somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর বিদেশি কোম্পানির হাতে: কী কী মূল্য দিচ্ছি আমরা?

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ChatGPT কে প্রথমে বললাম বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর বিদেশি কোম্পানির হাতে: কী কী লাভ হবে বাংলাদেশের,
সে নিয়মমাফিক ৪-৫ টা weak পয়েন্ট লিখে দিল... তারপর জিজ্ঞেস করলাম, ক্ষতি কি কি হতে পারে, তখন দেখলাম ক্ষতির বেলায়
লাভের চেয়ে ৩ গুন বেশী পয়েন্ট তুলে ধরল। তাই বেশী লিখার (ক্ষতির দিকটাই) চ্যাটজিপিটির লিখা টাই নিচে কপি পেস্ট করলাম (ছবি টাও চ্যাটজিপিটি একেছে ...AI ও বর্নবাদী হয়ে উঠছে? গায়ের রং কি অন্যভাবে করা যেত না?)

বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃদপিণ্ড হল চট্টগ্রাম, মোংলা, পায়রা ও ভবিষ্যতের মাতারবাড়ি বন্দর। এই বন্দরগুলোর কনটেইনার টার্মিনালগুলো এখন একের পর এক দীর্ঘমেয়াদি কনসেশনে বিদেশি কোম্পানির হাতে যাচ্ছে—সৌদি আরবের RSGT-এর হাতে পাটেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল, ডেনমার্কের APM Terminals-এর সঙ্গে লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল, মোংলা বন্দরের একটি টার্মিনাল ভারতের India Ports Global-এর কাছে অপারেশন রাইট, নিউ মুরিং টার্মিনাল DP World-কে দেওয়ার আলোচনা—সব মিলিয়ে এক ঐতিহাসিক রূপান্তর। ([BSS][1])


সরকার বলছে, এতে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে, দক্ষতা ও প্রযুক্তি বাড়বে, জাহাজ জট কমবে। কিন্তু এই চুক্তিগুলোর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও কৌশলগত “লুকানো খরচ” নিয়ে এখনই কথা না বললে পরে আর বলার সুযোগ নাও থাকতে পারে।

নিচে পয়েন্ট আকারে এসব সম্ভাব্য খরচ, ঝুঁকি ও দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির দিকগুলো তুলে ধরা হলো।

১. অর্থনৈতিক খরচ: লাভের বড় অংশ কি বাইরে চলে যাবে?

* **দীর্ঘমেয়াদি আয়ের উৎসকে ছাড় দিয়ে দেওয়া**

* লালদিয়া টার্মিনাল APM Terminals-এর হাতে ৩০–৩৩ বছরের জন্য যাচ্ছে; আনুমানিক ৫৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের কথা বলা হলেও আয়ের বড় অংশ দীর্ঘমেয়াদে কোম্পানির কাছে থেকে যাবে। ([New Age][2])
* ৩০–৩৩ বছর মানে প্রজন্ম-পর-প্রজন্ম ধরে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর দেওয়া ফি, চার্জ ও শুল্কের একটা বড় ভাগ বিদেশি কোম্পানির প্রফিট হিসেবে বাইরে চলে যেতে পারে।

* **ট্যাক্স হলিডে ও প্রণোদনার লুকানো মূল্য**

* কিছু চুক্তিতে ১০ বছরের ট্যাক্স হলিডে, বিভিন্ন ধরনের কর-ছাড়ের কথা শোনা যাচ্ছে। ([The Business Standard][3])
* স্বল্পমেয়াদে বিনিয়োগ আনলেও দীর্ঘমেয়াদে সরকারের ট্যাক্স রেভিনিউ কমে যায়, অর্থাৎ জনগণের পকেট থেকে কম-বেশি ভর্তুকি গিয়ে পড়ে বিদেশি অপারেটরের খাতে।

* **রেভিনিউ-শেয়ারিং কতটা ন্যায্য—জনগণ জানেই না**

* বন্দরের আয় ভাগাভাগি হবে কীভাবে—কত শতাংশ অপারেটর, কত শতাংশ বন্দর কর্তৃপক্ষ/রাষ্ট্র পাবে—এসব তথ্য পুরোপুরি জনসমক্ষে নেই। ([The Daily Star][4])
* রেভিনিউ শেয়ারিং যদি বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিকূল হয়, সেটা ২০–৩০ বছর ধরে চলমান “ধীরে ধীরে রক্তক্ষরণ”-এর মতো কাজ করবে।

