বৈপ্লবিক আদর্শে পরিপার্শ্বিক অবস্থায় পরিবর্তন আনার জন্য বিপ্লবসাধক হতে চেয়ে জনেছি, প্রজ্ঞা হলো তত্ত্বজ্ঞান উপলব্ধির শক্তি, নিস্তরণের জন্য হতোস্মি জপে কেউ পাবে না মুক্তি। অনুভূতিহীন তত্ত্বজ্ঞ ব্যক্তিরাই আত্মদর্শী। নির্দায় নির্দোষরাই নিষ্পাপ এবং আশীর্বাদধন্য হতে চায়। শান্তিস্বস্ত্যয়ন নষ্ট করে গোঁড়ামি, সভ্যতানাশক জীবাণুর নাম মূর্খামী, কুসংস্কার এবং ধর্মান্ধতা দূর করার জন্য শিক্ষা এবং তপস্যার প্রয়োজন, অজ্ঞানরূপ অন্ধকার দূর করে জ্ঞানাঞ্জন। তপোধনের জন্য তপোনিধিরা তপোবনে বসে তপস্যা করেন। শিক্ষায় মোক্ষলাভ হলে পাপমোচনে হবে স্বর্গলাভ, জপতপ তপস্যায় হয় পাপক্ষয়, রাজরোগ নিরাময়ের জন্য নিরামিষাশী হতে হয়।
অবশেষে সত্যাসত্য ব্যক্ত করতে হচ্ছে, ব্লগার চাঁদগাজী'র লেখা পড়ে এবং মন্তব্যে অনুপ্রাণিত এই গদ্য পোস্ট করেছি।
Copyright © by Mohammed abdulhaque
ছবি নেট থেকে