somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুনিয়া কাঁপানো জাহাজ গুলো

৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বিভিন্ন দেশের পোর্টের আশেপাশের শপিং সেন্টার গুলোতে গেলে কিছু দোকানে চোখে পড়তো পুরনো জাহাজের ছোট ছোট মডেল। পাল তোলা বা অনেক দড়িদড়া দিয়ে সাজানো মাস্তুল দেখলেই মাথা নষ্ট। এদের মধ্যে কতগুলো জাহাজের বক্সে আবার এর পুরো ইতিহাস লেখা। পৃথিবী কাঁপানো বিখ্যাত সেই জাহাজ গুলো নিয়েই এই পোস্ট।


১০। সান্তা মারিয়া (The Santa Maria):


মাত্র ৭০ ফিট লম্বা এই কাঠের জাহাজটির বিখ্যাত হওয়ার কি কারন থাকতে পারে?? কচ্ছপের চেয়েও ধীর গতির এই স্প্যানিশ জাহাজটির বিখ্যাত হওয়ার কারন মিস্টার ক্রিস্টোফার কলম্বাস।


এই সেই বিখ্যাত জাহাজ যেটাতে চড়ে বেচারা ভারত আসতে গিয়ে আমেরিকা চলে গিয়েছিলেন। তুমুল ভাবে জনপ্রিয় হওয়া জাহাজটি ১৪৯২ সালের ক্রিসমাস ডে তে এগ্রাউন্ড হয়ে যায়। পরে এর উন্নতমানের কাঠের জন্য আবার একে উদ্ধার করা হয় এবং নতুন জাহাজ “লা নাভিদাদ ক্রিসমাস” (La Navidad—Christmas—) তৈরি করা হয়।


এই জাহাজটির প্রকৃত প্ল্যান কারো কাছেই পরে পাওয়া যায়নি। কিন্তু জাহাজের বাইরের চেহারা অনুকরন করে আরও অনেক জাহাজ তৈরি করা হয়।

৯। সি এস এস হানলি (C.S.S. Hunley):
এটি একটি আত্মঘাতী সাবমেরিন। নিজের লোকদের হত্যার জন্য বিখ্যাত। নাভাল আর্কিটেকচারের ইতিহাসকে এই ডুবোজাহাজ নতুন ভাবে লিখতে সাহায্য করেছে।


১৮৬৩ সালে কনফেডারেটদের প্রকৌশলী এইচ এল হানলি জাহাজটির ডিজাইন করেন এবং তৈরিও করেন। টার্গেট দক্ষিণ উপকূলে থাকা ইউনিয়নের জাহাজদের ধ্বংস করা। (কনফেডারেট আর ইউনিয়ন হচ্ছে তৎকালীন আমেরিকার গৃহযুদ্ধের দুই পক্ষ।) কিন্তু টেস্ট ম্যানুভারের সময়ই দুইবার দুর্ঘটনার শিকার হয়ে এর ১৩ জন ক্রুয়ের প্রাণহানি ঘটায়। এমনকি জাহাজটির ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার হানলি ও এই দুর্ঘটনায় মারা যান। ১৮৬৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি একে পাঠানো হয় জীবনের প্রথম অপারেশনে। বিশালাকার টর্পেডো নিয়ে হাউসাটনিক (Housatonic ) নামক জাহাজ কে ডুবাতে সফল হয় সি এস এস হানলি। হাউসাটনিক (Housatonic) ইতিহাসের প্রথম দুর্ভাগা জাহাজ যা সাবমেরিনের আঘাতে নিহত (!) হয়। সফল অপারেশন শেষ করে সি এস এস হানলি যখন ফিরছিল তখন ই তৃতীয় এবং শেষ বারের মত কোন এক অজানা কারনে ডুবে যায় এবং ৮ জন ক্রুয়ের মৃত্যু ঘটে।


চার্লসটন হারবারের পানির নিচে ১৩৬ বছর কাটানোর পর ২০০০ সালের আগস্টে একে টেনে তোলা হয়। বর্তমানে জাহাজ নিয়ে যখন বিভিন্ন সমুদ্রের সাবমেরিন এক্সারসাইজ এলাকা দিয়ে যাই তখন পানির নিচ থেকে উঁকিঝুঁকি মারা ডুবোজাহাজ গুলো দেখলে মিস্টার হানলির কথা অবশ্যই মনে পড়বে। প্রত্যেক সফলতার পিছনে থাকে একজন মানুষের বিশাল আত্মত্যাগ।

৮। ইউ এস এস মনিটর এবং সি এস এস ভার্জিনিয়া (USS Monitor And CSS Verginia):
জাহাজ দুইটি পত্রিকার শিরোনাম হয়ে উঠে বিশ্বের প্রথম লোহার তৈরি দুইটি জাহাজের যুদ্ধের জন্য।


