বিস্তারিত নিচে দেখুন।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
. ভাইয়ারা না পড়ে মন্তব্য করবেন না, এবং বাজে মন্তব্যকে এড়িয়ে চলুন প্লিজ.....।
.
.
.
গত কয়েক ধরে একজন মহিলা পাড়ায় পাড়ায় অথবা কারো কারো বাড়িতে গিয়ে দাওয়াত দিতে দেখলাম, উনার সাথে আরো কয়েক জন মহিলা রয়েছেন,আমরা তিন জন বান্দবী মিলে অনেক চেষ্ট করে ঐ মহিলার সাথে একবার সাক্ষাৎ করলাম, প্রথমে যেয়ে দেখলাম একটি ঘরে কয়েকজন মহিলাকে একত্র করে দাওয়াত দিচ্ছেন, এক ফাঁকে সুযোগ করে আমরাও বসে পড়লাম। আরেকটি কথা উনার সাথে কয়েক জন পুরুষ ও দাওয়াতের কাজে সাহায্য সহযোগিতা করেন,
কি বলছেন এসব, আমতা আমতা হয়ে গেলাম, উনি যদি এমনই দ্বীনের কাজ করবেন তাহলে গায়েরে মাহরাম পরুষদের সাথে কি এভাবে দাওয়াত দেয়া উচিৎ? এক পর্যায় এক বান্দবী প্রশ্ন করলো খালা আপনার স্বামী আছেন কী? বিরক্ত চোখে আমাদের দিকে তাকালেন, রাগ রাগ স্বরে বললেন, হ্যাঁ, কেন? আপনার স্বামীর অনুমতি নিয়ে এসেছেন তো? না হলে আপনার দাওয়াতি কাজের সব কাজই নিষ্ফল ফায়দা হবেনা। পুরো ঝগড়া লেগে গেল। আমি ডরে ভয়ে কাঠ, হাউ মাউ করে উঠলো মহিলাটি আর বলতে লাগল আমাকে শিখাও না, তদের সাহস তো কম নয়। একজন ভদ্র মহিলাকে এভাবে জিজ্ঞাস করার মানে কি, আমি জামায়াতের একজন কর্মী । আমি এ পর্যন্ত কত জায়গাতে এরকম দাওয়াতের কাজ করে আসছি কেউ কোন কিছু বলার সাহস পায়না, তোমরা আমাকে অপমাণ করলে।
আমরা আর কোন কথা না বলে জান নিয়ে বাঁচি,,,, মনে মনে ভাবলাম একি হয়ে গেল । মহিলাটি দ্বীনি দাওয়াতের কাজ করে কিন্তু এত রাগ,
মহিলাটি গজ গজ করে কি বলতে লাগল, বুঝা যাচ্ছিলো না, আমাদের মেরে ফেলার কোন হুমকি নয়তো?
কাহিনিটি শেয়ার না করে পারলাম না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




