somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জুল ভার্ন
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

সুবচন নির্বাসনে........

০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সুবচন নির্বাসনে........

"সদা সত্য কথা বলিবে" কিম্বা "লেখা পড়া করে যে, গাড়ী ঘোড়া চড়ে সে"- ইত্যাদি সুবচনগুলো ছেলে বেলায় বাল্যশিক্ষা বইয়ের পড়ে কতশত স্বপ্ন বুনেছিলাম- সেই স্বপ্ন এখন দুঃস্বপ্ন!

সত্য হারিয়ে যাচ্ছে!
আমাদের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক অবস্থানে কোথাও সত্যকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা সবাই যেন মিথ্যাবাদী হয়ে উঠছি এবং নিজেদের চরম মিথ্যাবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়েছি। আর এ প্রতিযোগিতায় সমাজের উঁচুতলার মানুষ এবং ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের বড়ো বড়ো নেতারাই অগ্রণী ভূমিকায়। প্রিন্টিং মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়া/ স্যোশাল মিডিয়া সর্বত্রই মিথ্যাবাদীতার জয়জয়কার। দেশের সবগুলো টেলিভিশন চ্যানেলে টকশোর নামে যে গলাবাজি চলছে, সে ক্ষেত্রেও একপক্ষের মিথ্যাচারের শেষ থাকে না।

যখন-তখন, যার-তার ওপর মিথ্যা অপবাদ চাপিয়ে গলা ফাটানো হয় এবং এসবে যে বা যিনি যত বেশি পারদর্শী তিনিই পুরস্কৃত হন! এভাবেই আমরা জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই সত্যকে ছেড়ে মিথ্যার পূজারি হয়ে উঠছি। আমরা বাবা-মা'রা ঘরে বসে-শুয়ে সন্তানের সামনে টেলিফোন আলাপে অপর প্রান্তকে দিব্যি জানিয়ে দিচ্ছি, ‘আমি এখন অফিসে বা মার্কেটে আছি!’ যদি থাকি কল্যাণপুর, অনায়াসে বলে দেই- আছি কুয়ালালামপুর!

শিশুসন্তানরাও এসব দেখে-শুনে বাবা-মা'র ওপর ভক্তি-শ্রদ্ধা হারাতে বসেছে। আর রোজগারের ক্ষেত্রে এ মুহূর্তে মিথ্যার যে বেসাতি চলছে তা তো অকল্পনীয়! দিনরাত অসৎ পথে অর্থ উপার্জনের জন্য মানুষ এখন মরিয়া হয়ে উঠেছে। রাষ্ট্রের টাকা, ব্যাংকের টাকা মিথ্যার আশ্রয়ে অসৎ পথে বের করে নেয়া এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

জীবন চলার কোনো পথে কোনো ক্ষেত্রেই নীতি-নৈতিকতা-সততা বলতে কিছু নেই। বাবা তার সন্তানের পরীক্ষা পাসের জন্য ফাঁস হয়ে যাওয়া প্রশ্নপত্র ক্রয় করে দিচ্ছেন, স্ত্রী তার স্বামীকে অসৎ পথে অর্থ উপার্জনের জন্য উৎসাহিত করছেন। ছাত্র রাজনীতিতে ছাত্রীদের দিয়ে দেহ ব্যাবসাও এখন ওপেন সিক্রেট! অর্থ আর ক্ষমতার উদগ্র লালসায় গোটা সমাজই যেন এখন মিথ্যাচারিতার অন্ধকার পথে অনগ্রসরমান। মিথ্যার প্রতিযোগিতায় সমগ্র দেশ-জাতি আজ উঠেপড়ে লেগেছে এবং যুগ যুগ ধরে এ ব্যবস্থা বহাল রেখে যে যার মতো স্বার্থ উদ্ধারে ব্যাপৃত থাকছে।

স্বাধীনতার পর থেকে আজ এ মুহূর্ত পর্যন্ত আমাদের জাতীয় চরিত্র বিশ্লেষণ করলে এসবের ব্যত্যয় দেখতে পাওয়া যাবে না। আর এভাবে পথচলায় স্বাধীনতার অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সত্য-মিথ্যার ধূম্রজাল সৃষ্টি, অতঃপর ক্ষমতার পালাবদলে একের পর এক ধান্দাবাজি। ক্ষমতা কুক্ষিগত করার মাধ্যমে সুবিধাবাদীদের দলে ভিড়িয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট করা হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় ভাণ্ডার উজাড় করে সৃষ্টি করা হয়েছে নতুন একশ্রেণীর পুঁজিপতি, ব্যবসায়ী, আমলা ও রাজনীতিক। আর এসব নব্য জমিদার রাতারাতি অর্থবিত্ত, ক্ষমতার অধিকারী হয়ে সমাজে নতুন একধরনের সামন্তপ্রভু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। ফলে স্বাধীনতার সুফল সাধারণ মেহনতি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছতে পারেনি। ধনী আরও ধনী হয়েছে, গরিব আরও গরিব হয়েছে। সম্পদের অসম বণ্টনের ফলে ধনী-গরিবের মধ্যে আকাশ-পাতাল ব্যবধান সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থায় একধরনের লুটেরা শ্রেণী প্রাধান্য বিস্তার করায় রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কোনো পরিবর্তন না আসায় দেশের সাধারণ মানুষ অতীতের মতোই অবহেলিত থেকে গেছেন।

