প্রত্যেকটা মানুষই জীবনভর কখনও না কখনও কবি হয়ে
ওঠে। সুখগুলো কবিতা কি দু:খগুলো ঠিক বোঝা হর্য়ে
ওঠে না। উচ্ছাস ভরা সুখের স্মৃতিগুলো কেউকি এতটা
ভালোবাসায় আগলে রাখে দু:খের মত! মাঝে মাঝে
মনে হয় পুরো জীবনটাই বুঝিবা অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা
এক ঢাউস কবিতা। শুধু চৌদ্দটি লাইনেই যদি শেষ হবে
তবে আর একটু ছন্দবদ্ধ হলে এমন কি ক্ষতি ছিল।
নিজের কথা জানি, জীবনটা এত বেশি অগোছালো যে,
মরে গেলে কেউ একবার আফসোসও করবে না। অনেকের
তো খুসি ভরা মুখ এখনই মানষ চক্ষে দেখতে পাই।
“পোয়েটিক জাষ্টিস” কথাটা জীবনপদ্যে খাটে কিনা জানি
না। নিজে আমি এুটিপূর্ণ মানুষ মানি; তবু না করেও যে ভুলের
সাজা পেয়েছি দিনের পর দিন, মৃত্যুর আগে সত্যিকারের
বাজে মানুষগুলোর পতন দেখতে ভীষন ইচ্ছে হয়। কিন্তু হায়
জীবন কাব্যের যিনি রচয়িতা তাঁর ব্যবস্থ াটা একটু আলাদা।
তিনি যেদিন জাষ্টিস দেখাবেন সেদিন যদি পাপি তাপি এই
আমি নিজেই দোজখে চলে যাই, তবে আর আমাকে যারা
কষ্ট দিল তাদের সাজা দেখা হবে না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




