somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"গণহত্যা, নষ্ট-নাস্তিক আর সেনাবাহিনী বোঝ, শিশু বোঝ না?"

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

চোখে সামনে ভাসছে সারি সারি নিঃস্পাপ শিশু স্কুলের বেঞ্চে শুয়ে ব্যাথায় কাতরাচ্ছে। পাশে আতংকিত ও ভয়ার্ত চোখ নিয়ে আরো অনেক শিক্ষার্থী। ওদের ব্যাথাতুর নিষ্পাপ চোখ আমাকে ঘুমুতে দিচ্ছে না, দিচ্ছে না হয়তো অনেককেই। লালমনিরহাট খুনিয়াগাছ উচ্চবিদ্যালয় এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এসব শিক্ষার্থীরা পেয়ারা চুরির জন্য মার খায় নি, গুলতি দিয়ে কোন বৌদির পানির কলস ফুটো করার কারণেও মার খায়নি, ওরা মার খেয়েছে স্কুলে যাওয়ার জন্য!
মার খেয়ে কাতরাতে থাকা এই শিশুদের অপরাধ ওরা গত বৃহস্পতিবারর হরতালের মধ্যেও স্কুলে এসেছিলো। একটা সভ্য(!) দেশে স্কুলে ঢুকে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের কিভাবে পেটানো কিভাবে সম্ভব সে প্রশ্নে যাওয়ার পাশাপাশি বলছি পেটানোর পরে এভাবে চুপ করে থাকাটা কিভাবে সম্ভব? অনেকেই তো বলেছেন না না টক শোতে আলোচনা হয়েছে, মামলা হয়েছে, নেতারা পারস্পারিক দোষারোপ করে পাল্টাপাল্টি বিবৃতি দিয়েছেন! সঙ্গত কারণেই আমি বলছি, "বুলশিট!" আই রিপিট, "বুলশিট!"

শিশুরা নাকি আমাদের ভবিষ্যৎ? প্রতিটি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে সেই শিশুদের উন্নয়নের সুন্দর সুন্দর কথা বলে উন্নত বিশ্ব, জাতিসংঘ, দাতা সংস্থার কাছ থেকে শত শত কোটি ডলার নিয়ে আসে। এদেশে শিশুদের জন্য একটি জাতীয় শিশু দিবস আছে, শিশু আকাদেমি আছে, শিশুদের জন্য অসংখ্য সংগঠন কাজ করে, বইমেলায় শিশুদের নিয়ে এখনো অসংখ্য বই বের হয়, প্রায় প্রতিটি প্রথম সারির পত্রিকায় শিশুদের জন্য আলাদা পাতা আছে।

সেই দেশে হরতালে শিশুদের স্কুলে ঢুকে মারা হয়েছে। ছাত্রদের সামনে পেটানো হয়েছে শিক্ষকদেরও। আমরা সেটি দেখে দূরে বসে আহা! চুক চুক করে অন্য খবরে মন দিয়েছি।
এটা যে এতো বড় একটা ঘটনা এটা এখনো কেউ বুঝতে পারছেন না। এ ঘটনায় দায়সারা মামলাও হয়েছে বলে শুনেছি। কিন্তু একটা ব্যাপার বড়ো অদ্ভুত লাগছে। বিষয়টা নিয়ে কারোরই তেমন কোন নড়াচড়া নেই। খবরে প্রকাশ "শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের থাপ্পর, কিল, ঘুষি এবং লাঠি দিয়ে পেটানো হয়।" খবরে আরো বলছে, "একই সময় হামলাকারীদের অপর একটি দল খুনিয়াগাছ উচ্চবিদ্যালয়ে হামলা চালায়। এ সময় সেখানে অ্যাসেম্বলি চলছিল। হামলাকারীরা স্কুলের জাতীয় পতাকা নামিয়ে সেই বাঁশ দিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের তাড়া করে।" মার খাওয়া শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অপরাধ, তারা হরতালের সময় স্কুলে ছিলো বা তারা হরতাল মানেনি। " আহা! কি চমৎকার!

