিএনপি দলীয় সংগঠনগুলোর পদ বিক্রয়ের পিরামিড ব্যবসা।
যাক, পাগলা মিয়া ও বেগম জিয়া নেই; জীবিত আছে মহা-ডাকাত; উহা কালকে বাংলাদেশে আসছে; শতকরা কতভাগ ব্লগার এই ডাকাতকে সরকারে দেখতে চায়?
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




