পৃথিবী ধ্বংসের সময় এসে গেছে। ধ্বংস যদি ঐতিহাসিক সত্য হয়, তবে মানুষ তার দ্বার প্রান্তে। আমার মনে হয় হকিংস পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সত্য বলে দিয়েছেন। যে প্রযুক্তিজ্ঞান মানুষকে জানার তৃষা নিবারণ করেছে, সেই প্রযুক্তির নেতি ব্যবহার মানুষের ধ্বংস তৃষা নিবারণ করবে।
একজন সারা জীবন শ্রম দিয়ে কিছু আবিষ্কার করল ভাল কাজের জন্য, আরেকজন সেই শ্রম দিয়ে স্বার্থসিদ্ধ করল।
এই বোবা পৃথিবীটাকে মানুষ যে কষ্ট দিয়েছে, যদি তার কথা বলার ক্ষমতা থাকতো!
প্রকৃতি উজার করে দিয়েছে, আর আমরা দিতেই শিখলাম না। খাই খাই শুধু চারদিকে।
এই খাই খাই-ই যে একদিন সবাইকে খাবে, সেকথা মানুষ কি বোঝে না।
আরে পয়সা বানাও বিলগেস্টের মত, মানুষের কল্যাণ করে। আবার শেষে মানুষের কল্যাণে সব দান করে দিল।
মানুষ যে কুত্তা বিড়ালের চাইতেও অধম তা যদি বুঝতে তাহলে এই মানব জাতি অনেক সভ্য হত। মানুষ হওয়ার মেণ্টালিটি সবার ভেতর কাজ করে না। তাহলে তথাকথিত মানুষ প্রাণী মাত্র, মানুষ সাধনার বিষয়।
আফসোস, আমরা নিজেদের ভাবি বিরাট কিছু। বলি সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। ঠিক। কবি ঠিক বলেছেন।
জীবনান্দ আসলে বলতে চেয়েছিলেন, সকলেই মানুষ নয়,কেও কেও মানুষ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