বিরোধী দল তো ঘটনার পরপরই উন্নত জাতের পরীক্ষিত কুলুপ দিয়ে মুখ আটকে রেখেছেন। হাজার হলেও তাদের নেতাকর্মীরা ঘটনা ঘটিয়েছেন, আর নিঃষ্পাপ শিশুগুলো তো সামান্য ভোটারই না। আর, হরতালে স্কুলে যাবে মানে, ফাইজলামি!

সরকার নিয়েছে আরো চমৎকার স্ট্যান্ড, ছোট্ট একটা মামলা হয়েছে, তাদের বেশ কয়েকজন নিন্দা জানিয়েছেন, আহ! চিয়ার্স! এন্ড অফ দ্যা স্টোরি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলতে চাই, শিশুমৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের জন্য আপনি জাতিসংঘ পদক পেয়েছে। কংগ্রাচুলেশন! কিন্তু শিশুর জন্ম হতে সাহায্য করে মেডেল পেলেই কী দায়িত্ব শেষ!? শিশুকে মান সম্মানের সাথে সুস্থ্য পরিবেশে বাঁচানোর ক্ষেত্রেও ও মেডেল পেতে হবে। কোমলমতি শিশুগুলো হরতালে স্কুলে যাওয়ার কারণে মার খাবে তাও আবার শ্রেণীকক্ষে! আপনার রাজত্বে স্কুলে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার সময় জাতীয় পতাকার বাঁশের পিটুনী খাবে! আর আপনি সব দোষ বিরোধী দলের উপর দিয়ে খালাস? হবে না, এ দায় আপনারও।
না, আপনার কাজ নিজে গিয়ে স্কুল পাহারা দেয়া না। আপনার কাজ মোস্ট ওয়ান্টেড আসামী যেভাবে গ্রেফতার হয় এ ধরণের ঘটনা যারা ঘটিয়েছে তাদেরকে সেভাবে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেয়া। এসব ক্ষেত্রে শুধু কথায় নয়, কাজে জিরো টলারেন্স কাজে প্রমাণ করা।

বিরোধীদলীয় নেতা, আপনাকে শুধু হেলাল হাফিজের ভাষায় মিলিয়ে বলতে চাই, "গণহত্যা, নষ্ট-নাস্তিক আর সেনাবাহিনী বোঝ, শিশু বোঝ না?" আপনার উচিত আপনার দলের যেসব নেতাকর্মী এই জঘন্য কাজটি ঘটিয়েছে আপনি তাদেরকে অবিলম্বে দল থেকে বহিঃস্কার করুন এবং নিজে ঐ শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। এই ক্ষমা প্রার্থনা আপনাকে কোনভাবেই ছোট করবে না বরং মহৎ করবে।

দুটি বিদ্যালয়ে কতজন শিক্ষার্থী ছিলো সেটা জানি না, আন্দাজ করি শ' তিনেকের মতো হবে হয়তো। এই শ'তিনেকের অধিকাংশের মাথায় তো এরকম ধারণা বদ্ধমূল হয়ে যাওয়া আস্বাভাবিক নয় যে, হরতালে স্কুলে যাওয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ, হরতালে স্কুল এসেম্বলীতে জাতীয় সংগীত গাওয়ার শাস্তিঃ পতাকার বাঁশ খুলে, সেই বাঁশের পিটুনী। কোনটি অন্যায় এবং কোনটি ন্যায় এটি নির্ধারণের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের যে কোষগুলা কাজ করে যায় ঐ তিনশো ছেলের মগজের কোষগুলি যে এখন অন্যদের চেয়ে ভিন্নভাবে কাজ করছে সেটা নিশ্চিন্তে বলে দেয়া যায়। শিশুদের মাথায় এই সময়ে কোন জিনিস একবার দাগ কেটে গেলে সারা জীবন তার রেশ থাকে সেটা বলাই বাহুল্য। এইসব শিশুদের ক্ষেত্রে এটার ফল কি হতে পারে একবার কী কেউ ভেবে দেখেছেন? দু'দলেরই নীতিনির্ধারকদের অনুরোধ করছি পারস্পারিক দোষ না চাপিয়ে এই ইস্যুতে আপনাদের নিজস্ব দায়িত্বটি পালন করুন। ন হলে তিনশো শিশুকে মানসিকভাবে হত্যার দায় আপনাদেরকে নিতে হবে। হয়তো এটার ফল আপনি ভোগ করবেন না, তবে আমি নিশ্চিতকরে জানি, এর ফল ভোগ করবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ, এর ফল ভোগ করবে আপানাদের উত্তরসূরীরা।

