somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আগ্রার ঘাগড়ায়, দেখা হলো না নয়ন জুড়িয়া (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৫)

২২ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


স্পীডে গাড়ী চলা শুরু করলেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে গাড়ীর এসি; একদিকে দিল্লী-আগ্রা এলাকার আটত্রিশ ডিগ্রী তাপমাত্রা, অন্যদিকে খুব করে চাইছিলাম বিকেলের মধ্যে আগ্রা পৌঁছে আগ্রা ফোর্ট ভ্রমণ সেরে ফেলতে। ভারত ভ্রমণের সেবারের ট্রিপ ছিলো এখন পর্যন্ত আমার সবচাইতে ছোট ব্যাপ্তির ভারত ভ্রমণ। মাত্র চারদিনে দিল্লী-আগ্রা-ফতেহপুর সিক্রি-জয়পুর ভ্রমণ!!! কিছু করার নাই, অনেকের ঈদের ছুটি সব মিলিয়ে ছয়দিন এর বেশী এই ট্যুর এর জন্য বের করতে পারে নাই। ফলে তাদের কথা মাথায় রেখেই ট্যুর প্ল্যান। দিল্লীর হোটেল থেকে সকাল সকাল চেক আউট করে বিড়লা লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির, রাজঘাট গান্ধী মেমোরিয়াল আর লালকেল্লা দেখে দুপুরের শুরুতেই আমরা দিল্লী-আগ্রা এক্সপ্রেস হাইওয়ে ধরেছিলাম। আশা ছিলো বিকাল চারটার মধ্যেই পৌঁছে যাবো আগ্রা, কিন্তু সেই আশায় বদ ড্রাইভার আর তার গাড়ী মেলে দিলো অপয়া ঘাগড়া... X(

গরমে অতিষ্ট হয়ে কখনো এসি ছেড়ে গাড়ী ধীর গতিতে চললো, আবার কখনো এসি বন্ধ করে জানালা খুলে দিয়ে গতি বাড়ানো হল। এই করতে করতে যখন পৌঁছলাম আগ্রায়, তখন সন্ধ্যার লালিমার হোলিতে আকাশ লাল হয়ে জানান দিচ্ছে সন্ধ্যে শেষে রাত্রিরা নামলো বলে। এই ট্রিপে সবচাইতে ভালো ছিলো আগ্রার হোটেল "দ্যা সান", সেখানে চেক ইন করতে করতে সন্ধ্যা হয়ে গেল। ফলে আজকে আর কিছু করার নাই, দলের সবাইকে নিজেদের মত করে অলস সময় যাপনের জন্য পরামর্শ দিয়ে আমি ফোনে ঝগড়া শুরু করলাম এজেন্ট আর তার ড্রাইভার এর সাথে। কিন্তু সেই পুরানো কথা, এখন কিভাবে গাড়ী চেঞ্জ করা যাবে, সম্ভব না... ব্লা ব্লা ব্লা



আগ্রা শহরটি উত্তর ভারতের উত্তর প্রদেশ অঙ্গরাজ্যের আগ্রা জেলার রাজধানী শহর যা পড়েছে একেবারে উত্তরপ্রদেশ এর শেষ সীমানার দিকে। শহরটি ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লি থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত। এখান থেকে শ'দুয়েক কিলোমিটার এর মধ্যে একদিকে দিল্লী আরেক দিকে জয়পুর; যা মিলে ভারতের "গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল" খ্যাত পর্যটন দ্রষ্টব্য ত্রিভুজ গড়ে তুলেছে। তাজমহল এর সুরক্ষার জন্য যমুনা নদীর তীর ঘেঁষে থাকা এই শহরে শিল্পের প্রসার নিয়ে সরকারী বাঁধা থাকায় এখানকার জনপদ তেমন একটা উন্নত নয় দিল্লী বা জয়পুর এর তুলনায়।

উল্লেখ্য যে, মুঘল সম্রাট আকবর ১৫৬৬ সালে বর্তমান আগ্রা শহরটি প্রতিষ্ঠা করেন, যা অল্পদিনেই সংস্কৃতি ও জ্ঞানচর্চার একটি কেন্দ্রে পরিণত হয়। ১৬৪৮ সাল পর্যন্ত এটি মুঘল সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল এবং উক্ত বছরই সম্রাট আওরঙ্গজেব রাজধানী আগ্রা থেকে দিল্লীতে স্থানান্তর করেছিলেন। প্রায় সতেরো লক্ষ লোকের আবাস বৃহত্তর আগ্রা জেলাটি। দুই দশকের বিচার বিভাগীয় সক্রিয়তা, প্রধান নীতি ঘোষণা এবং কোটি কোটি টাকার প্রকল্প সত্ত্বেও তাজ শহর আগ্রা বিশ্বের অন্যতম দূষিত শহর। দূষিত জল এবং বিষাক্ত বায়ু দূষণ বাসিন্দাদের স্বাস্থ্যকে বিপন্ন করে চলেছে। আগ্রা শহরে তুলা, খাদ্যশস্য, তামাক, লবণ ও চিনির উৎপাদন ছাড়াও স্বল্প পরিসরে কলকারখানায় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং সুতির টেক্সটাইল, কার্পেট, লোহা ও ইস্পাত উৎপাদন হয়।

