
আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চান কেনো এখন পর্যন্ত সাতটি মানবাধিকার সংগঠন সহ পশ্চিমা দেশগুলো ⁉️
ডক্টর ইউনূসের সবচেয়ে বড় ভুলের একটি আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা বাংলাদেশের রাজনীতিতে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে মাত্র দুটি পক্ষ বিরাজমান। আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগ বিরোধী শক্তি। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ অপরিহার্য। আওয়ামীলীগের না থাকার অর্থ হলো গণতন্ত্র, মানবাধিকার, নাগরিক অধিকার, স্যাকুলারিজম এমনকি ধর্মীয় অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়। কারন এন্টি আওয়ামী লীগ হলো মৌলবাদী কট্টরপন্থি এবংদক্ষিণ পন্থী রাজনীতির ব্যাপক উত্থান। আওয়ামী লীগ বিহীন বাংলাদেশের প্রতিটি কূটনৈতিক মিশন ঝুঁকিপূর্ণ। পৃথিবীর অনেক দেশের সাথে দিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতি। আন্তর্জাতিক ব্যবসা বানিজ্য বাধাগ্রস্ত হয়। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার নিচে নেমে আসে। আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি।দেশের অগ্রগতি নেমে আসে শুণ্যের কোঠায়!
উপরের প্রতিটি সমস্যা বাংলাদেশের উন্নয়নের পার্টনার যারা আছে তাদের ব্যবসা বানিজ্য স্থবির হয়ে যাবে। যে কোনো দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন বন্ধ থাকলে সে দেশের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। কারণ উন্নয়নের সাথে অর্থনৈতিক লেনদেন শতভাগ প্রাসঙ্গিক।বাস্তবতা হলো বাংলাদেশের ৯০ভাগ অর্জন আওয়ামী লীগের হাতে হয়েছে।বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কল্যাণে যতটুকু কাজ হয়েছে পুরোটাই আওয়ামী লীগের মাধ্যমে।
আওয়ামী লীগ যদি বাংলাদেশে নিরাপদ না থাকে তাহলে কেউ নিরাপদ থাকবে না।আওয়ামী লীগ ‘কে যত কোনঠাসা করা হবে ততই বিপদ বাড়বে সবার। এই এনজিওগ্রাম সরকার বিদায়ের সাথে সাথেই ঝুঁকিপূর্ণ হবে প্রতিটি গ্রামীন প্রতিষ্ঠান।নিরাপত্তা ঝুকির মধ্যে পড়বে এনসিপির টোকাই বাহিনীর অকালকুষ্মান্ড তথাকথিত নেতা।সর্বোপরি জঙ্গি উত্থান হবে উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশের রাজনীতিতে অন্য যে কোনো দলের চাইতে আওয়ামী লীগের স্টেক বেশি। যদি প্রতিটি দল সম্পূর্ণ পৃথকভাবে নির্বাচন করে আওয়ামী লীগকে কেউ হারাতে পারবে না। নব্বইয়ের পর এই কারণে বিএনপি জোটের রাজনীতি শুরু করে। যা আওয়ামিলীগের জন ক্ষতিকারক।
মুল কথা হলো আওয়ামী লীগ বিহীন দেশ একটি জঙ্গি রাষ্ট্র ছাড়া আর কিছু নয়॥

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