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ প্রথম আলো (ছবিতে শুধু খুনিয়াগাছ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেখা যাচ্ছে) চোখে সামনে ভাসছে সারি সারি নিঃস্পাপ শিশু স্কুলের বেঞ্চে শুয়ে ব্যাথায় কাতরাচ্ছে। পাশে আতংকিত ও ভয়ার্ত চোখ নিয়ে আরো অনেক শিক্ষার্থী। ওদের ব্যাথাতুর নিষ্পাপ চোখ আমাকে ঘুমুতে দিচ্ছে না, দিচ্ছে না হয়তো অনেককেই। লালমনিরহাট খুনিয়াগাছ উচ্চবিদ্যালয় এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এসব শিক্ষার্থীরা পেয়ারা চুরির জন্য মার খায় নি, গুলতি দিয়ে কোন বৌদির পানির কলস ফুটো করার কারণেও মার খায়নি, ওরা মার খেয়েছে স্কুলে যাওয়ার জন্য!
মার খেয়ে কাতরাতে থাকা এই শিশুদের অপরাধ ওরা গত বৃহস্পতিবারর হরতালের মধ্যেও স্কুলে এসেছিলো। একটা সভ্য(!) দেশে স্কুলে ঢুকে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের কিভাবে পেটানো কিভাবে সম্ভব সে প্রশ্নে যাওয়ার পাশাপাশি বলছি পেটানোর পরে এভাবে চুপ করে থাকাটা কিভাবে সম্ভব? অনেকেই তো বলেছেন না না টক শোতে আলোচনা হয়েছে, মামলা হয়েছে, নেতারা পারস্পারিক দোষারোপ করে পাল্টাপাল্টি বিবৃতি দিয়েছেন! সঙ্গত কারণেই আমি বলছি, "বুলশিট!" আই রিপিট, "বুলশিট!"

শিশুরা নাকি আমাদের ভবিষ্যৎ? প্রতিটি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে সেই শিশুদের উন্নয়নের সুন্দর সুন্দর কথা বলে উন্নত বিশ্ব, জাতিসংঘ, দাতা সংস্থার কাছ থেকে শত শত কোটি ডলার নিয়ে আসে। এদেশে শিশুদের জন্য একটি জাতীয় শিশু দিবস আছে, শিশু আকাদেমি আছে, শিশুদের জন্য অসংখ্য সংগঠন কাজ করে, বইমেলায় শিশুদের নিয়ে এখনো অসংখ্য বই বের হয়, প্রায় প্রতিটি প্রথম সারির পত্রিকায় শিশুদের জন্য আলাদা পাতা আছে।

