somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জুল ভার্ন
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুতা দান......

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জুতা দান......

আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, দুই দশকের বেশী আগে ইরাকের বাগদাদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বুশের প্রেস কনফারেন্সে ২৯ বছরের তরুণ সাংবাদিক মুনতাজার আল জায়েদি প্রেসিডেন্ট বুশকে জুতা মেরেছিলেন। জুতা মারার দৃশ্যটি টেলিভিশনে তাবৎ বিশ্ববাসী দেখেছিল। সেই জুতা মারার ঘটনা জায়েদিকে আরব বিশ্বেতো বটেই নিপীড়িত জনগণ বীরের আসনে বসিয়েছে।

জায়েদি তখন ইরাকি আল বাগদাদিয়া টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক। জায়েদি একটির পর আরেকটি কালো রঙের ১০ নম্বর মোকাসিন জুতা পা থেকে খুলে প্রেসিডেন্ট বরাবর নিক্ষেপ করেছিলেন। বুশ ঝট করে থোত্মাটা সরিয়ে নেয়ায় জুতা তার থোত্মায় লাগেনি। দু’বারই একই অবস্থা। জুতা মারার সময় জায়েদি আরবিতে বলেছিলেন, "কুকুর! তোমাকে বিদায়ী চুমু। এটা ইরাকি বিধবা ও এতিমদের পক্ষ থেকে।"

ঘটনার সংবাদ ও ভিডিও বিদ্যুৎ গতিতে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। ঘটনার পরপরই জায়েদিকে নিরাপত্তারক্ষীরা গ্রেফতার এবং মারধর করে। পুলিশের মারে তার দাঁত পড়ে যায়; পাঁজরের হাড় ভাঙে, পায়ে ডাণ্ডার বাড়িতে যখম হয়ে যায়। জায়েদি বলেছিলেন, ‘ওই পায়েই তো জুতা ছিল।’ আরব বিশ্বে ও ফিলিস্তিনে ওই ঘটনা নতুন মাত্রা পেয়েছিল। জায়েদি ও কালো রঙের মোকাসিন ব্রান্ডের জুতা বীর ও বীরগাথায় পরিণত হয়।

ইরাক আক্রমণের আগে প্রেসিডেন্ট বুশ বলতো, ইরাকে ওয়েপন অব মাস ডেসট্রাকশন, মানে গণবিধ্বংসী অস্ত্র রয়েছে। তখন বিশ্বের কেউ এ কথা বিশ্বাস করেনি। শুধু তদানীন্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার ছাড়া। অথচ যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণ করা থেকে সাদ্দামের ফাঁসি কার্যকর করা পর্যন্ত এমন কোনো অস্ত্রের সন্ধান তারা পায়নি। তবুও, বুশ বিদায়ী ভাষনে বলেন- "ইরাকে এমন অস্ত্র রয়েছে, যা ডব্লিউএমডির চেয়েও ভয়াবহ। এ অস্ত্র সিকিউরিটি স্ক্যানিংয়ে বা রাডারে ধরা পড়ে না।"

ইরাকের হাতে ওয়েপন অব মাস ডেসট্রাকশন না থাকলেও একজন জায়েদীর হাতে এমন একজোড়া অস্ত্র ছিলো যা রাখার জন্য কোনো স্থাপনার দরকার পড়ে না, কোনো গার্ড বাহিনী রাখা কিংবা খরচেরও প্রয়োজন পড়ে না। এ অস্ত্র পরপর দু’বার বা একজোড়া ব্যবহারের সুযোগ থাকে। ষাটের দশকে তৎকালীন সোভিয়েত নেতা নিকিতা ক্রুশ্চেভ জাতিসঙ্ঘে এ অস্ত্র প্রয়োগ করে ধীকৃত হয়েছিলেন। তবে জায়েদি হন পুরস্কৃত। বাগদাদের সেই ঘটনার কয়েক সপ্তাহ পর প্রেসিডেন্ট পদ থেকে বুশ অবসর নিয়েছিলেন। ওই কিছু সময়ের জন্য তার ওভাল অফিস থেকে জানানো হয়, 'তিনি উন্মুক্ত যায়গায় সাংবাদিকদের সাথে আর কোনো প্রেস কনফারেন্স করবেন না। তবে জরুরি কোনো কারণ ঘটলে মসজিদের ভেতর বক্তব্য রাখতে পারেন। মসজিদে যারা ঢোকেন তাদের পা খালি থাকে।'

