নচিকেতা বহুত আগে গাইছিল গানডা, পরের লাইন হইলো: প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া এই দেশে অপরাধ, ঘুষ খাওয়া কখনোই নয়। আর আমগো সাউথ-ঈষ্ট এশিয়াতে তো আরো না। তাই আজ এইমাত্র পত্রিকায় দেখলাম "আজহারউদ্দিনের প্রত্যাবর্তন প্রায় নিশ্চিত"। একটু চমকাইলাম, কত্ত ঝামেলা, মানুষের বিশ্বাস রে উপ্তায়, মেইনলি যারা কইতো ইন্ডিয়ায় একখান ই আছে- আজহারউদ্দিন। চালু মাল! (বোঝাই যায়, খেলা না ধর্মই মূখ্য ছিল সেথা), হেই আজ্জু এখন মাফ পাইতেছে। ক্যান, কারন সাংবাদিকরা মাইনষের মন গলাইতেসে। হাহ।

কি কয়া গলাইতেছে জানেন? আজহার ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের ব্যবসায় ধরা খাইছে, মুম্বাইয়ে। হ্যার উপরে বউ-বাচ্চা, দুইডা ই আবার দুইডা কইরা, ট্যাকায় পরছে টান, অহন জিম খুইলা পাত্তি কামানো, টাইন্না চলা। অবশ্য সাংবাদিকগো কথা, সব পাখি ই মাছ খায়, দুষ হয় মাছরাঙ্গার, ওয়ার্ন,ওয়াহ রা ছাড়া পাইলে আজহার ক্যান না। হক কথা, সব চোর রে না ধরতে পারলে কারোরই শাস্তিনাই।

তয় লিখতে লিখতে মনে হইলো, হালায় লোভ সামলাইতে পারে নাই। লোভ...এই মালডা বাদ দিলে আজহারের খেলা, আচড়ন....নাহ আসলেই হ্যার পাপের প্রায়শ্চিত্ত তো হয়েই গ্যাছে। মাত্র 1টা টেস্ট, তাইলেই টাস্ট খেলার সেনচুরি, যেইডা জ্যাঠা আজহারের আর হইবো না, তাইলে মাফ করলে সমস্যা কই?

এদিকে আবার চখে পড়লো, আজহারে নাকি বলির পাঠা, বেচারা হালাল হইছে বোর্ড প্রেসিডেন্টের ইচ্ছায়, কারন হেগো অপরাধের কুনৈ প্রমান নাকি ফাওয়া যায় নাই। মানে এইহানে ঝামেলা করছে ধর্মবাদ! বাহ বাহ, তাইলে তো আজহার জ্যাডার মাফ না তিপূরন পাওয়া উচিৎ। কি কন বগার রা?