somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হিঙ্গলগঞ্জে বিধায়ক নিগ্রহের ছক আনন্দবাজারেরই

০৭ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘দুর্গত’ নন, তৃণমূলীরাই প্রশ্ন করেছে মুখ্যমন্ত্রীকে
হিঙ্গলগঞ্জে বিধায়ক নিগ্রহের ছক আনন্দবাজারেরই
অনিকেত চক্রবর্তী

খুবই মোলায়েম গলায় স্টার আনন্দের সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করছেন হিঙ্গলগঞ্জের সি পি আই (এম) বিধায়ক গোপাল গায়েনকে, কাল আপনার উপর যারা হামলা করলো তারা কারা?
প্রবীণ সি পি আই(এম) বিধায়ক খুবই সজ্জন। না হলে উত্তরে তাঁর বলা উচিত ছিলো, ন্যাকামি করছেন কেন? জানেন না কারা হামলা করেছিল? সকাল থেকে ওই এলাকায় তো পড়েছিলেন গোলমাল পাকানো জন্যই? এখন ভদ্র সেজে জানতে চাইছেন হামলাকারীদের পরিচয়?
না। তিনি বলেননি উত্তরে এমন কথা। বরং খুবই ধীর গলায় বললেন, ‘হামলা করেছে আমাদের বিরোধী যারা, টি এম সি-র লোকজন।’
ঠিকই। মঙ্গলবার হিঙ্গলগঞ্জের ১৩নং স্যান্ডেলের বিলে মদনমোহন বিদ্যাপীঠের ত্রাণ শিবিরে ৭৫ বছর বয়সী এই মানুষটিকে আক্রমণ করেছিল তৃণমূলীরাই। কিন্তু এমন যে করতে হবে তৃণমূলকে, সেটা শেখালো কে? কে সংগঠিত করলো তৃণমূলীদের? নাটের গুরু কে? ময়নাতদন্তে এটাই জরুরী প্রশ্ন সবার আগে।
প্রথমেই জানিয়ে রাখা যাক, গোলমাল করার পরিকল্পনার গোড়ায় আদৌ ছিলো না বিধায়ককে হেনস্থা করার অধ্যায়।
হিঙ্গলগঞ্জের ওই স্যান্ডেলের বিল এলাকায় ত্রাণ শিবিরের খুব কাছেই ‘তরুণ সঙ্ঘ’ নামে ক্লাবটিতে মঙ্গলবার সকালেই যখন স্থানীয় তৃণমূলীদের সঙ্গে শলাপরামর্শ করতে বসেছিলেন আনন্দবাজার পত্রিকার স্থানীয় সাংবাদদাতা, তখন আলোচনায় এমন কোনও পরিকল্পনা ঠিকই হয়নি যে সি পি আই (এম) বিধায়ক ত্রাণ শিবিরে এলে তাঁকে মারধর বা হেনস্থা করতে হবে। কেননা, স্থানীয় তৃণমূলীরা কিংবা আনন্দবাজার, কেউই তখন জানতো না যে বিধায়ক আসবেন। তাদের সবাই জানতেন, মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য আসছেন এখানে এবং গোলমালটা তখনই করতে হবে।
কী ধরনের গোলমাল? আনন্দবাজার পত্রিকার ওই স্থানীয় সংবাদদাতা ও তৃণমূলীরা ঠিক করেছিলেন, মহিলাদের দিয়ে ঝাঁটা দেখানো হবে। এছাড়া লোকজন জড়ো করে বিক্ষোভ দেখানো হবে।
