ধর্মান্ধদের ফতুয়ায় উৎসাহিত হয়ে যারা মরবে ওরা কিন্তু দোজখে যাবে।
আমি কি মিথ্যা বললাম?
আততায়ীর হাতে নিহত ইমানদার বেহেস্তে যাবে কিন্তু আত্মহন্তারা যাবে জাহান্নামে, তাই না? এই লেখা পড়ে অনেকে অনেক কথা বলবেন, অনেকে ফতুয়া দেবেন, অনেকে আজাব গজবের বিশ্লেষণ করবেন এবং তা শুনে অনেকের মূলবান সময় নষ্ট হবে।
এই জিবাণুকে তুচ্ছজ্ঞান করলে জীবননাশক হবে, আসলে হয়েছে, হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। সত্বর নিয়ন্ত্রণ না করলে মহামারির কারণ হবে। আলিম শব্দের অর্থ জ্ঞনী (তত্ত্বদর্শী পণ্ডিত, বহুদর্শী লোক)। বিধায় দয়া করে অজ্ঞতার প্রমাণ দেবেননা। ধর্ম প্রতিষ্টত হয়েছিল শান্তির জন্য, নিরাপত্তার জন্য। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সব বিশ্লেষণ করেছেন। যা বলার দয়া করে সংযতচিত্ত চিন্তা করে বলুন। মনে রাখতে হবে কোনোকিছুই নির্বীজ অথবা জীবাণুমুক্ত নয়, চাইলেও নির্বীজন করা সম্ভব নয়। আমাদেরকে এখন জীবাণুশূন্যকরণের চেষ্টায় সেচেষ্ট হতে হবে। কেউ কেউ বলবেন আমি সবসময় পাক-পবিত্র থাকি। আমি বলছিনা অমুক তমুক অপবিত্র। পবিত্রতার সাথে সর্তকতা অবলম্বন করলে আত্মরক্ষা হবে নইলে আত্মহত্যা হবে। এই অদৃশ্য জীবাণু কত ভয়ঙ্কর তার চাক্ষুষ প্রমাণ জ্ঞানী, বিজ্ঞানী, গবেষক এবং আক্রান্তরা দিচ্ছেন। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আক্রান্ত হয়ে অভিজ্ঞতা করতে পারবেন।
স্বত্ব মো.আ.হা
ছবি নেট থেকে
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:১৪