আমজনতা কোনো সময় কোনোকালেই ক্ষমতা বা সম্পদের নাগাল না পাওয়ায় তাদের আর্থসামাজিক অবস্থার বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হয়নি। রাজনীতির নামে লাঠিয়াল বাহিনী তৈরি করে পেশিশক্তির মাধ্যমে নিরীহ সাধারণ মানুষকে সবসময় বশে রাখা হয়েছে। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষ সময় ও সুযোগ বুঝে কোনো সময় ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে সরকার পরিবর্তন করলেও মেহনতি মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মধ্যবিত্ত হারিয়ে গিয়েছে। নিম্নবিত্ত ও দরিদ্র মানুষের অবস্থা সেই আগের মতোই থেকে গেছে। তাদের সংসারে সেই ‘চাল আনতে পান্তা ফুরোয়’ অবস্থাই বিরাজ করেছে।

কারণ, এ শ্রেণীর মানুষ সমাজের উঁচুতলার মানুষের মতো মিথ্যাচার, ভণ্ডামি, অসততা, অনৈতিকতা প্রদর্শনে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেন না। বরং যার যত আছে, তারাই মিথ্যাচার ও অসততার কারিগর হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে সমাজে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন। আর সাধারণ মানুষ যুগ যুগ ধরে এসব স্বার্থোন্মাদ প্রতিযোগী দু’দল মানুষের জাঁতাকলে নিষ্পেষিত হয়ে চলেছেন।

এভাবে বারবার সাধারণ মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেলে তারা গণেশ উল্টে দিয়েও দেখেছেন যে, আগের দলের বদলে আরও ভয়ংকর রাক্ষস চরিত্রের আরেক দল ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ায় বাস্তব অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং দেশের মানুষকে নতুন চরিত্র দেখে নতুন করে অবাক বিস্ময়ে হতবিহ্বল হতে হয়েছে। আর এভাবে একসময় তারা এক-এগারো নামের একটি যুগসন্ধিক্ষণও প্রত্যক্ষ করেছেন এবং প্রমাদ গুনে বলেছেন, ‘হায়রে কপাল’!

জীবনের অধিকাংশ সময় পার করে এ পর্যন্ত যা দেখলাম, শুনলাম ও বুঝলাম, তাতে করে দেশ-জাতির জন্য এ মুহূর্ত পর্যন্ত কোনো সুখবর আছে বা দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক অঙ্গনে সুবাতাস বইছে তেমন কথা বলতে পারছি না বলেই হতাশা থেকে কথাগুলো বলতে হল। কারণ রাজনীতির নামে দেশে এখনও যা চলছে তা কোনো শুভ রাজনীতির লক্ষণ নয়।

রাজনীতিকরা পরস্পর একে অপরকে দোষারোপ করে, গালমন্দ করে, মিথ্যাচার করে রাজনীতিকে একটি অশুভ পরিণতির দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছেন। বিভিন্ন টিভি চ্যানেল, সভা-সমাবেশ ইত্যাদিতে তারা যেসব কথাবার্তা বলছেন, বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে চলেছেন, দেশ-জাতির জন্য সেসব ক্ষেত্রে সঠিক কোনো দিকনির্দেশনা আছে বলে মনে হচ্ছে না। তাদের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে, তারা সবাই যেন পাগল।

অথচ রাজনীতিতে ক্ষমতার পাশাপাশি সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি, নীতি-নৈতিকতা রক্ষারও একটি বিষয় আছে। শুধু ক্ষমতা টিকে থাকাই যে একটি রাজনৈতিক দলের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নয়, পৃথিবীর অনেক দেশের অনেক রাজনৈতিক দলই তার উদাহরণ। পৃথিবীর অনেক দেশেই অনেক রাজনৈতিক দল যুগ যুগ ধরে ক্ষমতার বাইরে থেকে বা বিরোধী দলে অবস্থান করেও দেশ-জাতির জন্য কাজ করে থাকে।

কিন্তু আমাদের দেশে রাজনীতি করা মানেই ক্ষমতার মসনদ দখল করে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নেওয়া। কারণ ক্ষমতা দখল করতে না পারলে রাষ্ট্রীয় সম্পদ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তা নিজেদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করা সম্ভব হয় না। তাই সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে মিশিয়ে অথবা দিনরাত মিথ্যাচার করে দেশ-জাতিকে বিভ্রান্ত করে নিরীহ সাধারণ মানুষের চোখে ধুলো দিয়ে ক্ষমতায় যেয়ে টিকে থাকাই এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর একমাত্র উদ্দেশ্য। আর এ কাজটি করতে তারা কোনো নীতি-আদর্শের তোয়াক্কা করে না।