প্রশ্ন উঠতে পারে, কেন এমন পরিকল্পনা তৃণমূলকে দিয়ে করাতে গেল আনন্দবাজার? উত্তর খুব কঠিন নয়। লক্ষ্য করে দেখুন, আইলা বিধ্বস্ত এলাকায় গোড়া থেকেই যখন পড়ে আছেন রাজ্যের অন্যতম তিনমন্ত্রী কান্তি গাঙ্গুলি, সুভাষ নস্কর, আব্দুর রেজ্জাক মোল্লাসহ অনেকেই, তখন আনন্দবাজার তাদের কথা তেমন লেখেনি। কেননা, মমতা ব্যানার্জিসহ তৃণমূলীরা কে কোন দপ্তর পাবেন কেন্দ্রে, সেই চর্চায় তারা ব্যস্ত ছিলো। তারপর মমতা ব্যানার্জি যখন কাকদ্বীপ গেলেন আইলা-দর্শনে, স্বভাবতই তা ভালো করে প্রচার করলো আনন্দবাজার ও স্টার আনন্দ। এমনকি এই মন্তব্যও করা হলো যে, কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকার যদি প্রতিযোগিতায় করে আইলা দুর্গতদের ত্রাণে নামে, তাহলে দুর্গত মানুষেরই উপকার হবে! দিল্লিতে শপথ নিয়ে তৃণমূলের তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আইলা দুর্গত এলাকা দেখতে গেলেন, তখনও আনন্দবাজার গোষ্ঠীর গৌরবগাঁথা। দিনভর কীভাবে তিন মন্ত্রী ঘুরলেন, তার সুন্দর বিবরণ ওদের প্রচারে। এরপরই ওদের মুখে উঠে এল সেই কথা, এমন সফরে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ত্রাণ কাজ! কেন? আসলে তখন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য দুই ২৪ পরগনার আইলা দুর্গত এলাকায় গিয়ে সরেজমিনে প্রশাসনিক ব্যবস্থা খতিয়ে দেখবেন ও দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে ঠিক হয়েছে। অথচ তখন তৃণমূলের মমতা ব্যানার্জিরা দিল্লিতে থাকতে বাধ্য হবেন! অতএব মাথা খারাপ হয়ে আনন্দবাজার মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ সফরের বিরোধিতা করলো। গোসাবা থেকে মথুরাপুর। মুখ্যমন্ত্রী দেখলেন। তেমন কিছু করা গেল না। গোসাবায় ত্রাণ কর্মীদের বন্দী করে রাখার গল্পটাও তেমন দাঁড়ালো না। অথচ মুখ্যমন্ত্রীর সফর চলছেই। সুতরাং অন্য কিছু এমনভাবে করতে হবে যে, দুর্গতরাই মুখ্যমন্ত্রীর এমন আসা পছন্দ করছেন না, তা দেখাতে হবে। তাই বেছে নেওয়া হলো হিঙ্গলগঞ্জের স্যান্ডেলের বিল এলাকা।
অসুবিধা নেই। স্যান্ডেলের বিল গ্রাম পঞ্চায়েতটা তৃণমূলের। হিঙ্গলগঞ্জ সমিতিও তৃণমূলের। অতএব স্থানীয় তৃণমূল নেতা আবু বক্কর গাজী, বিপ্লব কয়াল, বিকাশ মণ্ডলদের নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকার স্থানীয় সংবাদদাতা বসলেন পরিকল্পনায়। এলো স্টার আনন্দও। ঠিক হয়েছিল, মুখ্যমন্ত্রীকে ঝাঁটা জুতো দেখাবেন ‘দুর্গত’রা। লাঠিও দেখানো হবে। তৃণমূলীরা গিয়ে মদনমোহন বিদ্যাপীঠের দোতালায় থাকা দুর্গত মানুষজনের মধ্যে কয়েকজনকে বলেও আসে পরিকল্পনার কথা। আনন্দবাজারের সাংবাদিক নিজে পরে দোতালায় গিয়ে একটি ঘরে তৃণমূলীদের সহায়তায় ঝাঁটা, লাঠিও রেখে আসেন। যাতে আয়োজনের কোনও ত্রুটি না থাকে। দোতালায় রেডি করে দেন কাদার ডালাও। বলে দিয়ে আসেন তৃণমূলীদের, মুখ্যমন্ত্রী ঢোকার সময় উপর থেকে ফেলতে হবে কাদা।
