বিশ্বের পাঁচটি মহাদেশের হাজার হাজার মুসলিম চিন্তাবিদ, অধ্যাপক, শিল্পী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব পাশ্চাত্যের ইসলাম বিদ্বেষী মহলসহ ইউরোপীয় জোটের কাছে লেখা এক চিঠিতে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)'র প্রতি তাদের বিদ্বেষী মনোভাব এবং ইসলামের প্রতি আক্রমণ ও ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি ঘৃণা ছড়িয়ে দেয়ার সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাদের এই ঐতিহাসিক চিঠির গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো তুলে ধরছি।
মান্যবরগণ,
আমরা বিশ্বের সাংস্কৃতিক অবস্থাকে যৌক্তিক ও বৈধ দৃষ্টিকোণ থেকে দেখার নীতিতে বিশ্বাসী মুসলিম বিশ্বের চিন্তাবিদ, অধ্যাপক, শিল্পী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ বিভিন্ন পর্যায়ের বেসরকারী ব্যক্তিত্ব হিসেবে ইউরোপের কোনো কোনো সরকারের, গণমাধ্যমের এবং প্রেশার গ্রুপের অশোভনীয় বা বর্বরোচিত আচরণে স্তম্ভিত ও গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা সাংস্কৃতিক ও যৌক্তিক উদ্দীপনায় আলোকিত এই বিবৃতির মাধ্যমে এ ধরনের ইসলাম-বিদ্বেষী অবমাননাকর ও ফ্যাসিবাদী প্রচারণা এবং বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)'র বিরোধী প্রোপাগান্ডার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসাথে আমরা যুক্তি, নীতিমালা ও স্বাধীনতার চর্চা করতে এবং ইসলামের ব্যাপারে সব ধরনের সেন্সরশীপ বা নিষেধাজ্ঞা পরিহার ও ইসলামের ওপর আক্রমণ বন্ধ করতে আপনাদের আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা বিশ্ব বিবেকের সামনে একটি স্বচ্ছ ও উন্মুক্ত সংলাপে বসতেও আপনাদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
ইউরোপে ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে যেসব অন্যায় এবং সহিংস পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে তাতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এসব পদক্ষেপ খোদায়ী বা ঐশী এই ধর্মের ভয় ও ঘৃণা সৃষ্টি করছে এবং জন্ম দিচ্ছে এক বীভৎস বা কুৎসিত মনোস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের। আর এসব পদক্ষেপই প্রচারণা-সন্ত্রাস ও সাংস্কৃতিক হামলার এবং বিশ্বের দেড়শ কোটি মুসলমানের মানবাধিকার লংঘনের স্পষ্ট দৃষ্টান্ত। ইউরোপের এই কুৎসিত মনোস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ চালানো হচ্ছে মহান স্রষ্টার মহান বার্তাবাহক বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)'র আলোকোজ্জ্বল ব্যক্তিত্বের বিরুদ্ধে, যিনি আধ্যাত্মিকতা ও নৈতিকতা বা নীতিমালার মহান শিক্ষক, যিনি ক্ষমা বা দয়া, যৌক্তিকতা এবং সকল মানুষের প্রতি ন্যায়বিচারের পথিকৃৎ। আর এই অশালীন মনোস্তাত্তিক যুদ্ধ আন্তর্জাতিক আঙ্গিকে অপ্রতিরোধ্য ও অচিন্তনীয় পরিণতি বা ক্ষয়ক্ষতি বয়ে আনবে।