* **স্থানীয় অপারেটরদের জন্য সুযোগ সঙ্কুচিত হওয়া**

* চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন টার্মিনাল পর্যায়ক্রমে বিদেশি অপারেটরের হাতে গেলে স্থানীয় অপারেটরদের শেখার, বড় হওয়ার, আন্তর্জাতিক মানে ওঠার সুযোগ কমে যায়। ([The Daily Star][5])
* ভবিষ্যতে কোনো বাংলাদেশি কোম্পানি যখন বিদেশে বন্দর পরিচালনার স্বপ্ন দেখবে, তখন তার হাতে অভিজ্ঞতাও থাকবে না, ক্যাপিটালও থাকবে না।

২. সামাজিক ও শ্রমবাজারের খরচ

* **ডকার, শ্রমিক ও স্থায়ী কর্মীদের চাকরি অনিশ্চয়তা**

* বিদেশি অপারেটর এলে তারা সাধারণত অটোমেশন, লীন স্টাফিং, আউটসোর্সিংয়ের দিকে যায়—মানে কম লোক দিয়ে বেশি কাজ।
* এতে বিদ্যমান শ্রমিকদের চাকরি ঝুঁকিতে পড়ে, অনেককে কন্ট্রাক্ট-ভিত্তিক বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়।

* **শ্রম অধিকার বনাম “কার্যকারিতা”র দ্বন্দ্ব**

* বন্দর শ্রমিকদের ধর্মঘট, আন্দোলন–এরই মধ্যে দেখা গেছে বিদেশি টেকওভারের বিরুদ্ধে। ([Yahoo][6])
* বিদেশি ম্যানেজমেন্ট যখন তাদের গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ডের কথা বলে, তখন অনেক সময় স্থানীয় শ্রম আইন, ইউনিয়ন অধিকার, নিরাপত্তা মান–এসবকে “খরচ বাড়ায়” বলে উপেক্ষা করার চেষ্টা করা হয়।

* **স্থানীয় অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা**

* বন্দরের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ট্রাক, সাব-কন্ট্রাক্টর, ছোট ব্যবসা, খাবারের দোকান—সবগুলোর ওপর প্রভাব পড়ে।
* ফরেন অপারেটর হয়তো তাদের নিজস্ব প্রেফারড সাপ্লাই চেইন নিয়ে আসবে, ফলে অনেক স্থানীয় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বাজার হারাতে পারে।

---

৩. সার্বভৌমত্ব ও নীতি-নির্ধারণের ওপর প্রভাব

* **দীর্ঘমেয়াদি কনসেশন = ভবিষ্যৎ সরকারের হাত বাঁধা**

* ২২–৩০ বছরের কনসেশন মানে অন্তত চার-পাঁচটি সরকার এবং এক বা দুই প্রজন্মের নাগরিককে এসব চুক্তির ফল ভোগ করতে হবে, কিন্তু তারা চুক্তি নিয়ে কোনো ভোটই দিতে পারেনি। ([BSS][1])
* ভবিষ্যতে যদি চুক্তি বাংলাদেশের স্বার্থের পরিপন্থী প্রমাণিত হয়, তখন তা থেকে বের হওয়া সহজ হবে না—আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন, ক্ষতিপূরণ, ডিপ্লোম্যাটিক প্রেসার—সব মিলিয়ে বড় ঝুঁকি।

* **বিদেশি রাষ্ট্রের কৌশলগত প্রভাব বৃদ্ধি**

* মোংলা টার্মিনাল ভারতের হাতে, চট্টগ্রামের একটি টার্মিনাল সৌদি অপারেটরের হাতে, অন্য টার্মিনালগুলোতে ডেনমার্ক, UAE ইত্যাদির উপস্থিতি—এগুলো কেবল ব্যবসা নয়, কূটনীতিরও অংশ। ([BSS][1])
* বন্দর হলো একটি দেশের জিও-পলিটিক্যাল “চোক পয়েন্ট”। এই চোক পয়েন্টে যখন একাধিক শক্তিশালী রাষ্ট্রায়ত্ত বা সেমি-স্টেট কোম্পানি জড়িত হয়, তখন বৈদেশিক নীতি ঠিক করার সময়ও এই ফ্যাক্টর মাথায় রাখতে হয়।

* **“কৌশলগত নিরপেক্ষতা” বজায় রাখা আরও কঠিন হয়ে যায়**

* ভারত–চীন প্রতিযোগিতার মাঝে বাংলাদেশের বন্দরগুলো এখন ভীষণ সেনসিটিভ জায়গা। ([DredgeWire][7])
* বন্দর–নির্ভর চুক্তি একবার সাইন করলে ভবিষ্যতে কোনো আন্তর্জাতিক সংঘাতে নিরপেক্ষ অবস্থান রাখা আগের চেয়ে কঠিন হতে পারে।

