যৌনাঙ্গে বন্দুকের ব্যারেল প্রবেশ করালে সেটা ধর্ষণ হয় না। বিশ্বাস না হলে, বাংলাদেশ পেনাল কোডে দেখুন। পেনাল কোড কি বলে? কি আর বলবে , কিছুই বলেনা।
মানুষ মেরুদণ্ডী প্রাণী , বাংলাদেশীরা মেরুদণ্ডী প্রাণী নয়। কোন প্রাণী যখন তার কোন অঙ্গ ব্যবহার করে না , তখন প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে সেই অঙ্গটা একসময় বিলুপ্ত হয়ে যায়। বাংলাদেশীদের মেরুদণ্ড এখন বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
তারপরও ব্যাতিক্রম দেখা যায়। যেমন পুলিশ অফিসার বশির উদ্দীন হঠাৎ তার মেরুদণ্ডের অস্তিত্ব টের পেলেন। স্বয়ং শামীম ওসমানের মত লোকের বিরুদ্ধে যে কিনা দাড়িয়ে গেলো। ভাবাই যায় না। আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট কিংবা চেঙ্গিস খাঁন কিংবা হালাকু খাঁনেরাও তার কাছে ফেল। তাই বশির উদ্দীনকে নিয়ে একটা বীরত্বগাথা রচনা করা যায় । একটা কবিতা, একটা গল্প , নিদেনপক্ষে একটা পুথি রচনা করা যায়। ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে আমরা বশির উদ্দীনের গল্প করবো , তারা চোখ গোল গোল করে শুনবে বীরত্বগাথা।
বশীর উদ্দীনের এই দুঃসাহসের শাস্তি হয়তো ভয়াবহ হবে। কি হবে , সেটা অনেকেই হয়তো অনুমান করতে পারছেন। তারপরও এখন শান্তি পাচ্ছি এই ভেবে যে , এদেশে এখনো একজন বশির উদ্দীন আছেন। তোমাকে অভিবাদন হে বীর।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