সহিংসতা ও আক্রোশের এই সংস্কৃতি যা তথাকথিত বাক-স্বাধীনতার মোড়ক দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে, তা শুধু মহান নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)কে লক্ষ্য করে পরিচালিত হচ্ছে না, একই সাথে তা হযরত ঈসা বা যিশু খৃষ্ট, পবিত্র মেরী বা হযরত মরিয়ম (সাঃ) ও হযরত মূসা (আঃ)'র মতো ব্যক্তিত্বদেরও লক্ষ্যবস্তু করেছে। ফলে নানা ছায়াছবি, উপন্যাস, ব্যঙ্গচিত্র ও প্রবন্ধের মাধ্যমে বৃদ্ধি পেয়েছে সাংস্কৃতিক সন্ত্রাসবাদ, বিষাক্ত অনুভূতি এবং ঘৃণা।
এ ধরনের দূষ্কৃতময়, অনৈতিক ও বর্বরোচিত তৎপরতার প্রতি ইউরোপের কোনো কোনো সরকারী কর্মকর্তার, বিশেষকরে ইউরোপীয় জোটের মুখপাত্র ও জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সমর্থন এবং বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)'র অবমাননা করতে ইউরোপের সমস্ত প্রচারমাধ্যমের প্রতি তার আহ্বান থেকে বোঝা যায়, এই ইস্যুটি ব্যক্তিগত বা আকস্মিক কোনো ঘটনা নয়, বরং ইসলামের প্রতি এ ধরনের হামলা পাশ্চাত্যের সরকারী নীতিতে পরিণত হয়েছে।
এ অবস্থায় আমাদের প্রশ্ন হলো, এসব পদক্ষেপ কি ইউরোপীয় জোটেরও নতুন নীতি নাকি তা ইউরোপের কোনো কোনো রাষ্ট্র-নেতার বা মুখপাত্রের ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গী যা ইহুদিবাদীদের চাপের মুখে উচ্চারিত হয়েছে ? যদি আমরা ধরে নেই যে বাকস্বাধীনতা বা মত প্রকাশের স্বাধীনতা ইউরোপীয় সম্প্রদায়ের প্রধান সমস্যা তাহলে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দেয়া জরুরী। এ প্রশ্নগুলো হলো : অযৌক্তিক ও অনৈতিক স্বাধীনতা বা অবমাননার স্বাধীনতা কি সচেতনতা ও প্রবৃদ্ধি বা উন্নতির স্বার্থে নিবেদিত না বৈষম্য ও সংঘাতের সেবায় নিয়োজিত ?
এ ধরনের স্বাধীনতার তথাকথিত সমর্থকরা কি নিজের মূল্যবোধের বিরুদ্ধে একই ধরনের স্বাধীনতাকে স্বীকার করেন ? যদি না করেন, তাহলে তার কারণই বা কি? তথাকথিত মুক্ত ইউরোপ কেন মুসলিম মহিলা ও মেয়েদের শালীন পোশাক বা হিজাবের প্রতি অসহিষ্ণু ? কেন তারা হিজাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাধ্যমে মেয়েদের নগ্ন না হবার, নারীসুলভ মর্যাদা রক্ষার ও পছন্দনীয় পোশাক পরার ব্যাপারে নারীর অধিকারকে দমিয়ে রাখছেন ? ইউরোপ কেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান নাৎসীদের মাধ্যমে ইহুদিদের ওপর কথিত গণহত্যা বা হলোকাস্টের সত্যতা সম্পর্কে প্রশ্ন তোলার বেলায় এবং দখলদার ইসরাইলী শাসক গোষ্ঠীর বৈধতা সম্পর্কে প্রশ্ন তোলার বেলায় বাক স্বাধীনতাকে সম্মান করছে না ?
একই প্রশ্ন তোলা যায় মরক্কো থেকে মিশর পর্যন্ত বিশাল ভূখন্ডের জনগণের ওপর এবং ফিলিস্তিন, আফগানিস্তান, ভারতবর্ষ, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার জনগণের ওপর উনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপের পরিচালিত গণহত্যার ব্যাপারে। এসব অঞ্চলের ধন-সম্পদও ইউরোপ লুট করেছে, কখনও স্বতন্ত্রভাবে, কখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগী হয়ে, বিশেষ করে গত অর্ধ শতাব্দীতে এসব দেশের ওপর সামরিক দখলদারিত্ব কায়েম করে। মুক্ত ও অবাধ সংলাপের পরিবর্তে ইউরোপ অন্যদের অবমাননার ও অভিযুক্ত করার যে প্রকল্প গ্রহণ করেছে, তাতে শুধু ইসলামী ও মানবীয় মূল্যবোধই সহজে পদদলিত হয় নি, একইসাথে ইউরোপের তথাকথিত মূল্যবোধগুলোও কি পদদলিত হয় নি?
