somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক
প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

হাজিবাবা ৬ পর্ব

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



গল্পকার মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

আত্মসাধকের সার্থক ভালোবাসার গল্প

"মাত্র এক ফোঁটা?"
"হ্যাঁ, মাত্র এক ফোঁটায় আমি সন্তুষ্টা হব।”
"অসমাপ্ত সংলাপে সংকেত থাকে জেনে আমি সতর্ক হয়েছিলাম। মানুষ নিজেকে অনেক বড় মনে করে বিধায় মৃত্যুর পর সে মাটি হয়।” বলে হৃদয় মৃদু হাসে।
নদী বিচলিত হয়ে বললো, "আঁখিজলে কাজল মিশে বন্ধু তোমার বিরহে কেঁদে, বরণ করো মনানন্দে আজ তোমাকে নন্দিত করব সেধে।"
"হিংসুকরা নিজের প্রশংসা শুনতে চায়। শুদ্ধাত্মারা অন্যের প্রশংসা করে। ক্ষমতার ভয়ে বিভ্রান্ত হয়ে শান্তি আত্মহত্যা করেছে। বিশ্বাসীরা বেশি দোয়া করে। যারা সামান্য আশা করে তাদরেকে কেউ নিরাশ করতে পারে না। বিশ্বাসীরা বেহেস্তে যাবে। শ্বাসপ্রশ্বাস বন্ধ হলে সব শেষ হয়। সানন্দে আমরা বাতাস এবং পানি দূষিত করি। ধর্মের দোহাই দিয়ে মারামারি হানাহানি করি। ধর্ম পালনের সময় নেই। সময়মতো নামাজ পড়লে লজ্জায় মাথা হেঁট হয়। নিজের লাভের জন্য অন্যায়কে ন্যায়ের সমান অধিকার দেওয়ার দরুন অসহায়রা হতাশ্বাস হয়েছে। যে যেমন চিন্তা করে প্রকৃতি তার সাথে তেমন ব্যবহার করে। অবশেষে জেনেছি, ভালোমানুষের জন্য ভালোবাসার অভাব হয় না।"
"বারণ অমান্য করে বড়াই করছ, বেশি বাড়াবাড়ি করলে এবার বোড়ার লেজে পাড়া মারব।”
"বারবেলায় কালসাপে দংশিলে ওঝায় চাইবে ক্ষমা, দিনমান ঝেড়েও বিষ নামাতে পারবে না চিত্রকর্মা।"
"গরমাগরমি করে সেদিন দেখিয়েছিলাম গরমা। স্বেচ্ছায় এসেছ আজ তোমাকে বানিয়ে খাওয়াব কড়মা।"
"আমি তোমাকে ভুলতে চাইনি, ভ্রমরী হয়ে তুমি আমাকে ভুলেছ। আমি তোমাকে ক্ষমা করেছিলাম, তুমি আমাকে ক্ষমা করনি। কেন এত নির্দয় হয়েছিলে, তোমার মনে বিষ ছিল না, তাইলে অন্তরে কেন মিছরির ছুরি মেরেছিলে?"
"সেই তুমি আমাকে ভ্রমরী ডাকলে যে ভালোবেসে সরসী নামে ডেকেছিল। অপেক্ষায় আক্ষিপ্ত হয়ে জেনেছি কামনার সাগর শুকিয়ে মরুভূমি হয়েছে।” বলে নদী বিচলিত হ‌য়‌‌। হাসার চেষ্টা করে হৃদয় বললো, "বরনারী তুমি ভ্রমরী হয়েছ, আমি হয়েছি বাসি পুরুষফুল। আমার মাঝে এখন আর সুধারস নেই, আমি নীরস হয়েছি। আমার মনে কামনা ছিল, ছিল চোখে রঙিন স্বপ্ন, সুখের দিগন্তে যেয়ে সুখিত হওয়ার জন্য পথ চলছিলাম মহানন্দে, তাইরে নাইরে করে বাতাস আমাকে সুখের বার্তা দিয়েছিল, কখনো যাচ্ছিল গন্তব্যে, কখনো ফিরে এসে বলছিল, ত্বরে চল তোর অপেক্ষায় সুখ অপেক্ষমাণ। আমি উত্তেজিত হয়ে জোর কদমে হাঁটছিলাম, মাঝপথে কালবৈশাখী আসলে অনিচ্ছাসত্ত্বেও থামতে হয়েছিল।"
"আমি বুড়ি হয়েছি, তুমি আজো সুপুরুষ। প্রতারক হয়ে তুমি আমাকে অভিশপ্তা করলে কেন, আমি তোমার কী ক্ষতি করেছিলাম?"
"চিন্তার কারণ নেই, বয়সের ভারে বুড়ো হলেও সকল নর-নারীর মন বুড়া হয় না। তোমার মন না তন বুড়িয়েছে?"
"তোমার অপেক্ষায় অপেক্ষমাণ আমি যৌবনকে ধরে রাখতে পারিনি বেঁধে, রাত জেগে বুক ভিজিয়েছি তোমার বিরহে কেঁদে।”
"আমি তোমাকে কাঁদাতে চাইনি। পাকে বিপাকে পড়ে আমি ভাগ্যচক্রে ঘোরপাক খেয়েছি।"
"বর্ষামাসে একলা কদমতলে বসে থাকি, কদম ফুল লোফালুফি করে পুরুষরা আমার সাথে বিদ্রূপাত্মক কথা বলে। পথ হারিয়ে তুমি কেন দিগ্ভ্রান্ত হয়েছিলে?"
"আমি লাঞ্ছিত হয়েছিলাম। নিন্দিত হতে চাই না। কুষিতে কলঙ্ক ভরে আমি ঋষি হয়েছি। তোমার নিবাসের সামন দিয়ে যাচ্ছিলাম। মন কানে কানে বলেছিল, অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন নারীকে এক নজর দেখে চোখে ছানি পড়লেও চালিশায় ধরবে না।"
"আমার দিকে তাকিয়ে দেখো, চাইলেও আমি আর লাস্যময়ী হতে পারব না।”
“চাইলেও এখন আর লালায়িত হতে পারব না।"

