somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিশু নির্যাতনঃশেষ কোথায়??

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শিশুদের উপর নির্যাতনের ইতিহাস আজ আর নতুন নয়। এই নির্যাতনের সাতকাহন নিয়ে আজকে আমার এঈ পোস্ট। কথা না বাড়িয়ে আসল কাজে আসি।

শিশুদের যৌন নির্যাতন: গত পাঁচ বছরে যত ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, তার প্রায় ৬০ শতাংশের শিকার হয়েছে শিশুরা। নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে সরকারের মাল্টি সেক্টরাল প্রোগ্রামের তথ্য হলো, গত ১০ বছরে ধর্ষণসহ যত নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে, তার ৬০ শতাংশ ক্ষেত্রে মামলা হয়নি। বিচারের হার এক শতাংশেরও কম। ব্র্যাকের হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড লিগাল এইড সার্ভিসেসের পরিচালক ফস্টিনা পেরেরা প্রথম আলোকে বলেন, ‘শিশুদের জন্য পরিবেশ এখন আগের চেয়েও বেশি অনিরাপদ। শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সমাজের। কিন্তু সমাজ এগিয়ে আসছে না।’জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সাবেক নারী ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শিরীন শারমিন চৌধুরী গত ২৪ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনায় শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার হার উদ্বেগজনক। সরকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ সংশোধনের চেষ্টা করছে।’

কন্যাশিশুর উপর নির্যাতনের একটি পরিসংখ্যান: মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের হিউম্যান রাইটস মনিটরিং রিপোর্ট অনুযায়ী ২০০৮ সালে ৪৫৪ জন ধর্ষণের শিকার হয়। এদের মধ্যে ২০২ জন নারী ও ২৫২ জন শিশু। ২০০৯ সালে ধর্ষণের শিকার ৪৫৬ জনের মধ্যে ২১৩ জন ছিল নারী ও ২৪৩ জন শিশু। ২০১২ সালে ধর্ষণের শিকার নারীর সংখ্যা ছিল ২৯৯ জন ও শিশু ৪৭৩ জন।

আইন ও সালিশ কেন্দ্র বলছে, শুধু ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে নয়জন নারী ও ২৭ জন শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তাদের মধ্যে আটটি শিশু গণধর্ষণের শিকার হয়।

বিচারের কি অগ্রগতি: মানবাধিকারকর্মী ও সমাজ বিশ্লেষকেরা মনে করেন, বিচার হয় না বলেই ধর্ষণের ঘটনা কমে না। ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার থেকে যারা সহযোগিতা পেয়েছে, তাদের মামলাগুলোর কী অবস্থা, জানতে চাইলে মাল্টি সেক্টরাল প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক আবুল হোসেন বলেন, গত ১০ বছরে ঢাকায় ধর্ষণসহ নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে তিন হাজার ৯৮০টি। মামলা হয়েছে এক হাজার ৫৫৬টি। শাস্তি হয়েছে ৪০টি ঘটনায়।

নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য হলো, রাজশাহীতে ধর্ষণসহ নারী নির্যাতনের চার হাজার ১৬৯টি ঘটনায় মামলা হয়েছে ৪১৪টি, শাস্তি হয়েছে ২৫ জনের। চট্টগ্রামে দুই হাজার ৩৭টি ঘটনায় মামলা হয়েছে ৪৯৯টি, শাস্তি হয়েছে পাঁচজনের। সিলেটে দুই হাজার ২১৯টি ঘটনায় মামলা ৩৮৬টি, শাস্তি হয়েছে দুটিতে। খুলনায় দুই হাজার ৩১টি ঘটনার মধ্যে ২৯৩টি মামলা হয়েছে, শাস্তি হয়েছে দুটিতে। বরিশালে এক হাজার ২০০টি ঘটনায় মামলা হয় ৩৫৩টি, শাস্তি হয়েছে চারটিতে।

শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে এমন কিছু পরিবার বলেছে, এ ক্ষেত্রে ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ হওয়ার কথা থাকলেও বছরের পর বছর মামলা ঝুলতে থাকে। ২০১০ সালে ঢাকার কাছে আড়াই বছরের একটি শিশু ধর্ষণের শিকার হয়। শিশুটির পরিবার উত্তরাঞ্চলের একটি জেলা থেকে সে বছরই রাজধানীতে আসে। মেয়েটির বাবা প্রথম আলোকে বলেন, ‘তিন বছর ধরে মামলা চলছে। কবে মামলা শেষ হবে, তা কেউ কচ্ছেও না।’

নির্যাতনের কিরূপ সাজা হচ্ছে: ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে কর্মরত আইনজীবী ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘দেখা গেছে, সাধারণভাবে ১০ বছরের নিচে শিশুরা ধর্ষণের শিকার হলে বাবা-মা টাকার বিনিময়ে মীমাংসা করে ফেলেন। ১০ বছরের ওপরে মেয়েদের সঙ্গে ধর্ষকের বিয়ের ঘটনা ঘটে অহরহ। ২০১১ সালের ১৩ আগস্ট কেরানীগঞ্জে এক কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়। পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তার করে এবং যথাসময়ে অভিযোগপত্রও দেয়। কিন্তু কিছুদিন পরই আক্রান্ত পরিবারটি মামলা তুলে নিতে চায়। পরে আমরা জানতে পারি, ধর্ষকের সঙ্গে ওই কিশোরীর বিয়ে হয়েছে।’

কিভাবে যৌন নির্যাতনের ইতিহাসে শিশুরা যুক্ত হল: যিশু (জেসাস ক্রাইস্ট) এর বিরুদ্ধে রক্ত অপবিত্র করার অভিযোগ হলো ঐতিহাসিকভাবে নৈতিক আতঙ্ক সৃষ্টির পূর্ব সূচনা। এই থেকেই এসেছে শয়তানের উপাসনা নামক একটা বিকৃত চিন্তার। জেসাস শয়তানের রক্ত অপবিত্র করে দিয়েছে কুমারী মেরীর গর্ভে জন্মলাভ করে। তাই শয়তানের উপাসকরা কুমারী শিশুদের উপর যৌন নির্যাতন চালিয়ে শয়তানের রক্ত পবিত্র করার উৎসব করতো। ঠিক কখন থেকে কন্যাশিশুদের উপর এই নির্যাতনের উদ্ভব তা আজও অজানা রয়ে গেছে। তবে এটা মানুষ জানতে পারে সর্বপ্রথম আশির দশকে। ড্যান ব্রাউন তার বিখ্যাত দ্য ভিঞ্চি কোড বইতেও এর উল্লেখ করেছেন। শয়তানী ধর্মীয় নির্যাতন মানে একধরনের নৈতিক আতঙ্ক জাগানো মানুষের মাঝে যা ৮০-এর দশকের দিকে আমেরিকা তে শুরু হয়, পরে তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং পর্যায়ক্রমে সারা বিশ্বে । তবে ৯০-এর দশকের শেষের দিকে তা একেবারে কমে যায়। শয়তানী ধর্মীয় নির্যাতন জাতীয় কর্মকান্ডে একজন মানুষকে শারীরিকভাবে এবং যৌন হয়রানি করা হয়
গুপ্তবিদ্যা বা শয়তানের উপাসনার নামে।

১৯৮৭ সালে একটি সূচকের তালিকা প্রকাশিত হয় ক্যাথেরিন গোল্ড যেখানে তিনি বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন যে কিভাবে শয়তানী ধর্মীয় নির্যাতন করা হয়েছে ছোট বাচ্চাদের সাথে।

♪ ১৯৮৬ সালে সবচেয়ে বড় শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটে অস্ট্রেলিয়া তে যেখানে শয়তানী ধর্মীয় নির্যাতন করা হয়।
♪১৯৮৭ সালে ইংল্যান্ডে এ জাতীয় অনেক ঘটনা ঘটে ।
♪১৯৮৯ সালে স্যান্ডি গ্যালান্ড নামের একজন পুলিশ ডিটেক্টিভ এব্যাপারে সাক্ষাৎকার দেন এবং প্রায় একই সময়ে অনেক থেরাপিস্ট সারা ইংল্যান্ড ভ্রমণ করেন শয়তানী ধর্মীয় নির্যাতন সম্পর্কে তাদের মন্তব্য তুলে ধরতে।
♪১৯৯২ সালে মার্টেন্সভাইল্লির শয়তানী যৌন গুজবের ভিত্তিতে একটা মামলা হয় , কিন্তু শিশুদের সাক্ষাৎকারে অনেক তারতম্য থাকার কারণে এই মামলা প্রমাণে অভাবে ১৯৯৫ সালে স্তিমিত হয়ে যায়।
♪শয়তানী ধর্মীয় নির্যাতনের একটা ঢেউ আছড়ে পড়ে নিউজিল্যান্ডে ১৯৯১ সালে।

