somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। একটি নাম। একটি আন্দোলন। একটি জীবন্ত ইতিহাস। বিগত পঞ্চাশটি বছর ধরে তিনি কোরআনের আলো ছড়িয়েছেন বিশ্বময়। পেয়েছেন দুনিয়া জুড়ে মানুষের অকৃত্রিম ভালবাসা। দেশ-বিদেশে আকাশচুম্বি জনপ্রিয় এ আলেমকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসির রায় দিয়েছে বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু রয়ে গেছে কিছু অমিমাংসিত প্রশ্ন। সেই প্রশ্নগুলিই জাতির বিবেকের কাছে আজ এখানে তুলে ধরছি।
১. আল্লামা সাঈদীর পিতার নাম মাওলানা ইউসুফ সাঈদী, গ্রাম-সাঈদখালী, উপজেলা-জিয়ানগর, জেলা-পিরোজপুর আর দেলু সিকদারের পিতার নাম রসূল সিকদার, গ্রাম- চিলা, সিকদার বাড়ি, পিরোজপুর সদর, জেলা-পিরোজপুর। সাব-সেক্টর কমান্ডারসহ পিরোজপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আর দেলু সিকদার এক ব্যক্তি নয় এবং দেলু সিকদারকে দেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই তার স্বাধীনতা বিরোধী ভূমিকার কারনে তাকে হত্যা করা হয়েছে। এমন কি তদন্ত কর্মকর্তাও জেরায় এ কথা স্বীকার করেছেন। এরপরও আল্লামা সাঈদীকে দেলু সিকদার সাজিয়ে ফাসির রায় দিয়েছে আওয়ামী লীগের বানানো বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল। এর চাইতে ভয়ংকর জুলুম আর কি হতে পারে ?
২. আল্লামা সাঈদীকে দুটি অভিযোগে অন্যায় ভাবে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়েছে। প্রথমটি হলো বিশাবালীকে হত্যার অভিযোগ। এ অভিযোগে বলা হয়, সাঈদীর নির্দেশে জনৈক রাজাকার গুলি চালিয়ে বিশাবালীকে হত্যা করেছে। কে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে, হত্যার পর লাশ কি হয়েছে তার কোন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে পেশ করা হয়নি বরং সাঈদী সাহেবের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে আসা বিশাবালীর আপন ছোট ভাই সুখরঞ্জনবালীকে ট্রাইব্যুনাল গেট থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী অপহরণ করে গুম করে। ট্রাইব্যুনালের গেট থেকে গুম হওয়ার পূর্বে সুখরঞ্জন বালী বিভিন্ন পত্রিকা ও টিভির সাক্ষাৎকারে ষ্পষ্ট করেই বলেছিল, তার ভাই বিশাবালী হত্যার সাথে কোনভাবেই সাঈদী সাহেব জড়িত ছিলেন না, পাক সেনারা তার ভাইকে হত্যা করেছে। এই কথাগুলোই তিনি ট্রাইব্যুনালে গিয়ে বলতে চান বলে জানিয়েছিলেন সাংবাদিকদেরকে। তাহলে, ট্রাইব্যুনালের গেট থেকেই তাকে অপহরণ করা হল কেন? তার স্বাক্ষ্য প্রদানের মাধ্যমে কি তার ভাই হত্যাকান্ডের সঙ্গে আল্লামা সাঈদীকে জড়িত করার সরকারের ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যেত? ট্রাইব্যুনালের গেটে থেকে সুখরঞ্জন বালীকে পুলিশ কর্তৃক গুম করার ঘটনা ট্রাইব্যুনালকে অবহিত করার পরেও ট্রাইব্যুনালের গেটে রক্ষিত সিসিটিভি ক্যামেরা দেখে অপহরনকারীদের চিহ্নিত করা হলো না কেন? কার স্বার্থে?

৩. দ্বিতীয় অভিযোগ হচ্ছে ইব্রাহিম কুট্টি হত্যাকান্ড। ইব্রাহিম কুট্টির স্ত্রী মমতাজ বেগম পাক সেনাসহ মোট ১৪ জনকে আসামী করে পিরোজপুর থানায় ১৬ জুলাই ১৯৭২ সালে একটি মামলা দায়ের করে, যার মামলা নং- ৯ এবং ঐ মামলায় এজাহার নামীয় ১৪ জন আসামীর মধ্যে গ্রেফতার হয়ে অন্তত: ৪ জন বিভিন্ন মেয়াদে জেল খেটেছেন। ঐ মামলার এজাহার বা চার্জশীটে আল্লামা সাঈদীর নামতো ছিলই না, এমনকি তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন এমন কোন শব্দও নেই। ইব্রাহীম কুট্টির স্ত্রী ও সন্তানেরা আজো জীবিত আছেন, ইব্রাহীম কুট্টির পিতা, শাশুরী, শ্যালক, শ্যালিকা সবাই জীবিত আছেন। তাদেরকে স্বাক্ষ্য দেয়ার জন্য ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো না কেন? ইব্রাহিম কুট্টির স্ত্রী মমতাজ বেগমের ১৯৭২ সালে করা সেই মামলায় এজাহারের সার্টিফাইড কপি ও উক্ত মামলার তথ্য ‘প্রদর্শনী-এ’ হিসেবে ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করা হলেও ট্রাইব্যুনাল তা আমলে নিল না কেন? কার স্বার্থে?

