গুড্ডি কান্নি খাইতাছে খেক খেক
বিম্পি বাআলেরে তাল দিতাছে আর নাইলে ইস্যুগুলাতে চুপ কইরা থাকতাছে। পাবলিক মনে করে বিম্পি শেষ, বালে মনে করে - মাজা ভাংগা বিম্পির বেইল নাই
বিচারের প্রথম শুনানীতে বাআল সরকারের হেচকী উঠছে। জাশির উকিলে একটা ছুডু ঠেলা দেয়ার পর বালের নেতারা চিক্কুর পাইরা বলগে ঝড় তুলতাছে। টিভিতে একজন সাবেক বিচারপতি, বিশিষ্ট বাআল-সমর্থককে বলতে শুনছি, "জাশি উকিল ইজ ভেরি কমপিটেন্ট, তিনি যা আদালতে বলছেন দ্বায়িত্ব নিয়া বলছেন"। বলগে ম্যাতাকার আর আদালতের ডিশটিং ডিশটিং যুক্তির মাইর ডিফারেন্ট ম্যাটার। আদালতে আবেগ চলে না, যুক্তি চলে। আর যুক্তি স্টাবলিশ হইলে তখন আবেগ আইসা বেগ বাড়াইয়া দেয় - এইটাই নিয়ম।
একটি গুজবঃ
সাঈদী কে শুনানীতে নেয়ার সময় - পুলিশে যাইয়া পায়ের উপর পইড়া কইলো। হুজুর আপনের আইজকা শরীলডা খারাপ, আদালতে যাওন যাইবো না। সাঈদী কইলো, যাইতে হইবো, আইজকা আরেকটা ঠেলা দিমু। পুলিশতো খাড়ার উপরে হুশ হারাইলো
টুইস্টঃ
এই বাআল সরকারের তদন্ত কমিটি খালি আওয়াজ দিতাছে। যেমন - "আজকে চট্রগ্রামে সাকা বাড়ির কাছে তদন্ত করিলাম। খানাদানা ভালো ছিলো। মোরগপোলাও এর স্বাদ কি বলিবো! আহ, মাখন দেয়া পুর! দইয়ের ঘন মালাই! যথেষ্ঠ প্রমান আমরা পেয়েছি, এইবার বাবুর্চিকে আমরা খুজে পেয়েছি, থুক্কু মানবতাপরাধীদেরকে খুজে পেয়েছি, সবাইকে পর্যায়ক্রমে বিচার করবো।"
আমি সন্দিহান, আদালতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কী আদৌ সম্ভব কিনা? কারন, সরকার পক্ষের কৌশলীগন বড়ই কাচা মনে হচ্ছে। ১ম রাউন্ডের ১ম ঠেলা খাইয়াই চুপসাইয়া গেছে
বিম্পি-বিম্পি, জাশি-জাশি, ছাগু-ছাগু কইরা এহন লাভ নাই। কার্টুন বানাইয়া বলগে বিনোদন দেওয়ার দরকার নাই। জনমত প্রায় ১০০% ই বিচারের পক্ষে। মামলা আদালতে উঠছে। এখন আদালতে সরকারকে কৌশল পর্যালোচনা করতে হবে, দৌড়ে জাশির কৌশুলীরা আপাতত অনেক আগাইয়া আছে
সরকারও কেমন জানি ইউটার্ণ খাইতাছে - টিভিতে খালি লোক দেখানি চিক্কুর পাড়ে
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