শেষ কোথায়: যুক্তরাজ্যে ১০ হাজারেরও বেশি শিশু সংঘবদ্ধ অপরাধীদের (গ্যাং) হাতে ভয়াবহ রকমের যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এমনকি প্রতিদিন অনেক শিশু এমন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। দেশটির শিশু বিষয়ক উপ-কমিশনার সিউ বেরেলোইজ এ কথা বলেন। এ বিষয়ে একটি তদন্তও শুরু করেছেন তিনি। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১০ হাজারেরও বেশি শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকতে পারে। তবে আশঙ্কার কথা হলো, প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে। সিউ বেরেলোইজ জানান, ‘এই মুহূর্তেই হাজার হাজার শিশু সংঘবদ্ধ অপরাধীদের (গ্যাং) হাতে ভয়াবহ রকমের যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।' তিনি এই নির্যাতনের মাত্রা এবং ব্যাপ্তি জানতে দুই বছর মেয়াদি তদন্ত কাজ শুরু করেছেন। বৃটিশ শিশু বিষয়ক কমিশনার
ম্যাগি অ্যাটকিনসন এই তদন্তকে বর্ণনা করেন, ‘আমাদের সবার জন্য জেগে ওঠার আহবান' বলে। যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়া এই শিশুদের বয়স ১১ বছরেরও নিচে। এদের টার্গেট করে পুরুষদের দ্বারা গঠিত গ্রুপ অথবা গ্যাং। বিভিন্ন উপহার দিয়ে ভুলিয়ে ধরে নিয়ে এদের বিক্রি অথবা পাচার
করে দেয়া হয়। বেরেলোইজ জানান, বৃটেনে সব জাতি-গোষ্ঠীর শিশুরাই এই ধরনের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। ১৪৪টি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের মধ্যে ৩৩টির পরিচালিত সংক্ষিপ্ত এক জরিপে দেখা গেছে, মাত্র এক
দিনেই এক হাজারেও বেশি শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে।


শিশু বিষয়ক কমিশনের বিশ্বাস, সংঘবদ্ধ গ্রুপের দ্বারা সংঘটিত যৌন নির্যাতন দেশের সব অঞ্চলের জন্যই হুমকি। শিশু যৌন নির্যাতনের বিষয়ে গঠিত তদন্ত দলটি পুলিশ, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং স্বাস্থ্য ও কিশোর অপরাধ বিষয়ক কর্মীদের কাছ থেকে তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করবে। এই তথ্য সংগ্রহ কাজ চলেছে এই বছরের প্রথম পর্যন্ত এবং ওই বছর জুলাইয়ে তারা একটি মধ্যবর্তী প্রতিবেদন দেবে। চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে। এদিকে বৃটিশ সরকার শিশু নির্যাতনের সমস্যা মোকাবেলায় প্রণীত একটি কৌশলপত্র ২০১২ নবেম্বরে প্রকাশ করবে বলে জানা গেছে। এই প্রতিবেদনে এশিয়াতে শিশু নির্যাতনের ভয়ানক তথ্য উঠে এসেছে।