৪. বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের চাঞ্চল্যকর স্কাইপ কেলেংকারীতেও দেখা যায়, তিনি আল্লামা সাঈদীর মামলাটাকে একটি ‘গ্রাম্য সালিশ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এতেই কি বুঝা যায় না যে, আল্লামা সাঈদীর কথিত বিচারের নামে তামাশা করা হয়েছে? তথাকথিত এই বিচার জনগন থেকে আল্লামা সাঈদীকে বিচ্ছন্ন করার জন্য করা হয়েছে? কোরআনের কন্ঠকে স্তব্দ করে দেয়ার জন্যই করা হয়েছে?

৫. আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণের জন্য বিশ্বাসযোগ্য কোন ব্যক্তিকে স্বাক্ষী হিসেবে হাজির না করে কলা ও মুরগী চুরির দায়ে দন্ডিত ব্যক্তি, স্ত্রী হত্যা প্রচেষ্টার আসামী, যৌতুক আইনে দন্ডিত ব্যক্তি, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নকলের দায়ে বহিস্কৃত ব্যক্তি, ট্রলার চুরির দায়ে দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি, এবং সরকারের সুবিধাভোগী কিছু দালাল ব্যক্তিকে স্বাক্ষী হিসাবে ট্রাইব্যুনালে হাজির করে। পক্ষান্তরে আল্লামা সাঈদীর পক্ষে স্বাক্ষ্য দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের ৯ম সেক্টরের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড, পাড়েরহাট ক্যাম্প কমান্ডারসহ পিরোজপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। কিছু চোর-বাটপার স্বাক্ষীদের স্বাক্ষ্য বিশ্বাস করে আল্লামা সাঈদীকে সর্বোচ্চ দন্ডে দন্ডিত করেছে বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল কিন্তুু আল্লামা সাঈদীর পক্ষের স্বাক্ষীদের স্বাক্ষ্য বিবেচনায় নেওয়া হলো না কেন? এটা কি স্বচ্ছ ও ন্যায় বিচারের দাবী ছিল না ?

