দিন যায় রাত আসে, সূর্য উঠে, আবার অস্ত যায়। কিন্তু এদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না। তাদেরকে সাহায্যের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক, সরকারী, বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও এন.জি.ও এগিয়ে এসেছে। দিয়েছে শুধু বুক ভরা আশ্বাস, স্বপ্ন আর মুখ ভরা বুলি। এসব প্রতিষ্ঠানের মাঠকর্মীরা এসে তাদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ঢাকা শহরের এইসব বস্তিতে অফিস তৈরী করে, তাদেরকে নানা সংগঠনের সদস্য দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা সংগ্রহ করে রাতের অন্ধকারে উধাও হয়ে যায়। আর বিনিময়ে এই সব রাজুদের পরিবারগুলো পায় ধোকা আর হতাশা, হারায় তাদের মনোবল, আত্নবিশ্বাস।
তাদের জীবনে নেই কোন বিনোদন, হাসি-আনন্দ, নেই বন্ধুদের সঙ্গে হৈ-হুল্লো, খেলাধুলা, নেই কোন আবেগ, ভালবাসা, স্বপ্ন, ভবিষ্যৎ। আছে শুধু বস্তির দুর্গন্ধ, নোংরা ডাষ্টবিনের উচুতলার মানুষের ফেলে দেওয়া খাবারের উচ্ছিষ্ট। এটা কি মানুষের জীবন! নাকি সেই 1974 সালের জয়নুল আবেদীনের অাঁকা দূর্ভিক্ষের সেই একমুঠো খাবারের জন্য কাক, কুকুর ও মানুষের ভয়ঙ্কর জীবন-মরণ লড়াই এর চিত্র। এদের কাছে মা, ভাই-বোন নিয়ে বেঁচে থাকার আনন্দটাই অনেক বড়।
সংক্ষেপিত
বিস্তারিত... 21 শে ফেব্রুয়ারীতে
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৭ ভোর ৫:২০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