এ মোক্ষম অস্ত্র প্রয়োগে তিনি কেন আক্রান্ত হলেন না, এ নিয়ে বাংলাদেশেও অনেক কার্টুন-কমেডি লেখা হয়েছিল। তাকে নাকি প্রশ্ন করা হয়েছিল, কিভাবে তিনি এমন যুতসই টর্পেডো আক্রমণ থেকে বেঁচে গেলেন? প্রেসিডেন্ট বুশ নাকি জানিয়েছিলেন, বাসায় অহরহ ফার্স্টলেডি এ মোক্ষম অস্ত্র প্রয়োগ করে থাকেন, আর তিনি গা বাঁচাতে চেষ্টা করেন বিধায় ভালো প্র্যাকটিস এবং বডি ফিটনেস তৈরি হয়ে গেছে। একটি পশ্চিমা পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়েছিলো- সেই ঘটনার পর ইরাকি কেবিনেট মন্ত্রীদের যৌথ মার্কিন-ইরাকি সভায় মন্ত্রীদের খালি পায়ে সভাকক্ষে ঢুকতে হয়েছিল।

অনেক দেশে প্রতিবাদ করতে টমেটো, ডিম, ক্রিম, কেক অহরহ নিক্ষিপ্ত হয়। এটা উন্নত গণতন্ত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রতীক। ঘটনার সময় ইরাকের অর্থনীতি খুবই খারাপ ছিল। অত পয়সা কোথায় এসব কেনার? তাছাড়া, এসব অস্ত্র নিয়ে সিকিউরিটির বাধা অতিক্রম করা যায় না। সে ক্ষেত্রে স্ক্যানারে ধরা পড়ে না, এমন অদৃশ্য অস্ত্র একমাত্র জুতা।

সাংবাদিকের সেই জুতার দাম ১০ মিলিয়ন ডলারে উঠেছিল। জায়েদির জুতা মারা ছিল নির্ভুল। সোজা টর্পেডোর মতো ছুটে গিয়েছিল। এ জন্য বোধহয় জুতার দাম আকাশে উঠে যায়। ইরাকি ফুটবল টিমের টেকনিক্যাল ডাইরেক্টর আদনান হামাদ জুতার দাম তুলেছিলেন এক লাখ ডলারে। হামাদ জানান, প্রেসিডেন্ট বুশকে জুতা মারা ইরাকি জনগণের সবার মনের বহিঃপ্রকাশ। তিনি আরো বলেছেন, বুশ সেই লোক; যিনি ইরাক ও ইরাকি জনগণকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন।

এক ইরাকি তেল ব্যবসায়ী ঘোষণা করেছিলেন, যেকোনো মূল্য হোক না কেন, তিনি ওই জুতা কিনবেন। ৬০ বছরের এক সৌদি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিক মিডিয়ায় বলেছিলেন, 'জুতা জোড়া না হলেও অন্তত এক পাটি জুতা ১০ মিলিয়ন ডলার দিয়ে কেনা দরকার।' জুতার প্রস্তুতকারক ব্র্যান্ড নাম পরিবর্তন করে রেখেছে ‘জার্নালিস্ট সু’। আরেক সিরিজের নাম রেখেছে ‘মুনতাজা সু’। তবে ইরাকি পুলিশ এই জুতা নষ্ট করে ফেলেছে। তাঁবেদার সরকারের ভয় ছিল, ভবিষ্যতে সাংবাদিকের সেই জুতা ‘অমরত্ব’ লাভ করে। কেননা এরই ভেতর জুতার বিরাট মনুমেন্ট তৈরি করে লোকজন সেলফি তুলতে থাকে। স্থানটি তীর্থ ভূমিতে পরিণত হয়।

ইরাকের ২০০ জন আইনজীবী ঘোষণা দেন, তারা সম্মিলিতভাবে আদালতে জায়েদির পক্ষে লড়বেন। আল বাগদাদিয়া টিভি চ্যানেল জায়েদিকে মুক্ত করার জন্য ইরাকি প্রধানমন্ত্রী নূরী আল মালিকিকে সম্বোধন করে বারবার ঘোষণা প্রচার করেছিল। তারা দাবি জানান, গণতন্ত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য ইরাকে কাজ করবে বলে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দিয়েছে। তাই জায়েদিকে আবদ্ধ রাখার কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। সাংবাদিক জনগণের পক্ষে কথা বলবেন, সেটা কলম দিয়েই হোক আর জুতা দিয়েই হোক। এ ক্ষেত্রে তিনি স্বাধীন। দেশে এমন কোনো আইন নেই যার বলে মতপ্রকাশের জন্য জুতা ব্যবহার করা যাবে না।