১৮৬২ সালের মার্চ মাসে কয়েক ঘণ্টার এই যুদ্ধটি ভার্জিনিয়াতে সংগঠিত হয় কিন্তু শেষ হয় ড্রয়ের মাধ্যমে। তৎকালীন ইউনিয়নের তৈরি মনিটর তখনকার সময়ের সবচে আধুনিক যুদ্ধ জাহাজ ছিল যাতে ছিল ঘূর্ণায়মান গানটারেট। ১৮৬২ সালের শেষদিকে কেপ হ্যাটারাসে ১৬ জন ক্রু সহ দুর্যোগপূর্ণ সমুদ্রে ডুবে যায় এটি।


অন্যদিকে একই বছর কনফেডারেটরা নিজেদের তৈরি সি এস এস ভার্জিনিয়া কে বিস্ফোরক দিয়ে উড়িয়ে দেন যখন শত্রুপক্ষ একে ঘিরে ফেলে। এই দুইটি জাহাজের বিভিন্ন অংশ পরবর্তীতে সমুদ্রগর্ভ থেকে উদ্ধার করা হয় এবং বর্তমানে ভারজিনিয়ার মেরিনার্স মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে।

৭। ইউ এস এস কন্সটিটিউশন (USS Constitution):
ম্যাচাচুসেটসের বোস্টন মিউজিউয়াম হিসেবে জন্মের ২১৩ বছর পরেও এখনো বেঁচে আছে এবং ভেসে আছে ইউ এস এস কন্সটিটিউশন।


বলা হয়ে থাকে জাহাজটির কীল বা তলা বাদে সবকিছুই অনেক বার করে বদল করা হয়েছে। কিন্তু পুরনো তলাটি এখনো অক্ষত। ১৭৯৭ সালের জাহাজ এটি। আমেরিকার সিভিল ওয়ারেও কাজে লাগানো হয় একে। প্রথম বারবারি ওয়ার (পাইরেটদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ) এবং ১৮১২ সালের যুদ্ধে নিজের নতুন পরিচয় স্থাপন করে USS COSTITUTION. ব্রিটিশ ফ্রিগেট HMS Guerriere আর HMS Java কে সম্মুখ যুদ্ধে পরাজিত করে। এগুলো ছিল রয়েল নেভির গৌরব।


১৮৮১ সাল পর্যন্ত নোনা পানিতে রানীর মত বিচরণ করে জাহাজটি। সবচে বড় আর শক্তিশালী জাহাজের খ্যাতির কারনে পচে যাওয়ার বদলে ১৯০৭ সাল থেকে সুযোগ পায় মিউজিয়াম হিসেবে কাজের। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে এটি এখনো আমেরিকান নেভির একটি কমিশন্ড যুদ্ধজাহাজ যাতে ৬০ জন নৌ সেনা কর্মরত আছে।

৬। ইউ এস এস মিসৌরী (USS Missouri):
নাহ। এই জাহাজটি কোন বড় সমুদ্র যুদ্ধে অন্য কোন জাহাজের মুখোমুখি যুদ্ধে অংশগ্রহন করে নি। কিন্তু আমেরিকান নেভির কাছে দ্যা মাইটি মো নামে পরিচিত এই জাহাজটি।


এটি সেই বিখ্যাত জাহাজ যাতে ১৯৪৫ সালের ২ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল স্বাক্ষরিত হয়। ৪৫ হাজার টনি এই যুদ্ধ জাহাজ টি শুধুই এজন্য বিখ্যাত নয়। যুদ্ধের পর ডিকমিশন্ড জাহাজটিকে আবার পুনরুজ্জিবিত করা হয় ১৯৮৪ সালের কোরিয়ান যুদ্ধে। সে সময় রোনালড রিগানের ৬০০ রণতরীর একটি ছিল সে। ১৯৯১ সালের পারসিয়ান গালফের যুদ্ধেও দেখা যায় একে।


বর্তমানে পার্ল হারবারে দিন যাপন করছে জাহাজটি। কাজ করছে ওয়ার মেমোরিয়াল এবং মেরিন মিউজিয়াম হিসেবে। জাহাজটিকে এমন জায়গায় নোঙ্গর করা হয়েছে যেন এর ডেক থেকে যুদ্ধজাহাজ অ্যারিজোনার (২ নম্বর বিখ্যাত) ধ্বংসাবশেষ চোখে পড়ে।

৫। এইচ এম এস ভিক্টরি (HMS Victory):
১৮ শতকের শেষের দিকে রয়েল নেভির গর্বের প্রতীক হয়ে দাঁড়ায় HMS Victory.