ইসলাম ধর্ম মানবজাতিকে একত্ববাদ, আধ্যাত্মিকতা, ভ্রাতৃত্ব ও শান্তির দিকে আহ্বান জানায়। কিন্তু দুই শতকেরও বেশী সময় ধরে মুসলিম বিশ্বে লুন্ঠন চালানোর পরও পাশ্চাত্য এখনও মুসলমানসহ অন্যান্য মানুষের বিরুদ্ধে নতুন ক্রুসেড ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী হামলায় মশগুল পশ্চিমা রাষ্ট্রনায়করা বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)'র বাণীকে প্রতিহিংসা বা জিঘাংসামুক্ত ও কুসংস্কারমুক্ত মন নিয়ে শুনতে প্রস্তুত নন! কেন তারা ইউরোপীয় জনগণের শোনার ও বিচার করার অধিকারকেও শ্রদ্ধা করছে না ? ইউরোপে ইসলাম ধর্ম দিনকে দিন ছড়িয়ে পড়তে দেখে পোপসহ পাশ্চাত্যের অনেক কর্মকর্তাই ক্ষুব্ধ। ক্ষুব্ধ ইহুদিবাদী গণমাধ্যম, পুঁজিবাদী কোম্পানীগুলো। কিন্তু কোনো যুক্তিবাদী ধর্মকে মোকাবেলার জন্য অবমাননা, প্রচারনা ও বিশ্ব জনমতকে বিরক্ত করার পন্থা কি উপযুক্ত পদ্ধতি হতে পারে ? ইউরোপের জনগণ কেন ব্যাপক মাত্রায় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে তার মূলকারণের অনুসন্ধান না করে ইসলাম আতঙ্ক ও ইসলাম সম্পর্কে ঘৃনা ছড়ানোর এবং বিশ্বনবী (সাঃ)'র অবমাননার পদ্ধতি ইসলামকে মোকাবেলার সঠিক ও কার্যকরী পথ হতে পারে না। অন্যদিকে পশ্চিমা লিবারেল পুঁজিবাদের সমস্যা গুয়ান্তানামো কারাগারের মতো কারাগারের সংখ্যা বাড়িয়েও সমাধান করা যাবে না। পোপতন্ত্র বা গীর্যা মধ্যযুগে ইউরোপের মুক্তমনা জনগণের ওপর নৃশংস নির্যাতন চালাতো, বিজ্ঞানীদের পুড়িয়ে মারতো। কিন্তু এসবের জন্য কি ইসলাম দায়ী ? ইসলাম বিজ্ঞান, যুক্তি, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের ধর্ম। জ্ঞানবিজ্ঞানে ইউরোপের বা পাশ্চাত্যের বর্তমান অগ্রগতির জন্য পাশ্চাত্য ইসলামের কাছে ঋণী। তাই চার্চের অপরাধের জন্য ইসলামের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণের কোনো যুক্তি থাকতে পারে না। ইউরোপের অতীত সহিংসতার সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই।
যে পবিত্র কোরআন ও পবিত্র ধর্ম একজন মানুষের জীবনকে গোটা মানবজাতির জীবনের সমতুল্য বলে ঘোষণা কোরেছে, যে ধর্মগ্রন্থ হযরত মূসা, হযরত ঈসা ও হযরত ইব্রাহীম (আঃ)সহ সকল ঐশী নবী বা প্রেরিত পুরুষদের শ্রদ্ধার সাথে উল্লেখ করেছে এবং যে ধর্মগ্রন্থ শারীরিক ও মৌখিক সহিংসতাকেও মহাপাপ বলে ; যে মহাগ্রন্থ আকল বা বিবেককে ঐশী সত্যের প্রকাশ বলে মনে করে ; যে ধর্মগ্রন্থ মদীনার খৃষ্টান, ইহুদি ও জরাথ্রুস্তদের নিয়ে ধর্মের স্বাধীনতাসহ মানবপ্রেমের ভিত্তিতে বিশ্বের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সভ্যতাকে সবচেয়ে কম সময়ে গড়ে তুলেছে, সে ধর্মগ্রন্থ বা ধর্মকে কি কয়েকটি ব্যঙ্গচিত্র বা কয়েকজন কার্টুনিস্টের মিথ্যাচার বা অবমাননা মুছে ফেলতে পারবে?