জেল থেকে বের হওয়ার পর জায়েদিকে ইরাক ও তাবৎ আরব বিশ্ব দাওয়াত দিয়ে ভোজ খাওয়াতে থাকে। একই সাথে সেই বিখ্যাত উক্তি ‘কুকুর! তোমার বিদায়ী চুমু। এটা ইরাকি বিধবা ও এতিমদের পক্ষ থেকে’ ইতিহাসে স্থায়ী হয়ে যায়। প্রেসিডেন্টের মাথা নিচু করার ছবি দিয়ে মিসরে দেদার টি-শার্ট বিক্রি হয়েছিল। তুরস্কে বানানো হয় শিশুদের ভিডিও গেম। লাখ লাখ মানুষ জায়েদির প্রশংসায় নানা উপকরণ ব্যবহার করতে থাকেন। ইরাকিরা মনে করেন, এতদিন তাদের নেতারা জনগণের জন্য যা করেননি, জায়েদি কয়েক মিনিটেই তা করতে সক্ষম হয়েছেন।

জুতা মারার ইতিহাস এখানেই শেষ নয়। এই ভাবেই জুতা গেছে ট্রাম্পের দিকে, বুশের দিকে, নওয়াজ শরিফের দিকে, কম্বোডিয়ান প্রেসিডেন্ট হান সেন এর দিকে, সেই বিরাট লিস্ট আরও দীর্ঘ হবার সমুহ সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি....ভাগ্যিস আমাদের দেশে জুতা ছোঁড়ার ঘটনা এরকমই নিচু তলার দিকে, সরকারের উঁচু স্তরের জন্য এখনও সেই আওতায় আসেননি।

আসলে এসবই হল প্রতিকী প্রতিবাদ, যা যুগে যুগে হয়েছে, হবেও। কিন্তু আসল জায়গায় হয় না, হবেও না। তবে হবার ক্ষেত্র ইতোমধ্যেই তৈরী হয়েছে। এবার দেখা যাক কারা সেই সম্ভাব্য জুতা খাওয়ার তালিকায় আছে। তার আগে একনজরে দেখা যাক, গত চৌদ্দ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লোপাটের আংশিক চিত্রঃ

২০১০ সাল থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লোপাটের সংক্ষিপ্ত তথ্যঃ

(১) ২০১০ শেয়ার বাজার কেলেংকারী- ২২০০০ কোটি টাকা।

(২) ২০১১ সালে হলমার্ক কেলেংকারী(সোনালী ব্যাংক)- ৩,৫০০ কোটি টাকা।

(৩) ২০১২ সালে আবদুল হাই বাচ্চুর নেতৃত্বে বেসিক ব্যাং কেলেংকারী- ৪,৫০০ কোটি টাকা।

* ২০১২ সালে ডেসটিনি গ্রুপ কেলেংকারী- ৪,১০৮ কোটি টাকা

* ২০১২ সালে যুবক কেলেংকারী- ৬,২৩০ কোটি টাকা।

(৪) ২০১৩ সালে বিসমিল্লাহ গ্রুপ কেলেংকারী(জনতা ব্যাংক)- ৯,২০০ কোটি টাকা।

(৫) ২০১৪ সালে ক্রিসেন্ট গ্রুপ কেলেংকারী(জনতা ব্যাংক)- ৩,৪৪৩ কোটি টাকা।

(৬) ২০১৫ সালে এননটেক্স কেলেংকারী(জনতা ব্যাংক)- ৫,৫০৪ কোটি টাকা।

(৭) ২০১৬ সালে ফার্মার্স ব্যাংক কেলেংকারী- ৯,৮০০ কোটি টাকা।

* ২০১৬ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি- ৮৬৬ কোটি টাকা।

(৮) ২০১৭ সালে পে-পল বাংলাদেশ এবং ইউনিপেটুইউ মিলে লোপাট করেছে- ১,৮১৮ কোটি টাকা

(৯) ২০১৮ সালে সোনা কেলেংকারী- ৩৩০ কেজি সোনা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্ট থেকে উধাও।

(১০) ২০১৯ সালে পি কে হালদার লিজিং কোম্পানি থেকে- ৩,৫০০/- লুট।

(১১) ২০১৮ থেকে ২০২২ সালে ইসলামি ব্যাংক থেকে লোপাট হয়েছে ৯,৫০০ কোটি টাকা।

সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতির শিকার হয়ে প্রায় দেউলিয়া হয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংক। হলমার্কের মতো বৃহৎ কেলেঙ্কারির জন্ম দিয়েছে সোনালী ব্যাংক। জনতা ব্যাংকে সংঘটিত হয়েছে ক্রিসেন্ট, এননটেক্সের মতো বৃহৎ ঋণ জালিয়াতি। অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকেও ঘটেছে একের পর এক আর্থিক অপরাধ। সব মিলিয়ে গত এক যুগে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর আর্থিক ভিত দুর্বল হয়েছে। এ সময়ে রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচ বাণিজ্যিক ব্যাংকে আর্থিক ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে ৫৯ হাজার কোটি টাকার বেশি। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হারও ২৩ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে।

সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও বেসিক রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃত। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, ২০১০ সালের ডিসেম্বরে রাষ্ট্রায়ত্ত এ পাঁচ ব্যাংকের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১০ হাজার ৯৮১ কোটি টাকা। একই সময়ে খেলাপি হওয়া ৭ হাজার ৫০ কোটি টাকা অবলোপন করেছিল এসব ব্যাংক। অবলোপনকৃত ঋণসহ এক যুগ আগে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১৮ হাজার ৩১ কোটি টাকা। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংক পাঁচটির অবলোপনসহ খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭৭ হাজার ১৮৫ কোটি টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। সে হিসেবে গত এক যুগে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৫৯ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা।

পাকিস্তান আমলে ২২ পরিবারের হাতে ছিল দেশের বেশিরভাগ সম্পদ। ৩০ লক্ষ প্রানের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশেও দেখি এক‌ই অবস্থা! S.Alam, Beximco, Summit, Boshundhara যারা দেশের বেশিরভাগ সম্পদ ভোগ করছে।

আর্থিক কেলেংকারীর তথ্যসূত্রঃ বনিকবার্তা।

এবার আসুন, এই কোটি কোটি টাকার ঘাপলা যারা করলো, যাদের সাহায্য নিয়ে করলো, যাদের সাহায্য নিয়ে তারা বিদেশে ফূর্তি করে বেড়াচ্ছে, যে প্রশাসনের ব্যর্থতার জন্য এই লুঠেরারা দেশ ছেড়ে পালালো, যে রাজনৈতিক নেতারা এদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে, এবার তাদের জন্য জুতা জোগাড় করুন, জুতা জমা করুন, তারপর জুতা ছোঁড়া যাবে। যারা লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা মেরে চলে গ্যালো, তারা গায়ে ফুঁ দিয়ে ফূর্তি করে বেড়াবে, যারা তাদের সাহায্য করলো বেড়ে উঠতে তারা সেই টাকার ভাগবাটোয়ারা করে দিব্য জীবন কাটাবে, তা তো হয় না, তাদের জন্যও বরাদ্দ হোক জুতা।

মুনতাজার আল জায়েদি'র জুতা নিক্ষেপের ঘটনা পরবর্তী খবরগুলো সেই সময় খুব প্রচারিত হয়েছিলো। হঠাত করেই সেইঘটনা মনে করে গুগল সার্চ দিয়ে অসংখ্য নিউজ পেয়েছি- যার মধ্য থেকে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি শেয়ার করলাম।

সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৬

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

জুলাই আন্দোলনে তিনি প্রথম সারির নেতা ছিলেন না , তাকে কেউ চিনতো না কয়েক মাস আগে ও ।

জুলাই জংগীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে[

স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, মব-রাজনীতি ও এক ভয়ংকর নীরবতার ইতিহাস
চরম স্বৈরশাসন বা ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রেও সাধারণত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার সাহস কেউ করে না। কারণ ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ৩০ দেশের দুষ্ট আমেরিকান রাষ্ট্রদুত বদলায়ে দিচ্ছে!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩



আইয়ুব পাকিস্তানকে ধ্বংস করার পর, বাংগালীদের লাথি খেয়ে সরেছে; জিয়া, কর্নেল তাহের ও জাসদের গণ বাহিনী আমাদের দেশকে নরক (১৯৭৫ সাল ) বানিয়ে নিজেরা নরকে গেছে। আমাদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

=হিংসা যে পুষো মনে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮


হাদী হাদী করে সবাই- ভালোবাসে হাদীরে,
হিংসায় পুড়ো - কোন গাধা গাধিরে,
জ্বলে পুড়ে ছাই হও, বল হাদী কেডা রে,
হাদী ছিল যোদ্ধা, সাহসী বেডা রে।

কত কও বদনাম, হাদী নাকি জঙ্গি,
ভেংচিয়ে রাগ মুখে,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপিকেই নির্ধারণ করতে হবে তারা কোন পথে হাটবে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০৫




অতি সাম্প্রতিক সময়ে তারেক রহমানের বক্তব্য ও বিএনপির অন্যান্য নেতাদের বক্তব্যের মধ্যে ইদানীং আওয়ামীসুরের অনুরণন পরিলক্ষিত হচ্ছে। বিএনপি এখন জামাতের মধ্যে ৭১ এর অপকর্ম খুঁজে পাচ্ছে! বিএনপি যখন জোট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×