সেই দেশে হরতালে শিশুদের স্কুলে ঢুকে মারা হয়েছে। ছাত্রদের সামনে পেটানো হয়েছে শিক্ষকদেরও। আমরা সেটি দেখে দূরে বসে আহা! চুক চুক করে অন্য খবরে মন দিয়েছি।
এটা যে এতো বড় একটা ঘটনা এটা এখনো কেউ বুঝতে পারছেন না। এ ঘটনায় দায়সারা মামলাও হয়েছে বলে শুনেছি। কিন্তু একটা ব্যাপার বড়ো অদ্ভুত লাগছে। বিষয়টা নিয়ে কারোরই তেমন কোন নড়াচড়া নেই। খবরে প্রকাশ "শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের থাপ্পর, কিল, ঘুষি এবং লাঠি দিয়ে পেটানো হয়।" খবরে আরো বলছে, "একই সময় হামলাকারীদের অপর একটি দল খুনিয়াগাছ উচ্চবিদ্যালয়ে হামলা চালায়। এ সময় সেখানে অ্যাসেম্বলি চলছিল। হামলাকারীরা স্কুলের জাতীয় পতাকা নামিয়ে সেই বাঁশ দিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের তাড়া করে।" মার খাওয়া শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অপরাধ, তারা হরতালের সময় স্কুলে ছিলো বা তারা হরতাল মানেনি। " আহা! কি চমৎকার!

বিরোধী দল তো ঘটনার পরপরই উন্নত জাতের পরীক্ষিত কুলুপ দিয়ে মুখ আটকে রেখেছেন। হাজার হলেও তাদের নেতাকর্মীরা ঘটনা ঘটিয়েছেন, আর নিঃষ্পাপ শিশুগুলো তো সামান্য ভোটারই না। আর, হরতালে স্কুলে যাবে মানে, ফাইজলামি!

সরকার নিয়েছে আরো চমৎকার স্ট্যান্ড, ছোট্ট একটা মামলা হয়েছে, তাদের বেশ কয়েকজন নিন্দা জানিয়েছেন, আহ! চিয়ার্স! এন্ড অফ দ্যা স্টোরি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলতে চাই, শিশুমৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের জন্য আপনি জাতিসংঘ পদক পেয়েছে। কংগ্রাচুলেশন! কিন্তু শিশুর জন্ম হতে সাহায্য করে মেডেল পেলেই কী দায়িত্ব শেষ!? শিশুকে মান সম্মানের সাথে সুস্থ্য পরিবেশে বাঁচানোর ক্ষেত্রেও ও মেডেল পেতে হবে। কোমলমতি শিশুগুলো হরতালে স্কুলে যাওয়ার কারণে মার খাবে তাও আবার শ্রেণীকক্ষে! আপনার রাজত্বে স্কুলে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার সময় জাতীয় পতাকার বাঁশের পিটুনী খাবে! আর আপনি সব দোষ বিরোধী দলের উপর দিয়ে খালাস? হবে না, এ দায় আপনারও।
না, আপনার কাজ নিজে গিয়ে স্কুল পাহারা দেয়া না। আপনার কাজ মোস্ট ওয়ান্টেড আসামী যেভাবে গ্রেফতার হয় এ ধরণের ঘটনা যারা ঘটিয়েছে তাদেরকে সেভাবে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেয়া। এসব ক্ষেত্রে শুধু কথায় নয়, কাজে জিরো টলারেন্স কাজে প্রমাণ করা।

বিরোধীদলীয় নেতা, আপনাকে শুধু হেলাল হাফিজের ভাষায় মিলিয়ে বলতে চাই, "গণহত্যা, নষ্ট-নাস্তিক আর সেনাবাহিনী বোঝ, শিশু বোঝ না?" আপনার উচিত আপনার দলের যেসব নেতাকর্মী এই জঘন্য কাজটি ঘটিয়েছে আপনি তাদেরকে অবিলম্বে দল থেকে বহিঃস্কার করুন এবং নিজে ঐ শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। এই ক্ষমা প্রার্থনা আপনাকে কোনভাবেই ছোট করবে না বরং মহৎ করবে।