কিন্ত সকাল সওয়া ১১টা নাগাদ ত্রাণ শিবিরে সি পি আই (এম) বিধায়ক গোপাল গায়েন আসতেই তৃণমূল ও আনন্দবাজারের পরিকল্পনা বদলে যায়। বিধায়কের নিজের বাড়িতেও গ্রাম জলমগ্ন। তুলনামূলকভাবে স্যান্ডেলের বিল এলাকার ত্রাণ শিবিরটা ভালোই চলছে। বিডিও নিজে দেখভাল করছিলেন। তাই বিধায়ক অন্যত্র দুর্গতদের খোঁজখবর রাখছিলেন। কিন্তু দুষ্টের তো ছলের অভাব হয় না। অতএব, কেন বিধায়ক আসেননি এই ‘এতদিন’, সেই অজুহাতে বিধায়ককেই নজিরবিহীনভাবে আক্রমণ করার পরিকল্পনা সঙ্গে সঙ্গে করে ফেলে তৃণমূল ও আনন্দবাজার। উদ্দেশ্য ছিলো, এমনভাবে বিধায়ককে হেনস্থা করা হবে, যাতে সেই খবর শুনে মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য যেন আর এখানে আসার কথা না ভাবেন। ফলে, মুখ্যমন্ত্রী যখন সন্দেশখালির সরবেড়িয়া থেকে ত্রাণ শিবির দেখে রওনা দিয়েছেন, ততক্ষণে হিঙ্গলগঞ্জে শুরু হয়ে গিয়েছে বিধায়ককে হেনস্থা। প্রথমে তিনি ত্রাণশিবিরের একটি ঘরে গিয়ে বসেছিলেন। দুর্গতরাও ছিলেন। তাদের খোঁজখবর নিচ্ছিলেন। কেউ কটূবাক্য তখন বলেননি। আচমকাই সেই ঘরে রে রে করে ঢোকে যারা, তাদের পুরোভাগে থাকা লোকজন কেউই শিবিরের দুর্গত নন। বরং স্থানীয় তৃণমূলী নেতা। যারা আইলায় আদৌ ক্ষতিগ্রস্ত নন। বিকাশ মণ্ডল, বিপ্লব কয়াল, মৃণালকান্তি মণ্ডল, আবু বক্কর গাজী—সবাই তৃণমূলের নেতা। একজনও দুর্গত নন। ওইঘর থেকে বিধায়ককে বার করে নিয়ে তারপর দুর্গত সেজে এরা যা করলো, তা ছবিতে সবাই দেখেছেন। যেটা সবাই দেখেননি বা জানতে পারেননি, তা হলো, গোলমাল করানো হবে জেনেই সরবেড়িয়া বাদ দিয়ে স্টার আনন্দের কলকাতার প্রতিনিধিও সাতসকাল থেকে হিঙ্গলগঞ্জে উপস্থিত ছিলেন। যেটা সবাই দেখেনি বা জানতে পারেননি, তা হলো, বিধায়ককে ওইভাবে হেনস্থার পরই আনন্দবাজারীরা অধীর আগ্রহে কামনা করছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যদি এই খবর পেয়ে শেষ পর্যন্ত না আসেন, তাহলে কী আনন্দ হয়! তাহলে খবরের হেডলাইন একদম পাকা, ‘ভয়েই এলেন না...।’ তবে খুব নিশ্চিত ওরা ছিলো না। তাই যদি মুখ্যমন্ত্রী শেষ পর্যন্ত আসেন, তাহলে কোন কোন সি পি নেতার নামে তাঁর কাছে অভিযোগ জানাতে হবে, এবং তাদেরকে পার্টি থেকে বার করে দেওয়ার আবদার জানাতে হবে, সেই তালিকাও তৎক্ষণাৎ ঠিক করে ‘দুর্গত’ সেজে থাকা তৃণমূলী নেতাদের কাছে দিয়ে দেন আনন্দবাজারের স্থানীয় সংবাদদাতা ও স্টার আনন্দ।। তৃণমূলীরা তাতেই খুশি। হিঙ্গলগঞ্জে পঞ্চায়েতের ভোটে ভালো ফল করলেও লোকসভার নির্বাচনে যে ভালো ফল হয়নি তৃণমূলের, সেটা তাদের মনে ক্ষতের মত রয়েছে! অতএব আরো পরিকল্পনা হলো। আশেপাশের থেকে আরো তৃণমূল কর্মী ও সমর্থক জড়ো হলো। যেন তারা দুর্গত! সেই অনুযায়ী ওই ত্রাণ শিবিরে ঢোকার মুখে রাস্তায় তাদের দাঁড় করিয়ে দেওয়া হলো। বুঝিয়ে দেওয়া হলো, মুখ্যমন্ত্রী এলে কী কী স্লোগান দিতে হবে। কী কী বলতে হবে।