[ ] এমন সময় একটা কোকিল বাগানে উড়াউড়ি করে। হৃদয় ঢিল হাতে নিয়ে নিশানা করে। [ ]

কপালে আঘাত করে নদী বললো, “পাপমোচণ করে পাষাণ হয়েছ নাকি?"
"কোকিলরা খুনি। কোকিলের কুডাক শুনলে গোসা ঘরে আগুন জ্বলে। আশ্বাসে আশ্বস্ত হতে চেয়েছিলাম। তুমি আমাকে হতাশ্বাস করেছিলে। তোমার বান্ধবীরা তোমাকে উসকানি দিয়েছিল। আজ দেখতে এসেছি তুমি কত সুখে আছ।” বলে হৃদয় বুক ভরে শ্বাস টেনে ডানে বাঁয়ে তাকায়। পলকে নদীর হাবভাব বদলে এবং রাগান্বিতকণ্ঠে বললো, "অন্তর নষ্ট হওয়াে দরুন তুমি নিষ্ঠুর হয়েছ। আমার বগলে আসো, ঘষে মেজে আমি তোমাকে কষ্টিপাথর বানাব।"
"অবলার আঁচল-বাতাসে বৈশাখ মাসের গরম কমে না লো ভ্রমরী।” বলে হৃদয় হৃদয় বিদ্রূপ হাসে। কথা না বলে নদী কপাল কুঁচ করলে হৃদয় বললো, "কপাল কুঁচ করলে মাথায় ব্যথা হয়। বেশি চিন্তা করলে দুশ্চিন্তায় ভোগবে। আমি শুধু তোমাকে দেখার জন্য এসেছি। সুন্দর বাগান সাজিয়েছ। হৃদয় নদীতে কবে জোয়ার আসবে? মনের বাগানে কি বিয়ের ফুল ফোটেছে?”
"তোমার এমন দৃষ্টিভঙ্গি আমি পছন্দ করি না। তুমি রঙকানা, রূপেরাগুনে পুড়ে বলো আমি তো রূপ দেখতে পাই না। অপরূপার রূপের কিরণে কানা হয়েছি। ঢঙ কোথাকার। জানো, এক হায়ন বনবনে থেকে তুমি দানব হয়েছ।”
“তুমি আমাকে দাবন ডাকলে কেন?"
“তুমি দানব নয়তো কী?"
"আমি দানব হলে তুমি যে দানবী তা কি তুমি জানো? কারণ, কোনোএক দিন তুমি আমাকে ভালোবাসতে, আজ হয়তো রাগের মাথায় ঘৃণা করার বৃথা চেষ্টা করছ।"
"কঠোর তুমি, কঠিন তোমার হৃদয়। তেগের আঘাতেও কাতর হও না।"
"আমার স্পর্শকাতর হৃদয়ে তুমি যথেষ্ট পাথর মেরেছ, তাতে আমি পাথর হয়েছি।"
"লজ্জা হচ্ছে, আজ খুব লজ্জা হচ্ছে। ক্ষমা চাই।"
"অনুমতি দিলে নির্ভয়ে কিছু বলব।"
"সময় এখন তোমার নিয়ন্ত্রণে।"
"রক্তচোষা জোঁকরা আমার পাশ কেটে চলে যেতো। মহানিশায় নিশ্বাসরা দীর্ঘশ্বাস হতো। পাপমোচনের জন্য আমি উপাসনা করতাম। পুরুষফুলের মধু চুষে তুমি উচ্ছ্বাসিত হয়েছ। ভ্রমরী তুমি ভ্রমরী। তুমি নিশ্চয় জানো, নির্লজ্জের লজ্জা নেই।" বলে হৃদয় বিদ্রূপ হাসে। কাঁধ ঝুলিয়ে নদী বললো, "লজ্জিকাও হতে পারব না। আমাকে মুক্তি দাও, দোহাই।"
"নিষিদ্ধপল্লিতে যেতে চাইলে, লজ্জায় লাল হয়ে আমি চৌপথের মোড়ে পথ হারাই।"
"তোমাকে আমি ভুলতে পারিনি। তুমি আমার অন্তরে থাকো, থাকো আমার গানের অন্তরায়। তুমি আমার আনন্দের বন্দে থাকো, থাকো আমার কবিতার ছন্দে। কাল্পনিক বন্ধু হয়ে তুমি আমার সাথে থাকো। তুমি আমার ধ্যানে থাকো। চাইলেও তোমাকে আমি ভুলতে পারব না।”