৪. নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা ঝুঁকি

* **কার্গো ডেটা ও ট্রেড প্যাটার্নের ওপর বিদেশি নিয়ন্ত্রণ**

* বন্দর দিয়ে কী আসে, কী যায়—এই ডেটা শুধুই বাণিজ্যিক নয়, নিরাপত্তার দিক থেকেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
* বিদেশি অপারেটরের হাতে যখন অপারেশন, তখন তারা এই ডেটা তাদের হেডকোয়ার্টার বা স্টেট অ্যাক্টরের সঙ্গে কতটা শেয়ার করছে, সেটা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন।

* **ন্যাভাল ও ডিফেন্স-সম্পর্কিত লজিস্টিকস**

* অনেক সামরিক সরঞ্জামও বেসামরিক বন্দর দিয়ে আসে/যায়। কাকে কতটা অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, কোন জাহাজকে অজুহাতে কতটা বিলম্ব করানো যাবে—এসবের ওপরও অপারেটরের অঘোষিত প্রভাব তৈরি হতে পারে।

* **সংকটকালে অপারেশনাল রিস্ক**

* কোনো কূটনৈতিক বা অর্থনৈতিক বিরোধের সময় অপারেটর “কারিগরি সমস্যা” দেখিয়ে অপারেশন ধীর করে দিলে দেশের সামগ্রিক বাণিজ্য ও নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

৫. স্বচ্ছতার ঘাটতি ও গণতান্ত্রিক জবাবদিহি

* **গোপন বা অস্বচ্ছ চুক্তি**

* মিডিয়া রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে—অনেক কনসেশন চুক্তি দ্রুত, তাড়াহুড়ো করে, যথেষ্ট পাবলিক ডিবেট ছাড়া সাইন করা হয়েছে; অন্তর্বর্তী সরকারের ম্যান্ডেট নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। ([The Daily Star][4])
* চুক্তির পুরো কপি সংসদে, নাগরিক সমাজে, বিশেষজ্ঞদের সামনে না আনলে ২০–৩০ বছরের জন্য দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো “ব্লাইন্ড কন্ট্রাক্ট”-এ বেঁধে ফেলা হচ্ছে।

* **হিসাব-নিকাশের কোনও পাবলিক মডেল নেই**

* “কত টাকা বিনিয়োগ আসবে”—এটা খুব জোরে বলা হয়; কিন্তু “কত রাজস্ব হারাব, কত ট্যাক্স ছাড় দেব, কত লাভ বাইরে যাবে”—এই নেতিবাচক হিসাবের গ্রাফ, মডেল, প্রজেকশন জনগণের সামনে নেই।

* **স্থানীয় স্টেকহোল্ডারদের মতামত উপেক্ষা**

* বন্দর ব্যবহারকারীরা, শ্রমিক সংগঠন, স্থানীয় ব্যবসায়ী ও নাগরিক গোষ্ঠীগুলোর আপত্তি সত্ত্বেও চুক্তি এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে—এতে নীতি-নির্ধারণ প্রক্রিয়ার ওপর আস্থাহীনতা বাড়ে। ([The Daily Star][4])

৬. প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ হারানো

* **নিজেদের “ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন” তৈরি না করে শর্টকাট নেওয়া**

* বন্দর পরিচালনা একটি হাই-টেক, লজিস্টিক্যালি জটিল কাজ। বাংলাদেশ চাইলে নিজস্ব পাবলিক–প্রাইভেট কোম্পানিকে গড়ে তুলে বিশ্বমানের অপারেটর বানাতে পারত।
* বিদেশি অপারেটর এনে আমরা মূলত “রেন্টাল মডেল”-এ চলে যাচ্ছি—নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানোর বদলে ভাড়া দিয়ে দিচ্ছি।

* **হাই-এন্ড স্কিল বিদেশিদের, লো-এন্ড কাজ বাংলাদেশিদের**

* স্ট্র্যাটেজি, ফাইন্যান্স, আইটি, ডেটা অ্যানালিটিক্স–এসব সিদ্ধান্তমূলক কাজ থাকবে বিদেশি হেডকোয়ার্টারে;
* স্থানীয়দের ভাগে পড়বে কম বেতনের অপারেশনাল কাজ—এতে স্কিল আপগ্রেডেশন ও নলেজ ট্রান্সফার খুব সীমিত হয়।

