ভারত সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারী প্রেরণ করেছে। (১২ এপ্রিল, ১৯৭১)
বর্তমানে এমন কোন শক্তি নাই যা সেনাবাহিনীর প্রাধান্যকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে। (২১ জুন, ১৯৭১)
পাকিস্তানের জন্য কোরবানী হতে ছাত্রসংগ এবং জামাতের কর্মীরা প্রস্তুত রয়েছে। (২২ জুন, ১৯৭১)
সামরিক হস্তক্ষেপ ছাড়া দেশকে রক্ষা করার বিকল্প ছিল না। (২২ জুন, ১৯৭১)
পাকিস্থানের প্রতি ইঞ্চি জায়গা হেফাজত করতে হবে। (১৪ আগস্ট, ১৯৭১)
শেখ মুজিবের বিচার করা হবে। (৫ আগস্ট, ১৯৭১)
তথাকথিত বাংলাদেশ আন্দোলনের সমর্থকরা ইসলাম, পাকিস্থান ও মুসলমানের দুশমন। (১২ আগস্ট, ১৯৭১)
দুষ্ক্রৃতিকারীদের ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে যেসব পাকিস্তানী প্রাণ হারিয়েছে তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী লোকই জামাতে ইসলামীর সাথে জড়িত। পাকিস্থান যদি না থাকে তাহলে জামাত কর্মীরা দুনিয়ায় বেঁচে থাকার স্বার্থকতা মনে করে না। (২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)
বাংগালী জাতীয়তাবাদের ধ্বজাধারীদের তালাশ করে বের করতে হবে। (১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)
কালেমার ঝাণ্ডা উঁচু রাখার জন্য রেজাকারদের কাজ করে যেতে হবে। (১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)
রেজাকারের মৃত্যু গৌরবের মৃত্যু। (১১ অক্টোবর, ১৯৭১)
সেনাবাহিনীর পরই রেজাকারদের স্থান, হয় শহীদ নয় গাজী। (৭ নভেম্বর, ১৯৭১)
পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলনকে ধ্বংস করে দিতে হবে। (৮ নভেম্বর, ১৯৭১)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