এখানে তাজমহল, আগ্রা ফোর্ট সহ ঐতিহাসিক বেশ কিছু স্থাপনা রয়েছ। এই স্থাপনাগুলোর সুরক্ষার জন্য তাজ ট্র্যাপিজিয়াম জোন অথরিটি (টিটিজেডএ) আগ্রার শিল্প-কারখানা গুলিতে দুই ডজনেরও বেশি বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞাগুলির বেশিরভাগই বাস্তবে বাস্তবায়িত হওয়ার চেয়ে কাগজে-কলমে রয়ে গেছে। ফলস্বরূপ, তাজমহল সারা বছর দূষণে নিমজ্জিত থাকে। শত শত দূষণকারী শিল্প বন্ধ হওয়া সত্ত্বেও আগ্রা ভারতের সবচেয়ে দূষিত শহরগুলির মধ্যে একটি, প্রতি বছর পেরিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে যেখানকার বাতাসের গুণমান আরও খারাপ হচ্ছে। আগ্রা বেড়াতে আসা পর্যটকদের এই বাতাসে শ্বাস নেওয়ার সময় এখানকার বাতাসের দূষণ অনুভূত হয়।

দলের বাকীরা এই ফাঁকে আগ্রা শহরটা ঘুরে এলো, কেউ কেউ টুকটাক শপিং করেও ফেললো। আমি রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে চলে গেলাম হোটেলের ছাঁদে। এই ট্যুরে যাওয়ার আগে শুনেছিলাম, পূর্ণিমায় তাজমহলে রাতের বেলা টিকেট কেটে প্রবেশ করা যায়, যদিও আগের দিন পূর্ণিমা চলে গেছে। আমার আশা ছিলো পূর্নিমার পূর্ণ জোছনায় সফেদ শ্বেত পাথরের তাজমহল ঝলমলিয়ে আলোকিত করবে চারিদিক। ছাঁদ থেকে দূরে অন্ধকারে কালো একটা আবছায়া মত দেখা যাচ্ছে, কিন্তু আমি যা ভেবেছিলাম তার ধারে কাছের কিছু ছিলো না। নিজের অতি কাল্পনিক মন এর জন্য মনে মনে নিজেই লজ্জা পেলাম।

এরপর মন খারাপ একটা অনুভূতি নিয়ে রুমে ফিরে এলাম। রাত নয়টার মধ্যে সবাইকে তাড়া দিয়ে ডিনার শেষ করে যার যার রুমে ঘুমাতে চলে গেলাম। কাল ভোরবেলা আমরা দেখতে যাবো প্রেমের সমাধি তাজমহল। সন্ধ্যার পরপর আমাদের কালকের তাজ আর আগ্রা ফোর্ট ভ্রমণের জন্য যে গাইড তার সাথে কথা হলো, তার পরামর্শেই আমরা ভোরবেলা তাজমহল দেখে হোটেলে ফিরে এসে নাস্তা করে হোটেল হতে চেক আউট করবো। সেখান থেকে ফাতেহপুর সিক্রির উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে পথিমধ্যে দেখে নিবো আগ্রা ফোর্ট। এই ছিলো পরের দিনের প্ল্যান।

একদিনে আসলে আগ্রা ভালো মত দেখা যায় না। আগ্রা জেলায় প্রসিদ্ধ ভ্রমণ গন্তব্যের তালিকায় ফতেপুর সিক্রি, আগ্রা ফোর্ট আর তাজমহল ছাড়াও রয়েছেঃ আকবরের সমাধি, ইতিমাদ-উদ-দৌলার সমাধি, মরিয়মের সমাধি, মেহতাব বাগ, জামে মসজিদ, খাস মহল, চিনি কা রওজা, গুরুদ্বার গুরু কা তাল, রাজা যশবন্ত সিংহের ছত্রী প্রভৃতি। আমি সাধারণত কোন এলাকা ভ্রমণে গেলে চেষ্টা করি মোটামুটি সব কয়টা ভ্রমণ গন্তব্যে ঢুঁ মারার, কারণ পরবর্তীতে আবার কবে সেইখানে বেড়াতে যাবো তার ঠিক নেই; আদৌ দ্বিতীয়বার সেখানে যাওয়া হবে কি না, কে জানে? ট্রানজিট রুটে পড়ে গেলে কোন কথা নাই; যেমন ভারত ভ্রমণে কলকাতা আর দিল্লী একাধিকবার যাওয়া হয়েছে, কিন্তু অন্য জায়গার বেলায় এমনটা একেবারেই হয় না। তাই এই ট্যুরে প্রতিটা সময় আমার মনে হচ্ছিলো লাদাখ এর দলের সাথে না গিয়ে ভুল করেছি... আগ্রহী পাঠকদের জন্য জায়গাগুলোর ছবি উইকিপিডিয়া এবং উইকিমিডিয়া হতে শেয়ার করলাম; প্রথম তিনটি পরের দিন ভ্রমণ করা হয়েছিলো, বাকীগুলো...