দুটি বিদ্যালয়ে কতজন শিক্ষার্থী ছিলো সেটা জানি না, আন্দাজ করি শ' তিনেকের মতো হবে হয়তো। এই শ'তিনেকের অধিকাংশের মাথায় তো এরকম ধারণা বদ্ধমূল হয়ে যাওয়া আস্বাভাবিক নয় যে, হরতালে স্কুলে যাওয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ, হরতালে স্কুল এসেম্বলীতে জাতীয় সংগীত গাওয়ার শাস্তিঃ পতাকার বাঁশ খুলে, সেই বাঁশের পিটুনী। কোনটি অন্যায় এবং কোনটি ন্যায় এটি নির্ধারণের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের যে কোষগুলা কাজ করে যায় ঐ তিনশো ছেলের মগজের কোষগুলি যে এখন অন্যদের চেয়ে ভিন্নভাবে কাজ করছে সেটা নিশ্চিন্তে বলে দেয়া যায়। শিশুদের মাথায় এই সময়ে কোন জিনিস একবার দাগ কেটে গেলে সারা জীবন তার রেশ থাকে সেটা বলাই বাহুল্য। এইসব শিশুদের ক্ষেত্রে এটার ফল কি হতে পারে একবার কী কেউ ভেবে দেখেছেন? দু'দলেরই নীতিনির্ধারকদের অনুরোধ করছি পারস্পারিক দোষ না চাপিয়ে এই ইস্যুতে আপনাদের নিজস্ব দায়িত্বটি পালন করুন। ন হলে তিনশো শিশুকে মানসিকভাবে হত্যার দায় আপনাদেরকে নিতে হবে। হয়তো এটার ফল আপনি ভোগ করবেন না, তবে আমি নিশ্চিতকরে জানি, এর ফল ভোগ করবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ, এর ফল ভোগ করবে আপানাদের উত্তরসূরীরা।

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ প্রথম আলো (ছবিতে শুধু খুনিয়াগাছ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেখা যাচ্ছে)
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একুশ বছর

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৩৬



একুশ বছর—
সাত হাজার ছয়শত পঁয়ষট্টি রাত
আমি নির্ঘুম— চোখের নিচে কালো দাগ সাক্ষী।
আজও ভেসে ওঠে তোমার প্রিয় হাসিমুখ
আর কাজল কালো এণাক্ষী।

প্রথম যেদিন আমি, তোমার পানে চেয়েছি
তোমার দুচোখে আমি, আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

"বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী".....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২২

"বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী".....

ভারতীয় উপমহাদেশ প্রায় ২০০ বছর বৃটিশদের অধীনে ছিলো। দীর্ঘ বৃটিশবিরোধী আন্দোলনে ১৯৪৭ সালে বৃটিশ শাসনের অবসান হলে আমরা পরাধীনতা থেকে মুক্তি পেলাম। আবার দুই যুগ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশী হিন্দুরা কেন শক্তভাবে কথা বলতে পারছেনা?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২১


বাংলাদেশের হিন্দুরা বলতে গেলে ৯৫ পার্সেন্ট আম্লিগকে ভোটি দেয় ইহা ধ্রুবসত্য। অনেকেই হয়তো দ্বিমত পোষণ করতে পারে সেটা তার নিতান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার। তারা সবসময়ই ভাবে আম্লিগ তাদের রক্ষাকর্তা কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। শেখ হাসিনাকে হস্তান্তরে বাধ্য হবে ভারত: ড. ইউনূস

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮





অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষে রায় হলে হাসিনার প্রত্যাবর্তনের ব্যাপারে ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানাবে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে দু’দেশের স্বাক্ষরিত একটি আন্তর্জাতিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্বে ভুয়া তথ্য ছড়ানোয় শীর্ষে ভারত

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪




বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ভুয়া তথ্য ছড়ানো দেশের তালিকার শীর্ষস্থানে রয়েছে ভারত। মাইক্রোসফটের সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। সমীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে, বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ভুয়া খবর ছড়ায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×