পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে(উল্লেখ্য যে এবারের পহেলা বৈশাখকে জাকজমক করার জন্য চবি ইতিহাসে সবচয়ে বেশি পরিমান টাকা খরচ করা হচ্ছে) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যলয়ের ছাত্রলীগের একটি অংশ গতকাল(১৩-০৪-১০) চাদার দাবিতে চবি ভিসির কার্যালয়ে উপস্থিত হয় ভিসি তাদের কথাবার্তা শুনার পর তাদের আসল উদ্দেশ্য বুঝতে পারে এবং এক পর্যায়ে তাদেরকে রুম থেকে বের করে দেওয়া হয় এতে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে বিক্ষোব মিছিল বের করে এবং চবির পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান পন্ড করে দেয়ার হুমকি দেয় এবং এরি ধারাবাহিকতায়
>তারা মিছিল শেষ করে চবি প্রশাসন কর্তিক সীলগালাকৃত পদ্মা কটেজে ভাংচুর চালায় এবং দখল করে নেয়( উল্লেখ্য যে এই কটেজটি শিবিরের ঘাটি হিসেবে পরিচিত থাকায় এটিকে চবি প্রশাসন কর্তিকসীলগালা করে বন্ধ ঘষোনা করা হয়)।
>তারপর বিকেলে লেডিস হলের সামনে গিয়ে মেয়েদের উত্যাক্ত করে।
>সন্ধ্যা হওয়ার পর থেকে সাধারন ছাত্রদেরকে বিভিন্ন ভাবে উত্তেজিত করার হচ্ছে যেন একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
>সর্বশেষ তারা ভিসি সমর্থিত ছাত্রলীগের অপর অংশের সাথে তাদের অন্তর কন্দোল পুনুর্জীবীত করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
এবং আজ যদি দাবি মানা না হয় তাহলে তারা আগামীকাল পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে যে সমস্ত স্টল দেয়া হবে সেখানে ভাংচুর চালাবে বলে হুমকি দিয়ছে।
দীর্ঘদিন পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এত বড় একটি অনুষ্ঠান হতে যাচ্ছে আর সেখানেও চাদাবাজী???????????????
সারাদেশ ব্যাপী ছাত্রলীগের এই চাদাবাজী কিভাবে ঠেকানো যায় সচেতন পাঠকরা মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




