খানিকটা পথ হেঁটে হেঁটে চলেছি
খানিকটা উড়িয়ে নিয়েছে দীর্ঘশ্বাস,
খানিকটা ভেসে গেছি চোখের জলে চোখে-
নিষিদ্ধ যৌবনের ভারে নূয্য হামাগুরি অথবা শুন্যতায়
পাতাতর জীবন স্হিরোথম্বির।
আমার পরশপ্রেমিকা,তুমি দূর থেকেই পিঠ বাড়িয়ে দাও
আমি বুঁক ভেবে ভুল করি- জড়িয়ে ধরি পেইগানের মৃত্যুফাঁদ।
তোমার হাতে বাড়িয়ে দেই হাত
যেন প্রাচীনকালের কোন জাজারু বল্মমের খোঁচায়
আমাকে রক্তাক্ত করে দেয়।
আমি বুঝতেই পারিনা
আমার কষ্ট কেন তোমাকে কষ্ট দেয়না!
তুমিও মুখোশকে ঢাকতে মুখোশ পড়ে থাকো
আমি ঠিকি তোমাকে চিনে ফেলি, কেমন করে তুমি ঘরের ভেতর কর ঘর বদল!
আমি প্রার্থনা করি:বিশুদ্ধ বন্ধনায়, তারা তিরস্কার চেঁচামেচি কোলাহলে
ভরিয়ে তুলে শূন্যনদীর ধার।
আমার গোপন ইচ্ছেগুলো তোমার বিছানার
চারপাশ স্বপ্ন হয়ে অপেক্ষা করে-
তোমার রন্ধে রন্ধে কাঁপিয়ে তোলে তোমার নিকুচিত ভালবাসা।
মাঝে মাঝেই তোমাকে ভয় দেখাবো এভাবে
নিভররাতে বলে উঠবে কে, কে ওখানে ?
আমি কিছুই বলবোনা,তোমার চোখের কাজলে আলতো করে
ছুঁয়ে দেব, তুমি মৃত বলে বুঝতে পারবেনা কিছুই !
তবু একদশক ধরে আমাদের যুদ্ধ চলতেই থাকবে:
কে মৃত? তুমি না আমি?
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