"তাইরে নাইরে করে অর্ধচন্দ্র দেখিয়েছিলে, এখন হতোস্মি কী লাভ হবে?" বলে হৃদয় মাথা দিয়ে ইশারা করে। নদী বিচলিত হয়ে বললো, "আগুনে জ্বলে মোম উজ্জ্বলকে করে সমুজ্জ্বল। চর্বি থেকে মোমের উৎপত্তি এবং চার্বীরা জেল্লাময়ী হয় চোখে মেখে কজ্জল, আমি আজো অনুজ্জ্বল। তারতম্য বুঝতে চাও না কেন?"
"ল্যাম্পের আলোয় তিমির মোহতিমির হয়। দুঃখের বিষয় হলো, মোহতিমির শব্দের অর্থ আমি জানি না।"
"আজ জ্বলে পুড়ে ছারখার হতে চাই। কামানলে পুড়িয়ে আমাকে কমনীয় করো।” বলে নদী কাতরদৃষ্টে তাকায়। কান পেতে হৃদয় বললো, "বাতাসের শনশনে মনের কথা শোনি, উত্তরে হাওয়ায় প্রতিধ্বনিত হয় বিপদের ধ্বনি।"
"আবার চলে যাবে নাকি?"
"সূর্য কখনো থামে না। ফাগুন এসে চলে যায়, মনের আগুন নিবে না, মাঘের শীত সাত হায়নেও ফুরায় না।"
"তোমার জন্য দোয়া করি।"
"কী দোয়া করবে?"
"মন্ত্রতন্ত্রে মনস্তাত্ত্বিক হওয়ার জন্য।"
"ঠিকাছে।" বলে হৃদয় পিছু হেঁটে ঘুরে কোকিলের ডাক শুনে মাথা নেড়ে বললো, "বিদায়বেলা কু ডাক শোনেছি, যাত্রা আর শুভ হবে না। নদী, আমি এখন চলে যাব।"
"হৃদয়, সুখের দোহাই দিচ্ছি আমার বাসরে আসো।” বলে নদী কাঁধ ঝোলায়। কথা না বলে হৃদয় হাঁটতে শুরু করে। মনের ঝাল ঝাড়ার জন্য দু'হাত মুষ্টিবদ্ধ করে নদী বললো, "আঁধলা তুমি আধলাই থাকবে উদলা হয়ে ধামালি না দিতে পারবে। লজ্জা লজ্জা কি লজ্জা বলে এখন গলা ফাটিয়ে চিল্লাও রে নড়েভোলা।"
"জানি আমি হাবাগোবা কিন্তু তুমি হলে বুদ্ধিরঢেঁকি অবলা।" বলে হৃদয় শরীর কাঁপিয়ে হেসে হাত উঠিয়ে নাড়ে। নদী অধীরকণ্ঠে বললো, "হৃদয়, আমাকে ফেলে যেয় না। বারবেলায় সময় নির্ধারণ করতে পারব না।"
"লালটিক ঠিকঠাক থাকলে দেখা হবে সুখবাসরে।"
"তোমার অপেক্ষায় আমি অপেক্ষমাণ।"
"জীবন মানে বেঁচে থাকা, সংগ্রাম নয়। জীবনের শেষ প্রান্তে মৃত্যু অপেক্ষমাণ। আমার কথা মনে রাখলে দিগন্তে পৌঁছে নতুনত্বে বিমোহিত হবে।"
"সেচ্চায় বিপথগামী হলে জীবন অসমাপ্ত থাকবে। প্রিয়জনের অপেক্ষায় অপেক্ষমাণ হলে অতিষ্টতা মৃত্যু কামনা করায় তা তুমি ভালো জানো। ফিরে আসো, সব ঠিকঠাক হবে।"
"আমি ভ্রমান্ধ নই। তুমি নিশ্চয় বিভ্রান্ত হয়েছ? সবাই স্বাধীন এবং স্বাধীনভাবে জীবনোপভোগের অধিকার সবার আছে। স্ত্রী পুরুষ সমান তালে হাঁটার নাম সাম্যবাদ।"
"কান তুমি কালার হাজতে যাও, আমি আর খবর শুনতে চাই না। চোখ তুমি কানার দোকানে যাও, আমি আর নির্যাতন দেখতে চাই না। হে খবর, তুমি কবে সত্য হবে?"
"যে অন্যের চুকলি করে সবাই তাকে চুকলিখোর ডাকে।"
"এমন উসকানি কেউ আমাকে দিলে কলাগাছ দিয়ে মাথায় বাড়ি মেরে মরতাম।” বলে নদী মুখ বিকৃত করে। গম্ভীরকন্ঠে হৃদয় বললো, "পাপ শাপের বলয় ভাঙতে চাই।”