এটি বিশ্বের সবচে বড় কাঠের তৈরি যুদ্ধ জাহাজ। অনেক স্প্যানিশ এবং ফ্রেঞ্চ জাহাজের ভরাডুবির কারন হয়ে উঠে জাহাজটি। অসাধারণ নৈপুণ্য দেখায় ১৮০৫ সালের বিখ্যাত ট্রাফালগারের যুদ্ধে সংযুক্ত ফ্রেঞ্চ এবং স্প্যানিশ ফ্লিটের বিরুদ্ধে। ১৯২২ সাল থেকে যুদ্ধ থেকে অবসরে।


সংগৃহীত এবং ব্যবহৃত হচ্ছে ইংল্যান্ডের পোর্টসমাউথ মিউজিয়াম হিসেবে। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন জাহাজ যা এখনো ভাসমান।

৪। ইউ এস এস মেইন ( Battleship USS Maine):
কিছু জাহাজ বিখ্যাত হয় কি করেছে তার জন্য নয়। বরং কি দেখিয়েছে তার জন্য।;)


যুদ্ধজাহাজ মেইন হচ্ছে তেমনই একটি জাহাজ। দেখতে ছোটখাটো নিরীহ জাহাজ ছিল এটি। ১৮৯৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী হাভানা হারবারের অগভীর জলে নোঙ্গরে থাকা অবস্থায় এক রহস্যময় বিস্ফোরণে দুই টুকরা হয়ে যায় জাহাজটি আর ৩৫৫ জন ক্রুয়ের ৮৯ জনের অকাল মৃত্যুর কারন হয় এটি। আজও জানা যায়নি সেই রহস্য। ন্যাভিগেশনাল হ্যাজার্ড হিসেবে বিবেচিত হয়ে অনেক ঝুট ঝামেলা করে হাভানা হারবারের কাদা থেকে টেনেটুনে তোলা হয় একে। তারপর পূর্ণ সামরিক মর্যাদা :P দিয়ে গভীর সমুদ্রে ফেলে আসা হয়।


পিচ্চি যুদ্ধজাহাজটা আসলে যা করেছে তার চেয়ে বেশি ভুগিয়েছে।:-* আর এজন্যই আলোচিত আর বিখ্যাত।

৩। জার্মান যুদ্ধজাহাজ বিসমার্ক (Battleship Bismarck):
আপনি যদি এজ অফ এম্পায়ার বা এম্পায়ার আর্থ খেলে থাকেন এবং জার্মান নৌবাহিনীর পক্ষে বা বিপক্ষে খেলে থাকেন তাহলে অবশ্যই বিসমার্কের নাম শুনেছেন।


ব্রিটিশদের মনে আর কোন যুদ্ধজাহাজ এতটা ভয় ধরাতে পারেনি যতটা ধরিয়েছে এই জার্মান বিসমার্ক। ৮২৩ ফিট লম্বা আর ৩০ নট সার্ভিস স্পীড সম্পন্ন জাহাজটি ছিল তখনকার সময়ের সবচে বড় আর দ্রুতগতিসম্পন্ন জাহাজ। বিসমার্ক ছিল হিটলারের গর্ব আর একে সমুদ্রের তলা স্পর্শ করানো ছিল ব্রিটিশ রয়েল নেভির অন্যতম চ্যালেঞ্জ। ১৯৪১ সালের ২৪ মে সকালে ব্রিটিশ রয়েল ক্রুজার HMS Hood এবং নতুন তৈরি ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ HMS Prince of Wales সম্মিলিত ভাবে বিসমার্ক কে আক্রমন করে বসে। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই দৈত্যাকার Hood বিস্ফোরিত হয়ে তলিয়ে যায়। এর ১৪১৮ জন ক্রুয়ের মধ্যে তিনজন মারা যায়। অন্য বড় এবং নতুন জাহাজ প্রিন্স অব ওয়ালেস তখন আহত হয়ে বাসায় ফেরত যায়। পরবর্তীতে ব্রিটিশ এরিয়াল টর্পেডো দ্বারা ব্যাপক ধ্বংসের শিকার হয় বিসমার্ক।


রিপেয়ারের জন্য ফ্রান্সের উপকূলে রওনা হয় সে। কিন্তু পিছু ধাওয়া করা ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ the Rodney এবং King George V এর সম্মিলিত আক্রমনে ডুবে যায় হিটলারের গর্ব। ২২০০ ক্রুয়ের মধ্যে ২০০ জনই মারা যায়।


বিসমার্ক জাহাজটির মডেল রেপ্লিকা সম্ভবত যুদ্ধজাহাজদের মধ্যে সবচে বেশি বিক্রি হওয়া রেপ্লিকা।

২। ইউ এস এস অ্যারিজোনা (USS Arizona):
একটু আগে মিসৌরির ডেক থেকে যে জাহাজটিকে দেখছিলেন এটিই সেই ইউ এস এস অ্যারিজোনা।


