
শেখ হাসিনার অনেক ভুলত্রুটি আছে। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার অবদান অনস্বীকার্য। একজন শেখ হাসিনা পুরো জাতিকে আত্মনির্ভর করতে স্বপ্ন দেখিয়ে খ্যান্ত দেননি। তিনি করে দেখিয়েছেন ।কতটা আত্মবিশ্বাসী হোলে দৃঢ়তার সাথে যে কোনো সমস্যা মোকাবেলা করা যায়। শেখ হাসিনা সেটা করে দেখিয়েছেন।
আজকের যে অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ তার সিংহভাগ অর্জন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব দিতে চেষ্টা অনেকেই করেছে।কিন্তু শেখ হাসিনাই প্রকৃত অর্থে আওয়ামী লীগকে নবজীবন দিতে পেরেছেন। এই বিশাল সংগঠন পরিচালনা করতে গিয়ে অনেক ভুল হয়েছে। কিন্তু শেখ হাসিনা হাল ছাড়েননি।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্ব বিন্যাসে । অন্য যেকোনো দলের তুলনায় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন। সমগ্র বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে অধঃপতন হয়েছে তার ঢেউ আওয়ামী লীগকে স্পর্শ করেছে।কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদে অযোগ্য নেতাদের নিয়ে দল’কে বিপদে ফেলা হয়েছে। শেখ হাসিনা ইচ্ছে করলে এগুলো এড়িয়ে যেতে পারতেন।
দু' চোখে অনবরত জল গড়িয়ে পড়ছে। মাথায় শুধু একটাই প্রশ্ন - তিনি কখন আসবেন, আদৌ কি আসবেন?
আমার মত অসংখ্য মানুষ , নিরাপত্তাহীনতায় , জীবনের অনিশ্চিত যাত্রায় মুখ থুবড়ে পড়েছে। চোখের জলে রোজ রাতে বালিশ ভিজছে ।এটাই কি জীবন?
কত বাবা ,ভাই, চাচা, মামা সহ সহযোদ্ধারা গত কয়েক মাস ধরে মিথ্যা মামলায় ফেরারী আসামি হয়ে বৃদ্ধ বয়সে এই শহর ওই শহর করে দিন কাটাচ্ছেন।আমি রোজ অন্ধকারে পুরো পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ভাবছি, জয়তু কখন আসবেন?
। মাঝরাতে চিৎকার করতে গিয়েও থেমে যাই।কেউ কান্নার শব্দ শুনতে পেলেই বিপদে পড়ে যাবো।
গৃহহীন হয়ে আমি/ আমরা যদি এমন কষ্টে থাকি , তবে আমাদের জয়তু ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার হারিয়ে কতটুকু কষ্টে আছেন? ভাবুন , প্লিজ ভাবুন।।
আমার চোখে অশ্রুর বন্যা ,সমস্যা নাই। আমি সবকিছু পরিষ্কার দেখতে পাই। বাংলাদেশ যে দিন দিন নরকে পরিণত হচ্ছে তা আমি হাজার লক্ষ মানুষের কান্নার আর্তনাদ থেকে রোজ অনুভব করি।সম্রাট হুমায়ুন তার রাজ পরিবারের ষড়যন্ত্রে রাজ্য হারিয়ে ছিলেন।রাজা শশাঙ্ক তার রাজ্য হারিয়েছেন। উত্তরসূরীদের চক্রান্ত ও অভ্যুত্থানের রাজ্য হারিয়েছেন সোনহাই সাম্রাজ্যর রাজা আস্কিয়া দ্য গ্রেট।জর্জ হেনরি ব্রুকসের অর্থনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে রাজ্য হারিয়েছেন জেমস প্রথম। ইহুদি জর্জ সোরসের চক্রান্তে
আমেরিকার ডিপ স্টেট এর বিলিয়ন ডলারের 'অপারেশন বিডি ' প্রকল্পের
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




