somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমাদের স্বপ্নগুলো আমাদের কী বলতে চায়?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের স্বপ্নগুলো যদি সিনেমা হত খুব মন্দ হত না মনে হয়। কখন হরর, কখন থ্রিলার আবার কখনও বা খুব রোমান্টিক সিনেমা। কিন্তু এই সিনেমার দর্শক একজনই। আপনি নিজে।
ধরুন,
স্বপ্নে আপনার ঘুম ভাঙল কাদামাখা এক মাঠে। ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। দেখলেন চারপাশে বড় বড় টিকটিকিতে ভর্তি। আপনার গায়ে কিলবিল করে উঠছে। ঢুকে পড়তে চাইছে মুখ আর নাকের ফুটো দিয়ে। আপনি অনেক চেষ্টা করছেন কিন্তু হাতদুটো যেন অবশ হয়ে পড়ে আছে।......

অথবা

ঘুম ভাঙল বিশাল এক আলিশান এক মার্বেল পাথরের প্রাসাদ সম বাড়িতে সাদা, নরম তুলোর মত বিছানায়। বেল বাজাতেই বোয়ারা ছুটে এলো নাস্তা হাতে। এক টুকরো মুখে দিয়েই ছুটে গেলেন অফিসে।সেখানে অপেক্ষা করছে আপনার পারসোনাল সেক্রেটারি দিপিকা পাডুকোন।

না।।

খুব একটা খারাপ হত না। তবে মানতেই হবে আমাদের স্বপ্নগুলো এর থেকেও জটিল আর প্রাণবন্ত।
স্বপ্ন কী, কেন এসব নিয়ে চিন্তা মানুষের সেই প্রাচীন কাল থেকে।মিশরীয়রা স্বপ্নকে এক অতিপ্রাকৃত জিনিস মনে করত। এমনকি যুদ্ধের আগে কিছু মানুষকে নিয়োগ দিয়ে তারা স্বপ্ন দেখাত যুদ্ধের কৌশল নির্ধারণ করার জন্য।
অপরদিকে গ্রীক আর রোমানদের ধারনা ছিল আমরা স্বপ্নে আমাদের ভবিষ্যত দেখতে পাই। তারা মনে করত মৃত মানুষেরা স্বপ্নে আমাদের ঐপারের দুনিয়ার কথা বলতে চাই।
স্বপ্ন নিয়ে আধুনিক বিজ্ঞানীদের মধ্যে প্রথম কাজ করেছেন সিগমুন্ড ফ্রয়েড। তার মতে আমাদের মনের চাপা অন্তর্দ্বন্দ আর আকাঙ্ক্ষা গুলো স্বপ্ন হয়ে ফুটে ওঠে।
আরেক বিজ্ঞানী কার্ল জাং তো স্বপ্নকে শক্তির সাথে তুলনা করে ফেলেছেন তার মতে, আমাদের গভীর অবচেতন মনের চিন্তায় আমাদের স্বপ্ন। আমরা যখন জেগে থাকি তখন আমাদের সচেতন মন অবচেতন মনের চিন্তাকে চেপে রাখে।যখন আমরা ঘুমাই তখন অবচেতন মন তার চিন্তাগুলো শোনাতে থাকে আমাদের। আর তখনই আমরা স্বপ্ন দেখি।
স্বপ্ন নিয়ে আধুনিক কালের বিজ্ঞানীদের ধারনা কিন্তু অন্য। তারা মনে করেন স্বপ্ন মানুষের মস্তিষ্কের একটা নিজস্ব প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সে অপ্রয়োজনীয় স্মৃতিগুলো মুছে ফেলে।
কিন্তু আমাদের স্বপ্নগুলো সবসময় কেন এমন হয়? কেন আমরা দেখি ফাইনাল পরীক্ষার আগে ফেল করেছি? আকাশে উড়ছি যেখানে কি না আমার কোন পাখা নেই। আবার কিছুক্ষণ পরই ভয়ংকর জন্তু জানোয়ার তাড়া করে ফিরছে আমাদের?