* **লোকাল ইউনিভার্সিটি–ইন্ডাস্ট্রি লিঙ্কেজ গড়ে ওঠার সুযোগ কমে যায়**

* বন্দর ব্যবস্থাপনা, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, লজিস্টিকস–এসব বিষয়ে দেশীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে বড় লং-টার্ম প্রোগ্রাম করলে আমাদের নিজস্ব মানবসম্পদ তৈরি হতো।
* বিদেশি অপারেটর থাকলে তারা সাধারণত তাদের গ্লোবাল ট্রেনিং সিস্টেম ব্যবহার করে; স্থানীয় একাডেমিক ইনস্টিটিউশনের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক কম থাকে।

৭. পরিবেশ ও উপকূলীয় জনপদের সম্ভাব্য খরচ

* **ড্রেজিং, ল্যান্ড রিক্লেমেশন ও ইকোসিস্টেম ক্ষতি**

* বড় বড় কনটেইনার জাহাজ নিতে হলে চ্যানেল ড্রেজিং, নদীর ধারা পরিবর্তন, ম্যানগ্রোভ কেটে ফেলা—এসব লাগে।
* বিদেশি অপারেটর তাড়াহুড়ো করে প্রফিট লক্ষ্য করলে পরিবেশগত সুরক্ষার বাস্তবায়ন দুর্বল হতে পারে, কাগজে সুন্দর EIA থাকলেও মাঠে থাকছে না।

* **মাছ ধরা, নৌযান চলাচল ও স্থানীয় জীবিকার সংকট**

* ট্রলারের চলাচল, ছোট নৌকা, জেলে সম্প্রদায়ের স্বার্থ—এসব অনেক সময় বন্দরের এক্সপ্যানশন প্লানে “দেখে নেওয়া হবে” বলে পাশ কাটিয়ে দেওয়া হয়।
* কিন্তু বাস্তবে উপকূলীয় মানুষই সবচেয়ে বেশি ভোগে।

উপসংহার: উন্নয়ন চাই, কিন্তু চোখ বেঁধে নয়

বাংলাদেশের বন্দরগুলো অবশ্যই আধুনিক হতে হবে, দক্ষ হতে হবে, জাহাজ জট কমাতে হবে—এ নিয়ে কোন দ্বিমত নেই। বিদেশি প্রযুক্তি ও বিনিয়োগকেও সরাসরি “খারাপ” বলা যায় না। প্রশ্ন হচ্ছে, **কী শর্তে, কতখানি স্বচ্ছতার সঙ্গে, আর কতদূর পর্যন্ত নিজেদের ভবিষ্যৎ আয় ও সার্বভৌমত্ব বন্ধক রেখে?**

ব্লগের পাঠক হিসেবে আমাদের কয়েকটি মৌলিক দাবি থাকতে পারে:

* যে কোনো দীর্ঘমেয়াদি কনসেশন চুক্তি

* সংসদে আলোচনার জন্য আনতে হবে
* পূর্ণ কপি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে
* স্বাধীন বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিবিদ, শ্রম বিশেষজ্ঞ ও পরিবেশবিদদের রিভিউ বাধ্যতামূলক করতে হবে
* বন্দর পরিচালনায় “ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন” তৈরি করার নীতি নিতে হবে—যেখানে বিদেশি অপারেটর থাকলেও বাধ্যতামূলক নলেজ-ট্রান্সফার ও লোকাল কন্টেন্ট ক্লজ থাকবে
* শ্রমিক, স্থানীয় ব্যবসায়ী ও উপকূলীয় জনপদের মতামতকে পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে রাখতে হবে

সমুদ্রবন্দর কোনো সাধারণ সম্পদ নয়—এগুলো বাংলাদেশের শ্বাস-প্রশ্বাসের পথ। শ্বাস নেয়ার দায়িত্ব যদি আমরা অন্য কারও হাতে তুলে দেই, অন্তত আগে জেনে নেওয়া উচিত—তার শর্তগুলো কী, আর শেষ পর্যন্ত তার দামটা কে দেবে।

[1]: Click This Link "1st ship under foreign operator arrives at PCT | Business"
[2]: Click This Link "LALDIA PORT, PANGAON TERMINAL: Foreign firms to ..."
[3]: Click This Link "Foreign investment, expertise needed in port operations"
[4]: Click This Link "'Why rush to hand over terminals to foreign operators?'"
[5]: Click This Link "All agree on efficient ports, but debate over deal timing ..."
[6]: Click This Link "Bangladesh dockers strike over foreign takeover of key port"
[7]: Click This Link "US eyes port in Bangladesh for Bay of Bengal presence"
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১৪
১০টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×