আমেরিকানদের আবেগকে নাড়িয়ে দেয়া জাহাজ এটি। ৭ ডিসেম্বের ১৯৪১ সালে পার্ল হারবারে জাপানীদের আকস্মিক কিন্তু নির্ভুল আক্রমনের শিকার হয়ে মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যেই ডুবে যায় জাহাজটি।


ওয়াল সাইডেড বোমা দিয়ে জাহাজের সম্মুখ ভাগের গোলাবারুদ রাখার জায়গায় বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ১৪০০ জন ক্রুয়ের মধ্যে জাহাজটির ক্যাপ্টেন এবং এডমিরাল সহ ১১৭৭ জন প্রাণ হারায়। এর ধ্বংসাবশেষ কয়েকদিন ধরে জ্বলেছিল। জ্বালিয়েছিল আমেরিকানদের মনকেও। ওই আক্রমনে ক্ষতিগ্রস্ত ৩ টি জাহাজকে আর কখনই রিপেয়ার করানো সম্ভব হয়নি।


এখনো আমেরিকানদের গর্ব আর ত্যাগের প্রতীক হয়ে মেমোরিয়াল হিসেবে সংরক্ষিত আছে পার্ল হারবারে।

১। আর এম এস টাইটানিক (RMS Titanic):
এত বড় তালিকায় আপনি অবশ্যই টাইটানিককে খুঁজবেন। আর কোন জাহাজ এর মত এত সাড়া ফেলতে পারেনি।


অবশ্য এর অধিকাংশ কৃতিত্ব অবশ্যই জেমস ক্যামেরনের তা আপনি স্বীকার না করলেই নয়। ব্রিটিশ হোয়াইট স্টার লাইনারের তৈরি এই জাহাজ সম্পর্কে আপনারা অনেকেই আমার চেয়েও ভালো জানেন। তাই নতুন আর কী তথ্য দিব? তবে এই দুর্ঘটনার ফলে মেরিন সেক্টরে ব্যাপক পরিবর্তন হয়। নতুন নতুন রুলস রেগুলেশন জারি করে তা বাধ্যতামূলকভাবে প্রয়োগের ব্যবস্থা করা হয়। ১৯৮৫ সালে এর ধ্বংসাবশেষ ডুবার জায়গা থেকে তিন মাইল দূরে পুনরায় আবিস্কার করা হয়।


আরও কিছু ইতিহাস বিখ্যাত জাহাজ যাদের রেপ্লিকা মডেল চোখে পড়েঃ


Battleship Potemkin :


রাশিয়ান যুদ্ধজাহাজ। ১৯০৫ সালে রাশিয়ার বিপ্লবে প্রথম গোলা নিক্ষেপকারী জাহাজ হিসেবে বিখ্যাত।

HMS Bounty:


ব্রিটিশ ফ্রিগেট। যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বিদ্রোহী হয়ে উঠার জন্য বিখ্যাত।

HMS Endeavor :


সর্বপ্রথম প্যাসিফিক ওসেন পাড়ি দেয়া ক্যাপ্টেন কুকের বিখ্যাত জাহাজ।

Mayflower :


এর রেপ্লিকাও অনেক বেশি চোখে পড়ে। ১৬২০ সালে ম্যাচাচুসেটসে পর্যটকদের ফিরিয়ে আনার জন্য বিখ্যাত জাহাজ।

U.S.S. Enterprise :


দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সবচেয়ে সুসজ্জিত যুদ্ধজাহাজ।

RMS Lusitania :


আমেরিকানদের প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণের পিছনে এর ডুবে যাওয়াকে প্রভাবক হিসেবে ধরা হয়। অবশ্য আমেরিকানরা যেই যুদ্ধবাজ জাতি ঐটা না ডুবলেও লাফায়া লাফায়া যুদ্ধে যাইত।

Japanese Battleship Yamato :




এখন পর্যন্ত তৈরি সবচে বড় যুদ্ধজাহাজ।

Golden Hind :


১৫৭৭ থেকে ১৫৮০ সালের মধ্যে পুরো পৃথিবী ঘুরে আসা স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক এর জাহাজ


এখনো পরীক্ষার চাপে আছি। সাহস করে অনেক খাটাখাটনি করে পোস্টটা ফুটাইলাম। আপনাদের ভালো লাগা, মন্দ লাগা, বিরক্ত লাগা সব জানাবেন। তাহলে লেখার হাত খুলতে সহজ হবে। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। যারা লিমিটেড মেগাবাইট ইউজ করছেন এত ছবি লোড করিয়ে মূল্যবান মেগাবাইট নষ্টের জন্য সত্যি দুঃখিত। :) ভালো থাকবেন সবাই।

ছবি ও তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩২
৩৫টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×