তবে একটু সচেতন থাকলে এ সমস্যা এড়ানো সম্ভব। দেখে নেয়া যাক কিভাবে.....
১. শীতে কালে দিনের আলো কমে যায় তাড়াতাড়ি, যা আমাদের অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধের কারণ।বলা হয়ে থাকে ভোরের আলো energy booster হিসেবে কাজ করে, তাই ভোর বেলা বেড রুমের পর্দা সরিয়ে দিন। সূর্যের আলো দেহে সেরোটনিনের লেভেল বাড়াতে সাহায্য করে, যা আমাদের অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার আকাঙ্খা দমন করে।
২.অবশ্যই এক্টিভ থাকতে হবে। সপ্তাহে তিন বার জিমে যাওয়া উচিৎ। পায়ের ব্যাবহার বেশি হয় এমন ব্যায়াম বেছে নিন। ১৫ মিনিট কার্ডিও করে নিন।
৩. আউটডোর খেলায় অংশগ্রহন করুন। ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস এ ধরনের খেলা এসময়ের জন্য খুবই উপযুক্ত।
৪.খাবারের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর অলটারনেটিভ বেছে নিতে হবে। শীত কালে আমাদের দেশে প্রচুর শাক সবজি পাওয়া যায়।এগুলো প্রতিদিনের খাবার মেনুতে যোগ করুন।
৫. এসময় বিয়ে, জন্মদিন, পিকনিক সহ বিভিন্ন ধরনের উৎসবে আমন্ত্রণ থাকে বেশি। এসব ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে এই সামাজিক উৎসব গুলোর মুল উদ্দেশ্য হল বন্ধু-বান্ধব , আত্মীয়- স্বজনের সাথে দেখা করা, তাদের সাথে কুশলাদি বিনিময় করা, বিশেষ দিন বা মুহূর্তটিকে উদ্জ্বাপন করা। খাবার খাওয়া এখানে মুখ্য বিষয় নয়।
৬. দাওয়াতে কখনই ক্ষুধার্ত অবস্থায় যাবেন না। যাওয়ার আগে যেকোন ১টি ফল বা ১ বাটি সালাদ বা ১ বাটি সবজি সুপ খেয়ে যাবেন। এভাবে আপনি অনুষ্ঠান স্থলের ভারী খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারবেন।
৭. high-fat ডেজার্ট/পুডিং সপ্তাহে ১ বার খেতে পারেন।
৮.সন্ধ্যার দিকে প্লেইন টমেটো বা সবজি সুপ খেয়ে নিন, এতে রাতের খাবারের উপর চাপ কমবে।
৯.দিনে ২/৩ কাপ গ্রীন টি মেনুতে রাখেন।
১০.যদি কোন কারনে বেশি খাওয়া হয়েই যায় তবে পরবর্তী কয়েকদিন অতিরিক্ত ব্যায়াম করে নিন আর সবজি আইটেম গুলো বেশি খান।
তো সুস্থ থাকুন আর উপভোগ করুন "শীত"।
plz join my FB page n stay connected
Dietitian's diary

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