বিজ্ঞানীরা বলেন, এটাও মস্তিষ্কের নিজস্ব প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হয়। যখন আমরা ঘুমাই তখন মস্তিষ্কের কর্টেস্ক হিপ্পোক্যাম্পাসে সিগন্যাল পাঠায় কোন তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে আর কোনটি বাদ যাবে।প্রয়োজনীয় গুলো সংরক্ষণ হয়। আর অপ্রয়োজনীয় গুলো যখন মোছার প্রক্রিয়া শুরু হয় তখন সেগুলো মস্তিষ্কের নিজস্ব ক্রিয়াই দেখা দেয় স্বপ্ন হয়ে।

সেই ঐতিহাসিক কাল থেকে স্বপ্ন মানুষের চিন্তার খোরাক হয়ে আসছে।বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জাতি যেমন অতিপ্রকৃত তকমা দিয়ে এক ঐশরিক ক্ষমতা দিয়েছে তেমনি বিভিন্ন বিজ্ঞানীরাও নিজেদের মত করে ব্যাখ্যার চেষ্টা করেছেন।আবার এক নিয়ে বিভিন্ন ধর্মে রয়েছে বেশ কয়েকটি ধর্মীয় মতবাদ। তৈরি হয়েছে বক্স অফিস কাঁপানো অনেক সিনেমাও। যুগে যুগে মানুষের চিন্তাকে দোলা দিয়েছে।
কোথায় কবে খুলবে স্বপ্নের ভয়। আসুন তাকাই ভবিষ্যতের পৃথিবীর দিকে।
আমাদের স্বপ্নগুলো আমাদের কী বলতে চায়?
আমাদের স্বপ্নগুলো যদি সিনেমা হত খুব মন্দ হত না মনে হয়। কখন হরর, কখন ঘ্রিনার আবার কখনও বা রোমান্টিক সিনেমা।কিন্তু এ সিনেমার দর্শক একজনই নই।আপনি নিজে।
ধরুন, স্বপ্নে আপনার ঘুম ভাঙল। কাদামাখা এক মাঠে। খুব বৃষ্টি হচ্ছে। চারদিকে বড় বড় টিকটিকিতে ভর্তি। আপনার গায়ে কিলবিল করে উঠঠে। ঢুকে পরতে চাইছে মুখ আর নাকের ফুটো দিয়ে। হাতদুটু যেন অবশ হয়ে পড়ে আছে।
অথবা ঘুম ভাঙল বিশাল এক মার্বেল পাথরের প্রাসাদ সম বাড়িতে।সাদা, নরম তুলোর মত বিছানায়।বেলা বাড়তেই বোয়ারা ছুটে এলো নাস্তা হাতে।এক টুকরো মুখে দিয়েই ছুটে গেলেন অফিসে।সেখানে অপেক্ষা করছে আপনার পারসোনাল সেক্রেটারি দিপিকা পাডুবোন।
না
খুব একটা খারাপ হত না।তবে মানতেই হবে আমাদের স্বপ্নগুলো এর থেকেও জটিল আর প্রাণবন্ত।স্বপ্ন কী, কেন এসব নিয়ে চিন্তা মানুষের সেই প্রাচীন কাল থেকে।
মিশরীয়রা স্বপ্নকে অতি প্রাবৃত্ত জিনিস মনে করত। এমনকি যুদ্ধের আগে কিছু মানুষকে নিয়োগ দিয়ে তারা স্বপ্ন দেখাত যুদ্ধের কৌশল নির্ধারণ করার জন্য।
অপরদিকে গ্রীক আর রোমানদের ধারনা ছিল। আমরা স্বপ্নে আমাদের ভবিষ্যত দেখতে পাই। তারা মনে করত মৃত মানুষেরা স্বপ্নে আমাদের ঐ পাড়ের দুনিয়ার কথা বলতে চাই।
স্বপ্ন নিয়ে আধুনিক বিজ্ঞানীদের মধ্যে কাজ করেছেন দিগমন্ড প্রয়েড। তার মতে আমাদের মনের জমা অন্তদ্বন্দ আর আকাঙ্খা গুলো স্বপ্ন হয়ে ফুটে ওঠে।