মুখ্যমন্ত্রী এলেন। ঢোকার মুখে চিত্রনাট্য অনুযায়ী সামান্য অভিনয় করলেন তৃণমূলীরা। তারপর মুখ্যমন্ত্রী যখন দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলার জন্য মদনমোহন বিদ্যাপীঠের ওই ত্রাণ শিবিরের ঘরটিতে বসলেন, দেখা গেল, তার সামনে বেঞ্চে একদম প্রথম সারিতেই বসে আছেন সেই তৃণমূলী নেতারাই, যারা দুর্গত নয়। যারা দু’ঘণ্টা আগেই সি পি আই (এম) বিধায়ককে চূড়ান্ত হেনস্থা করেছেন আনন্দবাজারের ছক অনুযায়ী! ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাকি তৃণমূলীরাও। মুখ্যমন্ত্রীর খোঁজখবর নেওয়া শুরু হতেই দেখা গেল, ‘দুর্গত’ সেজে সেই তৃণমূলীরাই ‘‘৩২ বছরে বামফ্রন্ট কিছুই করেনি...এখানকার নেতারা পাকা বাড়ি করেছেন, আমরা ভাসছি বানের জলে...’ বলতে শুরু করলেন।
কারা প্রথম সারিতে বসে মুখ্যমন্ত্রীকে শোনালেন ‘দুর্গত’ হওয়ার কথা? মৃণালকান্তি মণ্ডল, তৃণমূলী নেতা। যিনি মাস্টারমশাই-ও। দোতালা বাড়ি তাঁর। আইলায় দুর্গত নন। বিপ্লব কয়াল, তৃণমূলের নেতা। ৮নং স্যান্ডেলের বিলে কৃষি সমবায়ে চাকরি করেন। দুর্গত নন। বিকাশ মণ্ডল, তৃণমূল নেতা। দুর্গত নন। আবু বক্কর গাজী তৃণমূলের সভাপতি। তিনিও দুর্গত সেজেছিলেন। এদেরকেই ‘শিবিরে থাকা গ্রামবাসী’ পরিচয় দিয়ে আনন্দবাজার খবর ছেপেছে বুধবার। ছবি হয়েছে স্টার আনন্দে। অথচ এদের একজনও ত্রাণশিবিরে নেই। বাইরে থেকে তৃণমূলীদের জড়ো করে আনন্দবাজারের পরামর্শে এরাই মিটিঙ সেরে মুখ্যমন্ত্রী ফিরে যাওয়ার সময় স্লোগানও তোলেন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে।
আনন্দবাজারের চিত্রনাট্য অনুযায়ী তৃণমূলীরা এমন অভিনয় করার পর বুধবার ওরা একটা খবরের হেডিং-এ লিখেছে, ‘হিঙ্গলগঞ্জে ত্রাণ সফরে ক্ষোভের আয়লায় বুদ্ধ’! আরেকটা খবরের হেডিং লিখেছে, ‘কী রকম লাগছে, বিধায়কের গায়ে কাদা লেপে প্রশ্ন’!
প্রশ্নটা দুর্গতদের নয়। প্রশ্নটা তৃণমূলের। প্রশ্নটা আনন্দবাজার গোষ্ঠীর। ৭৫ বছরের প্রবীণ মানুষ বিধায়ক গোপাল গায়েনকে নাকি প্রশ্ন করছে ওরা। যদি উত্তর দিতেই হতো তাহলে উনি বলতে পারতেন, ‘প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া থাকে।’ বলেননি উনি। খুবই সজ্জন মানুষ। কিন্তু এমন সজ্জন যদি সবাই না হন! তখন সহ্য হবে তো? প্রশ্নটা রইল ওদের উদ্দেশ্যেই।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×