এইবার আমার কথা: আমেরিকাতে প্রতি ছয়টি ছেলেশিশুর একজন ১৬ বছর বয়সের আগেই সেক্সুয়াল এবিউসের শিকার হয়। আর আমাদের পাশের দেশ ভারতে সেক্সুয়াল এবিউসের শিকার হওয়া শিশুর সংখ্যা প্রায় ৫৩.২২%। অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশী। ভাবছেন আমরা খুব ভালো আছি ধর্মীয় রক্ষা কবচের আড়ালে। আমরা ভালো নেই। উপমহাদেশে বিশেষ করে বাংলাদেশে নির্ভরযোগ্য পরিসংখ্যান পাওয়া খুব কঠিন। যার কারণ নির্যাতিতদের প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি এবং নির্মম নিঃস্পৃহতা। আর পাঁচটা ঘটনার মত শিশু নির্যাতনের ঘটনা গুলো আমাদের কাছে অতি স্বাভাবিক। এসব নিয়ে সমাজ আলোচনা করতে ভালোবাসে না। সেক্স শব্দটি আমাদের সমাজে এখনো একটি ট্যাবু ওয়ার্ড। তাই বাংলাদেশের তৃতীয় বিশ্বের দরিদ্র শিশুদের রক্ত ও অশ্রু মিশ্রিত চিৎকার গুলি এই বিরামহীন নিস্তব্ধতার বেষ্টনী পেড়িয়ে কখনোই আমাদের কর্ণ কুহরে সাড়া জাগায় না।

WHO এর হিসেব মতে প্রতি বছর পৃথিবীতে প্রায় ৪০ মিলিয়ন শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। বাংলাদেশে এই সংখ্যাটি কত তার কোন পূর্নাঙ্গ পরিসংখ্যান আমি পাইনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিকাল সাইকোলজি বিভাগের শিক্ষক ফারাহ দীবার করা সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা যায় স্কুলপড়ুয়া ছেলেদের প্রায় ৭ শতাংশ এবং মেয়েদের ১৬ শতাংশ যৌন হয়রানির শিকার হয়। ইউনিসেফের রিপোর্টটিতে যে ৬৯টি কেস স্টাডি আছে ওতে ডাটা কালেকশনের সময় কোয়ান্টিটির চেয়ে কোয়ালিটিকে অধিক প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। সরকারীভাবে কোন সমীক্ষা চালানো হয় নাই যেটা কিনা ভারতে হয়েছে।

ভারতে সরকারীভাবে Ministry of Women and Child Development এর অধীনে ১৩ টি রাজ্যে চালানো এই সমীক্ষায় দেখা যায় প্রায় ৫২.৯৪% ছেলেশিশু আর ৪৭.০৬% মেয়েশিশু যৌন নির্যাতনের শিকার।ফারাহ দীবার করা সমীক্ষাটি স্বল্প পরিসরে একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে। আর ইউনিসেফের রিপোর্টটিকে আদেও
কোন সমীক্ষা বলা চলে না। তবে ধারণা করা যায় পুরো চিত্রটি বুঝি আরও বীভৎস, ভয়ংকর। এটি এমন এক প্লেগ যা বাংলাদেশের সমাজের সর্বস্তরে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই
এদেশে নির্যাতিত শিশুদের মোট সংখ্যাটি ভারতের কাছাকাছি হবে বলেই মনে হয়।

অতএব, বলা যায় ঘটনা লাগাম ছাড়াচ্ছে। এটা ভালো সংকেত নয়। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কোনো যথাপোযুক্ত শাস্তি ব্যবস্থার মাধ্যমে শিশু নির্যাতন নির্মূল করতে হবে। বিকৃত রুচির নির্যাতকদের নপুংসক করে দেয়া হোক। বিকৃত যৌনাচার বন্ধে সবার সম্মিলিত হস্তক্ষেপ কামনা করি। দেয়ার শ্যুড বি নো অ্যালিবাই ফর দ্য সেক্সুয়াল সাপ্রেসর্স। লেট আস থ্রো অ্যাওয়ে দিজ গারবেজ অ্যান্ড ক্লিন দ্য সোসাইটি।

তথ্যসূত্রঃ
♣ প্রথম আলো, ৭ই জুলাই, ২০১২
http://www.bbc.co.uk/bengali/news/
http://rumansblog.wordpress.com/
Click This Link
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭



ছবি সৌজন্য-https://www.tbsnews.net/bangla




ছবি- মঞ্চে তখন গান চলছে, মধু হই হই আরে বিষ খাওয়াইলা.......... চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গান।

প্রতি বছরের মত এবার অনুষ্ঠিত হল জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪। গত ২৪/০৪/২৪... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

×