আরেক বিজ্ঞানী কার্ল জাভ তো স্বপ্নকে শান্তির সাথে তুলনা করে বলেছেন, আমাদের গভীর অবচেতন মনের চিন্তায় আমাদের স্বপ্ন। আমরা যখন জেগে থাকি তখন আমাদের সচেতন মন অবচেতন মনের চিন্তাকে চেপে রাখে।যখন আমরা ঘুমাই তখন অবচেতন মন তার চিন্তাগুলো শোনাতে থাকে আমাদের। আর তখনই আমরা স্বপ্ন দেখি।
স্বপ্ন নিয়ে আধুনিক কালের বিজ্ঞানীদের ধারনা কিন্তু অন্য। তারা মনে করেন স্বপ্ন মানুষের মস্তিষ্কের একটা নিজস্ব প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সে অপ্রয়োজনীয় স্মৃতিগুলো মুছে ফেলে।
কিন্তু আমাদের স্বপ্নগুলো সবসময় কেন এমন হয়? কেন আমরা দেখি ফাইনাল পরীক্ষার আগে ফেল করেছি। আকাশে উড়ছি যেখানে কি না আমার কোন পাখা নেই। আবার কিছুক্ষণ পড়ই ভয়ংকর জন্তু জানোয়ার তাড়া করে ফিরছে আমাদের।
বিজ্ঞানীরা বলেন, এটাও মস্তিষ্কের নিজস্ব প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হয়। যখন আমরা ঘুমাই তখন মস্তিষ্কের কর্টেম ... সিগন্যাল পাঠায় কোন তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে আর কোনটি বাদ যাবে।প্রয়োজনীয় গুলো সংরক্ষণ হয়।অপ্রয়োজনীয় গুলো যখন মোছার প্রক্রিয়া শুরু হয় তখন সেগুলো মস্তিষ্কের নিজস্ব ক্রিয়াই দেখা দেয় স্বপ্ন হয়ে।
সেই ঐতিহাসিক কাল থেকে স্বপ্ন মানুষের চিন্তার খোরাক হয়ে আসছে।বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জাতি যেমন অতিপ্রকৃত তকমা দিয়ে এক ঐশরিক ক্ষমতা দিয়েছে তেমনি বিভিন্ন বিজ্ঞানীরাও নিজেদের মত করে ব্যাখ্যার চেষ্টা করেছেন।আবার এক নিয়ে বিভিন্ন ধর্মে রয়েছে বেশ কয়েকটি ধর্মীয় মতবাদ। তৈরি হয়েছে বক্স অফিস কাঁপানো অনেক সিনেমাও। যুগে যুগে মানুষের চিন্তাকে দোলা দিয়েছে।
কোথায় কবে খুলবে স্বপ্নের ভয়। আসুন তাকাই ভবিষ্যতের পৃথিবীর দিকে।
আমাদের স্বপ্নগুলো আমাদের কী বলতে চায়?
আমাদের স্বপ্নগুলো যদি সিনেমা হত খুব মন্দ হত না মনে হয়। কখন হরর, কখন ঘ্রিনার আবার কখনও বা রোমান্টিক সিনেমা।কিন্তু এ সিনেমার দর্শক একজনই নই।আপনি নিজে।
ধরুন, স্বপ্নে আপনার ঘুম ভাঙল। কাদামাখা এক মাঠে। খুব বৃষ্টি হচ্ছে। চারদিকে বড় বড় টিকটিকিতে ভর্তি। আপনার গায়ে কিলবিল করে উঠঠে। ঢুকে পরতে চাইছে মুখ আর নাকের ফুটো দিয়ে। হাতদুটু যেন অবশ হয়ে পড়ে আছে।
অথবা ঘুম ভাঙল বিশাল এক মার্বেল পাথরের প্রাসাদ সম বাড়িতে।সাদা, নরম তুলোর মত বিছানায়।বেলা বাড়তেই বোয়ারা ছুটে এলো নাস্তা হাতে।এক টুকরো মুখে দিয়েই ছুটে গেলেন অফিসে।সেখানে অপেক্ষা করছে আপনার পারসোনাল সেক্রেটারি দিপিকা পাডুবোন।
না