চলবে....
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খালেদা জিয়ার মৃত্যু রাজনীতির মাঠে বিরাট শূন্যতা

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৯

 
বাংলাদেশের রাজনীতিতে বেগম খালেদা জিয়া এক উল্লেখযোগ্য চরিত্র। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর বিএনপির টালমাটাল পরিস্থিতিতে তিনি দলটির হাল ধরেন। সেনানিবাসে গড়ে উঠা দলটাকে রাজপথে বেড়ে উঠতে গৃহবধূ থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

"তোমরা জানাযা করে দ্রুত লাশ দাফন কর।"

লিখেছেন এমএলজি, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৩০

রাসূল (সাঃ) বলেছেন, "তোমরা জানাযা করে দ্রুত লাশ দাফন কর।" বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনায় এ কাজটি করা হয়নি বলে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যাচ্ছে।

বিষয়টি সত্য কিনা তা তদন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যক্তি বেগম খালেদা জিয়া কেমন ছিলেন?

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৪

ব্যক্তি বেগম খালেদা জিয়া কেমন ছিলেন?

ইয়াতিমদের সাথে ইফতার অনুষ্ঠানে বেগম খালেদা জিয়া, ছবি https://www.risingbd.com/ থেকে সংগৃহিত।

তিন-তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্ত্রীও তিনি। তাকেই তার বৈধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বছরশেষের ভাবনা

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৮


এসএসসি পাস করে তখন একাদশ শ্রেণিতে উঠেছি। সেই সময়ে, এখন গাজায় যেমন ইসরাইল গণহত্যা চালাচ্ছে, তখন বসনিয়া নামে ইউরোপের ছোট একটা দেশে এরকম এক গণহত্যা চলছিল। গাজার গণহত্যার সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

উৎসর্গ : জাতীয় নাগরিক পার্টি (NCP)

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৮



খিচুড়ি

হাঁস ছিল, সজারু, (ব্যাকরণ মানি না),
হয়ে গেল “হাঁসজারু” কেমনে তা জানি না।
বক কহে কচ্ছপে—“বাহবা কি ফুর্তি!
অতি খাসা আমাদের বকচ্ছপ মূর্তি।”
টিয়ামুখো গিরগিটি মনে ভারি শঙ্কা—
পোকা ছেড়ে শেষে কিগো খাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×