শোকাবহ ১৫ আগষ্টের পর শাসনভার গ্রহন করেছিলেন তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা খন্দকার মোশতাক এবং তিনি সংসদে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচার না করে পুরুষ্কৃত করেছিলেন। খন্দকার মোশতাকের সরকার ছিল মূলত আওয়ামী ঘরানার সরকার, তাদের সদিচ্ছা থাকলে তখনই এই বিচার সম্ভব ছিল।৩৪ টি বছর এই জাতিকে কলংকের দায়ভার বহন করতে হতো না।
হত্যাকান্ড কখনও কোন জাতির জন্য সুফল বয়ে আনতে পারে না। এই কলংক জনক অধ্যায়ের সফল পরিসমাপ্তি আমাদের জন্য নতুন বার্তা নিয়ে আসবে । আর কোন হত্যাকান্ড যেন রাজনৈতিক পৃষ্টপোষকতা না পায়।খুনিরা যেন আর এই মাটিতে পুরুষ্কৃত না হয়।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ঐতিহাসিক রায়ের মধ্যদিয়ে উদিচি, চাষাড়া, রমনার বটমূলের বোমা হামলা, ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা, ২৮ অক্টোবরের পল্টন হ্ত্যাকান্ড, বি ডি আর হ্ত্যাকান্ড সহ সকল হত্যাকান্ডের বিচার এদেশের মাটিতে হবে, বর্তমান মহজোট সরকার সেদিকে বিশেষ নজর দেবেন এটাই আশা করছি।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