খুব একটা খারাপ হত না।তবে মানতেই হবে আমাদের স্বপ্নগুলো এর থেকেও জটিল আর প্রাণবন্ত।স্বপ্ন কী, কেন এসব নিয়ে চিন্তা মানুষের সেই প্রাচীন কাল থেকে।
মিশরীয়রা স্বপ্নকে অতি প্রাবৃত্ত জিনিস মনে করত। এমনকি যুদ্ধের আগে কিছু মানুষকে নিয়োগ দিয়ে তারা স্বপ্ন দেখাত যুদ্ধের কৌশল নির্ধারণ করার জন্য।
অপরদিকে গ্রীক আর রোমানদের ধারনা ছিল। আমরা স্বপ্নে আমাদের ভবিষ্যত দেখতে পাই। তারা মনে করত মৃত মানুষেরা স্বপ্নে আমাদের ঐ পাড়ের দুনিয়ার কথা বলতে চাই।
স্বপ্ন নিয়ে আধুনিক বিজ্ঞানীদের মধ্যে কাজ করেছেন দিগমন্ড প্রয়েড। তার মতে আমাদের মনের জমা অন্তদ্বন্দ আর আকাঙ্খা গুলো স্বপ্ন হয়ে ফুটে ওঠে।
আরেক বিজ্ঞানী কার্ল জাভ তো স্বপ্নকে শান্তির সাথে তুলনা করে বলেছেন, আমাদের গভীর অবচেতন মনের চিন্তায় আমাদের স্বপ্ন। আমরা যখন জেগে থাকি তখন আমাদের সচেতন মন অবচেতন মনের চিন্তাকে চেপে রাখে।যখন আমরা ঘুমাই তখন অবচেতন মন তার চিন্তাগুলো শোনাতে থাকে আমাদের। আর তখনই আমরা স্বপ্ন দেখি।
স্বপ্ন নিয়ে আধুনিক কালের বিজ্ঞানীদের ধারনা কিন্তু অন্য। তারা মনে করেন স্বপ্ন মানুষের মস্তিষ্কের একটা নিজস্ব প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সে অপ্রয়োজনীয় স্মৃতিগুলো মুছে ফেলে।
কিন্তু আমাদের স্বপ্নগুলো সবসময় কেন এমন হয়? কেন আমরা দেখি ফাইনাল পরীক্ষার আগে ফেল করেছি। আকাশে উড়ছি যেখানে কি না আমার কোন পাখা নেই। আবার কিছুক্ষণ পড়ই ভয়ংকর জন্তু জানোয়ার তাড়া করে ফিরছে আমাদের।
বিজ্ঞানীরা বলেন, এটাও মস্তিষ্কের নিজস্ব প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হয়। যখন আমরা ঘুমাই তখন মস্তিষ্কের কর্টেম ... সিগন্যাল পাঠায় কোন তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে আর কোনটি বাদ যাবে।প্রয়োজনীয় গুলো সংরক্ষণ হয়।অপ্রয়োজনীয় গুলো যখন মোছার প্রক্রিয়া শুরু হয় তখন সেগুলো মস্তিষ্কের নিজস্ব ক্রিয়াই দেখা দেয় স্বপ্ন হয়ে।
সেই ঐতিহাসিক কাল থেকে স্বপ্ন মানুষের চিন্তার খোরাক হয়ে আসছে।বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জাতি যেমন অতিপ্রকৃত তকমা দিয়ে এক ঐশরিক ক্ষমতা দিয়েছে তেমনি বিভিন্ন বিজ্ঞানীরাও নিজেদের মত করে ব্যাখ্যার চেষ্টা করেছেন।আবার এক নিয়ে বিভিন্ন ধর্মে রয়েছে বেশ কয়েকটি ধর্মীয় মতবাদ। তৈরি হয়েছে বক্স অফিস কাঁপানো অনেক সিনেমাও। যুগে যুগে অনুসন্ধিৎসু মানুষের চিন্তাকে দোলা দিয়েছে স্বপ্ন।
কোথায়, কবে খুলবে স্বপ্নের জট। আসুন তাকাই ভবিষ্যতের পৃথিবীর দিকে।

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×