সরকারি দল তাদের ভুলত্রুটি কখনোই স্বীকার করে না অথবা স্বীকার করার মতো সৎসাহস দেখাতে পারছে না। কারণ তারা মনে করছেন, তা করলে সরকার ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে। অথচ তাদের একশ্রেণীর মন্ত্রী-এমপির কারণে ক্ষতি যা হওয়ার তা কিন্তু হয়ে গেছে। আর এসব বিষয় ধামাচাপাও থাকেনি। তবে এতে করে রাজনীতি করে খাওয়া ওইসব মন্ত্রী, এমপি এবং দলীয় আশীর্বাদে চেয়ারে বসা আমলাদের সম্বন্ধে জনগণের কাছে তথ্যের কোনো ঘাটতি আছে এমনটি কিন্তু নয়। আর সে জন্যই বোধহয় একনাগাড়ে বারো চৌদ্দ বছর দেশ শাসন করা দলটি সদাসর্বদা কাল্পনিক জুজুর ভয়ে সদা শঙ্কিত। সবাইকে উন্নয়নের শ্লোগান জপ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। অথচ কুয়েট এর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং তৃতীয় বর্ষের মেধাবী ছাত্র অন্তুকে ডায়নিং এর ১৮ হাজার টাকা বিল পরিশোধ করতে না পারার কষ্টে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে হয়েছে! এটা কী শুধু একজন মেধাবী ছাত্রের মৃত্যু ! একইসাথে একটি পরিবারের সকল আশা-আকাঙ্খারও অপমৃত্যু নয় কী? যুগপত্ভাবে আমার স্বদেশ হারালো আরও একটি মেধাবী সন্তানকে। উত্তর-প্রজন্মের জন্যে স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাইবো কার কাছে!

রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে বলব, আপনারা সত্যকে বিসর্জন দিয়ে দিনরাত মিথ্যাচার না করে অথবা সত্য-মিথ্যার ধূম্রজাল সৃষ্টি না করে সত্যকে ফিরিয়ে এনে নিজেরা সত্যের কাছে ফিরে আসুন। আর সে কাজটি করতে পারলে দেশ ও জাতিসহ সবারই মঙ্গল হবে।

বলতে ভুলেই গিয়েছি!
"লেখা পড়া করে যে, গাড়ী ঘোড়া চড়ে সে"- প্রমাণিত হয়েছে ভিন্ন ভাবে। এই লেখাটা উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টর থেকে টংগী বোর্ড বাজার চার কিলোমিটার যেতে দুই ঘন্টা প্লাস ট্রাফিক জ্যামে বসেই লিখেছি!
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১৬
৮টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পাকিস্তান ও চীন কি ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধ বাধাতে চায়?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩১



ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধে পাকিস্তান ও চীনের লাভ আছে। যুদ্ধে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্থ্য হলে ভারত বিরোধীতায় তারা সহজে বাংলাদেশীদের তাদের পাশে পাবে। বাংলাদেশের নিরাপত্তার অযুহাতে এখানে তারা সামরিক ঘাটি স্থাপনের সুবিধার... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিরাতাম মুসতাকিমের হিদায়াত হলো ফিকাহ, কোরআন ও হাদিস হলো এর সহায়ক

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:০৮



সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাত্রলীগের লুঙ্গির নিচে ছিল শিবির, এখন শিবিরের লুঙ্গির নিচে ঘাপটি মেরে আছে গায়ে বোমা বাঁধা সশস্ত্র জঙ্গিরা

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৫


"তাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ: চোখে যা দেখেছো, কানে যা শুনেছো, সেগুলো সঠিক নয়, সেসব ভুলে যাও।" - জর্জ অরওয়েল

অনেকদিন ধরে একটি পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই। এতদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী-লীগের ছায়া দায়িত্ব নিয়ে তারেক জিয়া এখন দেশে

লিখেছেন অপলক , ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬



সংবাদের টাইটেল অনেক কিছু বলে দেয়। ভেতরেটা না পড়লেও চলে। বস্তুত: এতদিন ধরে ভারতের গ্রীন সিগনাল পাচ্ছিলেন না, তাই তারেক জিয়া দেশে আসার সময় বারবার পিছাচ্ছিলেন। এখন চুক্তি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফুড ফর থট!!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৫



একটা বিশাল আলোচনাকে সংক্ষিপ্ত আকার দেয়া খুবই কঠিন, বিশেষ করে আমার জন্যে। তারপরেও বর্তমান পরিস্থিতিতে ভাবলাম কিছু কথা বলা উচিত। দেশের আভ্যন্তরীন বা আঞ্চলিক রাজনীতিতে ক্রমাগত বড় বড় ভূমিকম্প... ...বাকিটুকু পড়ুন

×