খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থানায় আজ বুধবার দুপুরে হুট করে এক ব্যক্তি গিয়ে তাঁর প্রাণ বাঁচানোর আকুল আবেদন জানান। এ সময় তাঁর শরীরের আঘাতের চিহ্ন ছিল। তাঁকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করার পর তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।
ওই ব্যক্তির সঙ্গে থাকা পরিচয়পত্র থেকে জানা যায়, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক নূরউদ্দিন।
দীঘিনালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহাদাত হোসেন আজ বেলা পৌনে একটার দিকে থানায় এসে তাঁকে বাঁচানোর আকুতি জানান নূরউদ্দিন। তিনি দাবি করেন, ৭ মে তাঁকে ঢাকার উত্তরা থেকে অপহরণ করা হয়।
সাহাদাত হোসেন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, চেতনানাশক কিছু খাওয়ানোর ফলে তিনি অজ্ঞান হয়ে গেছেন।
উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিত্সা কর্মকর্তা সুবল জ্যোতি চাকমা জানান, শিক্ষক নূরউদ্দিনের শরীরে ছয়টি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এগুলো ব্লেড দিয়ে করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাঁর জ্ঞান ফিরেছে। তবে তিনি আবোল-তাবোল বকছেন। চিকিত্সা চলছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





