আমার সন্দেহ হয় হাসিনার দেশ কোনটা????
বাংলাদেশের ‘চন্দননগর’ গ্রাম এখন ভারতের
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১১
মানবজমিন ডেস্ক: হাসিনা-মনমোহন চুক্তিতে ভারতের দখলেই থাকছে চন্দননগর গ্রাম। ইন্দিরা-মুজিব চুক্তিতে চন্দননগর গ্রাম ছিল বাংলাদেশের ভূখণ্ডে। মঙ্গলবার ভারতের ত্রিপুরার আগরতলা থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক সংবাদ’ পত্রিকা এ খবর প্রকাশ করেছে। ‘ভারতের দখলেই থাকছে চন্দননগর’ শিরোনামে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৭৪ সালের ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি অনুযায়ী চন্দননগর গ্রাম ছিল বাংলাদেশের ভূখণ্ডে। এই চুক্তির আওতায় ১৯৮৩ সালে এই গ্রামকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছিল ভারত সরকার। প্রশাসনিক জটিলতায় উদ্যোগটি স্থগিত হয়ে যায়। ভারতের স্বাধীনতার সময় গ্রিড-কর জরিপের মানচিত্রেও চন্দননগর গ্রাম বাংলাদেশের বলে দেখানো হয়। গত ৭ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারত প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের চুক্তি অনুযায়ী এই চন্দননগর গ্রাম ভারতের দখলে চলে যায়। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, সোনারায় ছড়া বাংলাদেশের মৌলভীবাজার শ্রীমঙ্গল থানার চম্পারাই চা বাগান ও চন্দননগর গ্রামের মাঝখানে। ইংরেজ আমল থেকেই এই গ্রামটি সিলেট জেলার মানচিত্রে দেখানো হয়েছে। সমপ্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোনারায় ছড়ায় সীমানা নির্ধারণ হলে চন্দননগর গ্রাম চলে যায় ভারতের ভূখণ্ডে। সোমবার চন্দননগর গ্রামে গিয়ে ত্রিপুরার পিসিসি’র সদস্য প্রেমানন্দ দাস গ্রামবাসীকে এ খবর জানিয়েছেন বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