৬. ঢাকার গোলাপবাগে সরকারের বানানো ‘সাক্ষী সেইফ হাউজে’ মাসের পর মাস স্বাক্ষীদের আটক করে রাখার পরেও তাদেরকে দিয়ে সাঈদী সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজী করাতে না পেরে তাদেরকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি। কিন্তু ট্রাইব্যুনালে এসে চরম মিথ্যাবাদি তদন্ত সংস্থা, প্রতারক প্রসিকিউশন এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়ানোর কথা বলে সাক্ষীরা চলে গেছে আর সেইফ হাউজে ফিরে আসেনি। এখন প্রশ্ন হল, ঐসব স্বাক্ষীরা যদি ১৯৭১ সালে সত্যিই ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে থাকেন এবং আল্লামা সাঈদীই যদি তাদের সেই ক্ষতির কারন হয়ে থাকেন তাহলে স্বাক্ষীরা প্রসিকিউশনের কাস্টডিতে আসার পরেও আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে স্বাক্ষ্য না দিয়ে ‘সাক্ষী সেইফ হাউজ’ থেকে পালিয়ে চলে গেলেন কেন? ‘সাক্ষী সেইফ হাউজে’ স্বাক্ষীদের বারবার পিরোজপুর থেকে নিয়ে আসা ও ফেরত পাঠানো, তাদের থাকা-খাওয়ার যাবতীয় তথ্য সম্বলিত ‘সাক্ষী সেইফ হাউজের রেজিষ্টার’ ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপনের পরেও প্রসিকিউশন ও তদন্ত সংস্থার মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল কোন ব্যবস্থা গ্রহন করল না কেন?
৭. আল্লামা সাঈদী রাজাকার ছিলেন এর কোন দালিলিক প্রমান প্রসিকিউশন বা তদন্ত সংস্থা দিতে পারেনি। বরং, খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধারা স্বাক্ষ্য দিয়েছেন যে আল্লামা সাঈদী রাজাকার ছিলেন না, তার স্বাধীনতাবিরোধী কোন ভূমিকা ছিল না। দেশ স্বাধীনের পরে ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারী মাস থেকেই তিনি পিরোজপুরসহ সারা দেশে তাফসীর মাহফিল শুরু করেন। আল্লামা সাঈদী হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা থেকে দ্ইু দুই বার বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। পিরোজপুরের যেসব এলাকায় মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধের সাথে আল্লামা সাঈদীকে জড়ানো হয়েছে, সেসব এলাকায় বিগত ৩টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আল্লামা সাঈদী সর্বোচ্চ সংখ্যক ভোট পেয়েছেন। কথিত এসব অপরাধের কথা তার এলাকার কোন ভোটার কি ৪২ বছরেও জানতে পারেনি?
৮. পাক বাহিনীর সহযোগী হিসেবে যারা স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা রেখেছিল তাদের অপরাধমূলক কাজের শাস্তি বিধানের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারী দালাল আইন জারী করে এ আইনের অধীনে প্রায় ১ লক্ষ লোককে গ্রেফতার করা হয়েছিল। গ্রেফতারকৃতদের মধ্য থেকে ৩৭,৪৭১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। এর মধ্যে থেকে সুনির্দিষ্ট সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে ২,৮৪৮ জনকে বিচারে সোপর্দ করা হলেও বিচারে ৭৫২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয় এবং বাকিদের খালাস দেয় হয়। আল্লামা সাঈদী যদি সত্যিই যুদ্ধাপরাধী, স্বাধীনতাবিরোধী হতেন তাহলে তাঁর নামে তখন মামলা হলোনা কেন? কোথাও একটি জিডিও করা হলো না কেন ?
৯. আল্লামা সাঈদীর অবৈধ ফাঁসির আদেশের পর কোটি কোটি সাঈদী ভক্ত বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন, এ পর্যন্ত শতাধিক নারী-পুরুষ জীবন দিয়েছেন। আল্লামা সাঈদী যদি সত্যিই যুদ্ধাপরাধী হতেন তাহলে কি সাধারণ জনগন এ রকম প্রতিক্রিয়া দেখাত ?
সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে তথাকথিত যুদ্ধাপরাধ মামলা চালানো হয়েছে। এ মামলা পরিচালনা করে এবং মিথ্যা ও অবৈধ রায় দিয়ে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় কালিমা লেপন করা হয়েছে। কারন, এটা প্রমানিত হয়েছে যে, সম্পূর্ণ মিথ্যা দিয়ে সাজানো হয়েছে এ মামলা। প্রতারনা এবং জালিয়াতির সুনামি হয়েছে এ মামলায়। সাজানো মামলায় মিথ্যা অভিযোগে বিতর্কিত ট্রাইব্যুনালের দেয়া আল্লামা সাঈদীর ফাঁসির আদেশ মেনে নিতে পারেনি এ দেশের জনগন। সারা বাংলার মানুষ প্রতিবাদে নেমে এসেছে রাজপথে। অনুগত পুলিশ আর দলীয় ক্যাডারদের বুলেটের সামনে দাড়িয়ে এ জুলুমের প্রতিবাদ করছে সাঈদী ভক্ত দেশপ্রেমিক জনতা। প্রহসনের রায় ঘোষনার দিনেই শহীদ হয়েছে ৭০ জন যুবক, এখন পর্যন্ত মোট শাহাদাতের সংখ্যা নারী-পুরুষ মিলে ১৩২ জন। রক্তের নাজরানা দিয়ে প্রানপ্রিয় নেতার প্রতি ভালবাসা উপহার দিয়েছে জনগন। পৃথিবীতে এমন ঘটনার কোন নজীর নেই। এ ঘটনায় এটাই প্রমানিত হয়েছে যে যুদ্ধাপরাধ নয়, মূলত জনপ্রিয়তাই আল্লামা সাঈদীর অপরাধ।
ষড়যন্ত্রমূলক রায় ঘোষনায় এত ব্যাকুল যে জনতা, ফাঁসি কার্যকর করার অপচেষ্টা করা হলে তাদের থামাবে কে? বাংলা কি আরেক কারবালা হবে? আমরা সরকারকে হুশিয়ার করে দিচ্ছি, আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগে দেয়া রায় প্রত্যাহার না করলে যে আগুন জ্বলেছে তা ছারখার করে দিবে জালিমের মসনদ। আল্লামা সাঈদীকে জালিমের কারাগার থেকে মুক্ত না করা পর্যন্ত এই জনতা ঘরে ফিরে যাবে না।

আল্লামা সাঈদী মুক্তি পরিষদ
৬টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×