মুসলমানরা আপনাদের কাছ থেকে সহিষ্ণুতা বা প্লুরালিজম তথা বহুমতের প্রতি শ্রদ্ধা আশা করে না। তারা পাশ্চাত্যের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কিছুটা বিনয় ও ন্যায়বিচার আশা করে! বিশ্বের মানুষ এখন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। এ অবস্থায় স্বৈরতান্ত্রিক দমন পীড়নের অতীত নীতি ও অবমাননার বা অপবাদের ভাষা ব্যবহার কোরে যুদ্ধংদেহী পশ্চিমা পুঁজিবাদ শুধু চরমপন্থা বা উগ্রবাদকেই জোরদার করবে।
ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অমুসলিম বিশ্বে ইসলামের দ্রুত বিকাশ ঠেকাতে চাইলে বা মুসলিম যুব সমাজের জাগরণ প্রতিরোধ করতে চাইলে আপনাদের উচিত যুক্তি ও সংলাপের পথ ধরা। আর এ জন্য ইউরোপের মুসলমানদের বাক-স্বাধীনতা প্রদান এবং যুক্তির মাধ্যমে যুক্তিকে খন্ডন করার গণতান্ত্রিক ও যৌক্তিক পন্থা বেছে নেয়া জরুরী। এভাবে পরস্পর হানাহানির পরিবর্তে ও অশ্রদ্ধার সংস্কৃতির পরিবর্তে সংলাপ ও যৌক্তিক তর্কের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। পাশ্চাত্যের ইসলামবিরোধী মহলের প্রতি এই চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, পাশ্চাত্যের আধিপত্যবাদকে ফিলিস্তিন, ইরাক অথবা আফগানিস্তান দখল করে কিংবা ইরান ও সিরিয়াসহ অন্যান্য মুসলিম দেশকে ভয় দেখানোর চেষ্টা কোরে বা তাদের ওপর অসম যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে টিকিয়ে রাখা যাবে না। মুসলমানদেরকে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক পন্থায় বৈজ্ঞানিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি থেকে বিরত রেখেও পশ্চিমা আধিপত্যবাদকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না।
সালমান রুশদির প্রতি সমর্থন এবং কান্ডজ্ঞানহীনভাবে নির্বু্দ্ধিতামূলক সাম্প্রতিক কার্টুন প্রকাশ বা প্রচার পাশ্চাত্যের কথিত বাক-স্বাধীনতাকে অবমাননার স্বাধীনতায় পরিনত করেছে। তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ লক্ষ্যগুলো অর্জনের জন্য ক্রুসেডের পুনরুজ্জীবন সর্বাত্মক সহিংসতা ও সাংস্কৃতিক সন্ত্রাসের লক্ষণ ছাড়া অন্য কিছু নয়। পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে গণমাধ্যমে উন্মুক্ত সংলাপ অনুষ্ঠানই কি এসবের চেয়ে ভালো নয়? এর ফলে কোটি কোটি মুসলমান ও অমুসলমান সত্যকে নিজেই বাছাই করে নিতে পারবেন।
সমগ্র বিশ্বের জন্য মহান আল্লাহর অনুগ্রহ হিসেবে প্রেরিত বিশ্বনবী (সাঃ)'র আলোকোজ্জ্বল ব্যক্তিত্বকে ব্যঙ্গ করার ঘটনা থেকে বোঝা যায়, উগ্রধর্মনিরপেক্ষতাবাদ যুক্তির ধার ধারে না। ভালবাসা ও নীতিহীনতাও উগ্র ধর্মনিরপেক্ষতার বৈশিষ্ট্য। উগ্র ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীরা এসব বিষয়কে মিডিয়ার জগত ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি থেকে বিলুপ্ত করেছেন। #
Click This Link
পাশ্চাত্যে ইসলাম অবমাননা : বিশ্বজুড়ে প্রতিবাদ
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
১৪টি মন্তব্য ১০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।