তাজমহল

ফাতেহপুর সিক্রি

আগ্রা ফোর্ট

আকবরের সমাধি

ইতিমাদ-উদ-দৌলার সমাধি

মরিয়মের সমাধি

মেহতাব বাগ

আগ্রা জামে মসজিদ

খাস মহল

দেওয়ান ই আম

চিনি কা রওজা

গুরুদ্বার গুরু কা তাল

রাজা যশবন্ত সিংহের ছত্রী

উৎসর্গঃ আমার ভারত ভ্রমণের এই সিরিজটি ব্লগার "কামরুন নাহার বীথি" আপাকে উৎসর্গ করছি। উনি আমার এই ট্যুরে ট্যুরমেট ছিলেন। গত পহেলা জানুয়ারী রাত এগারো ঘটিকায় বীথি আপা আল্লাহ্‌র ডাকে সারা দিয়ে পরপারে চলে গেছেন আমাদের সবাইকে ছেড়ে। আল্লাহ্‌ তার শোকার্ত পরিবারকে এই শোক সইবার ধৈর্য দাণ করুন। আর আপাকে পরপারে আল্লাহ্‌ সকল গুনাহ (যদি থাকে) মাফ করে তার কবরে আজাব মাফ করুন এবং আখেরাতে বেহেশত নসীব করুন।


প্রথম পর্ব থেকে বীথি আপার এই ট্যুরে যুক্ত হওয়ার ঘটনাটা আবার তুলে ধরলামঃ
ঈদের কয়েকদিন আগে আমি কোন একটা কাজে নীলক্ষেত মোড়ে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে আছি, একটি অচেনা নাম্বার থেকে কল এলো, কল রিসিভ করতে অপরপাশ থেকে অচেনা কণ্ঠস্বর। আমাদের দলের সাথে যুক্ত হতে চায় এই ট্রিপে। “সামহোয়্যার ইন ব্লগ” এ তখন পর্যন্ত আমার পূর্বপরিচিত কেউ ছাড়া আর কারো সাথে পরিচয় ছিলো না। “সাদা মনের মানুষ” খ্যাত কামাল ভাই এর সাথে পরিচয় ভ্রমণ বাংলাদেশ থেকে। সেই কামাল ভাই এর কাছ থেকে খবর পেয়ে ফোন দিয়ে প্রিয় ব্লগার কামরুন নাহার বীথি আপা। উনি এবং ভাইয়া যুক্ত হতে চাচ্ছেন আমাদের সাথে। আমি একদিন সময় নিয়ে উনাকে কনফার্ম করলাম উনাদের যুক্ত হওয়ার ব্যাপারটা। এরপর উনাদের এয়ার টিকেট এর ব্যবস্থা করা হলো। দল গিয়ে দাড়ালো দশজনের। সিদ্ধান্ত হল চারজনের একটা দল ঈদের দিন রাতে রওনা হয়ে যাবো কলকাতার উদ্দেশ্যে। একদিন পরে বাকী ছয়জন রওনা হবে, যেহেতু কোরবানী ঈদের ছুটি, তাই অনেকেই সারাদিনের কোরবানীর হ্যাপা পোহানোর পর সেদিন রাতেই রওনা হতে রাজী হলো না। ফলে আমরা যে চারজন আগে রওনা হবো, তারা একরাত কলকাতা থেকে পরেরদিন সরাসরি বিমানবন্দর চলে যাবো। অপর দলও সরাসরি বেনাপোল বর্ডার হতে দমদম বিমানবন্দর চলে আসবে। এরপর ঢাকা থেকে সকলের কলকাতার বাসের টিকেট এবং আনুষাঙ্গিক কাজ শেষ করে অপেক্ষার পালা চলতে লাগলো….

ভ্রমণকালঃ সেপ্টেম্বর ২০১৬

গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর, ২০১৬ এর সকল পর্বঃ
* যাত্রা শুরুর আগের গল্প (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০১)
* কলকাতায় অপেক্ষা... (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০২)
* ফ্লাইট মিসড তো ট্যুর ক্যান্সেলড... টেনশনিত অপেক্ষার শেষে (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০৩)
* আগ্রার পাণে যাত্রা (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০৪)
* আগ্রার ঘাগড়ায়, দেখা হলো না নয়ন জুড়িয়া (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৫)

এক পোস্টে ভারত ভ্রমণের সকল পোস্টঃ বোকা মানুষের ভারত ভ্রমণ এর গল্পকথা
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২০
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×