বিভিন্ন কারণে যাদের ঘাড়ে, কোমড়ে ও হাটুতে ব্যথা হয়েছে তারা নিম্নের নিয়মগুলো পালন করবেন-
১. মেরুদন্ড ও ঘাড় বাঁকা করে (নীচু হয়ে) কোন কাজ করবেন না।
২. যে কোন একদিকে কাঁত হয়ে হাতে ভর দিয়ে শোয়া থেকে উঠবেন।
৩. পিড়া, মোড়ায় না বসে পিঠে সাপোর্ট দিয়ে চেয়ারে বসবেন।
৪. হাটু ভাঁজ করে বসা উচিৎ নয়।
৫. ফোমের বিছানায় (নরম বিছানায়) শোয়া নিষেধ।
৬. চেয়ার-টেবিলে বসে ভাত খেতে হবে।
৭. নির্দেশ মত নিয়মিত ব্যায়াম করবেন।
৮. উপদেশ মত ফিজিও থেরাপী নিবেন।
৯. দাঁড়িয়ে রান্না করবেন, প্রয়োজন হলে চেয়ারে বসে রান্না করবেন।
১০. আক্রান্ত স্থানে অল্প গরম পানিতে তোয়ালে ভিজেয়ে শাক দিবেন।
১১. কোন জিনিস তোলার সময় সোজা হয়ে বসে তুলবেন।
১৩. উপুর হয়ে ঘুমাবেন না, শুয়ে টিভি দেখবেন না।
১৪. হাই-হিল যুক্ত জুতা পরবেন না।
১৫. যাত্রার সময় সামনের অথবা মাঝামাঝি আসনে বসুন।
১৬. কলার/করসেট বেল্ট দেয়া হলে তা ভ্রমনের সময় অবশ্যই পরবেন, ঘুমানোর সময় ও ব্যয়াম করার সময় খুলে রাখবেন।
১৭. লেখা পড়া করার জন্য মাইনাস ডেস্ক ব্যবহার করবেন।
১৮. বোতল হাতে ঘার বাঁকা করে পানি পান করবেন না।
১৯. গাল সেভ করার সময় মাথা বাকা না করাই উত্তম।
২০. উঁচু কমোডে বা চেয়ারে ছিদ্র করে বসে পায়খানা করবেন।
২১. দীর্ঘক্ষন ধরে হাটা বা দৌড়ানো ঠিক নয়।
২২. দীর্ঘ সময় যাবত দাঁড়িয়ে কিংবা বসে থাকবেন না, মাঝে মাঝে অবস্থান বদলাবেন।
২৩. হাঁটার সময় নির্দেশ মত লাঠি ব্যবহার করবেন।
২৪. শোবার সময় একটি পাতলা নরম বালিশ দ্বারা ঘাড়ে সাপোর্ট দিয়ে ঘুমাবেন।
২৫. শেখানো ব্যয়াম দিনে দুইবার নিয়মানুযায়ী করবেন।
২৬. ব্যথা বেশী থাকা অবস্থায় কোন প্রকার ব্যায়াম করবেন না।
২৭. মোটা ব্যক্তির শরীরের ওজন কমাতে হবে।
২৮. কোন প্রকার মালিশ করবেন না।
২৯. ঝুকিপূর্ণ যানবাহন বা রাস্তা ব্যবহার করবেন না।
৩০. সিড়িতে ওঠার সময় ধীরে ধীরে হাতল ধরে সোজা হয়ে উঠবেন।