somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মিন্নি VS আমরা

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এখন আর দেশের খবর পড়তে ইচ্ছা হয়না। এক অদ্ভূত অরাজক দেশের দিকে আমাদের দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, নাকি হয়ে গেছে বলতে পারব না। তবু সংবাদপত্রে নিয়মিত চোখরেখে কিছু না লিখলে নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে বলে এই লেখা।
প্রসংগটা রিফাত হত্যা এবং মিন্নি কে নিয়ে এবং এ ঘটনা প্রবাহে আমার ব্যক্তিগত অবজারভেশন নিয়ে।
খুনের শুরুতেই পুলিশকে প্রশ্ন করা হল এই ঘটনায় ড্রাগের কোন সম্পৃক্ততা আছে নাকি। ১০০% কনফিডেন্স নিয়ে পুলিশ জানিয়ে দিল এখানে ড্রাগের কোন সম্পৃক্ততা নাই। এটি নিখাদ লাভ ট্রায়ান্গেল।
আমি সরাসরি ঘটনার টাইমলাইন এ আসছি।
১. খুনের শুরুতে মিন্নি আসামী ছিল না। কদিন বাদে মনে হল মিন্নিকে আসামী না করা হলে ঘটনা অন্যদিকে মোড় নিবে।
২. আওয়ামীলীগ প্রথম রাস্তায় নেমে এল এ খুনের প্রতিবাদে। নয়ন বন্ড এবং এই গ্রুপ এর নৈরাজ্য নিয়ে প্রতিবাদ করছিলেন তারা। এখানে কিন্তু সুনাম (এমপি পূত্র) মানব বন্ধনে ছিল না। কিন্তু নায়ন বন্ড ত লীগের ছেলে, তাহলে লীগ কেন রাস্তায়? প্রশ্নের উত্তর নয়ন লীগের অন্য গ্রুপের ছেলে, মাদক ব্যবসা নিয়ে দ্বন্দের কারনে এই দুই গ্রুপ। অন্য গ্রুপ ও রাস্তায় নামবে। যাদের নেতৃত্বে থাকবে সাংসদ পূত্র। কিন্তু তার আগে ঘটনার প্লট সাজাতে হবে না!
৩. ক্রস ফায়ারে মারা গেল নয়ন। নয়ন ই মাদক গ্রুপের লিডার। ওরে ডলা দিলে অনক কথা বের হয়ে আসবে। সো, জল ঘোলা করার জন্য এটা উত্তম পন্থা।
৪. নিহত রিফাতের বাবার এতদিন পরে মনে হল মিন্নি এই খুনে জড়িত। অথছ, উনিই মামলা করেছিলেন এবং মিন্নিকে প্রথম সাক্ষী করেছিলেন। উনি রাস্তায় মানব বন্ধনে নামলেন। আর হ্যঁ, সাংসদ পুত্র সুনাম এবার ওই মানববন্ধনের নেতৃত্বে চলে আসলেন।
৫. টিকটক রিদয় প্রথম স্বিকার করল মিন্নি এই হত্যায় জড়িত। অন্য আসামীরা কিন্তু এতদিন মিন্নির নাম নেয় নায়। পুলিশ টিকটক রিদয়ের বরাত দিয়ে, মিন্নিকে আসামী সনাক্ত করার কথা বলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে মিন্নি কে গ্রেফতার করল।
৬. মিন্নির ড্রেস, স্নো, পাউডার নয়ন বন্ডের বাড়িতে পাওয়া গেল, যেভাবে ক্রস ফায়ারের পর সন্ত্রসীর কাছে বুলেট, চাপাতী আর পিস্তল পাওয়া যায়। আচ্ছা, একটা গ্রামে একজেনর বউ কলেজ ফাকি দিয়ে তার এক্স-হাজবেন্ড এর বাসায় নিয়মিত যাচ্ছে পাড়ার আশেপাশের কেউ রিফাতের পরিবারের কেউ জানাল না! বাহ্‌ গ্রামের মানুষজন এত আধুনিক! নায়ন বন্ডের মা ও জানতেন এই মেয়ে নিয়মিত স্নো পাউডার নিয়ে আসে। বাহ্ কি আধুনীক মা!
চলে যাই ফ্লাসবেক এ। এই ঘটনা সম্পুর্ন দুই গ্রুপ ড্রাগ বিরুধের ফল (রেফারেন্স কমেন্ট এ)। নিহত রিফাত আর নয়ন ক্লাস ফ্রেন্ড, কাজ করতেন সুনাম এর জন্য। এর মধ্যে রিফাত চলে আসে জন (আরেক লীগের লীডার) এর গ্রুপে, শুরু হয় দ্বন্দ। এর মদ্ধে নয়নের বউ (কাবিন নামা অনুসারে) রিফাতকে বিয়ে করে বিনা ঝামেলায়। নয়ন রিফাতকে গাঁজা সহ পুলিশে ধরিয়ে দেয়। জন রিফাত কে ছাড়িয়ে আনে। ঘটনা ক্রমে, অন্য দুই আসামী ভাই রিফাত ফরাজী ও রিসান ফরাজীর খালার সাথে নিহত রিফাত এর মটর সাইকেল পার্কিং নিয়ে ঝগরা লাগে তার মাস খানেক আগে (রেফারেন্স কমেন্ট এ)। ঔ খালার প্রতিবন্দি ছেলে পানীতে ডুবে মারা যাওয়াতে রিফাত ও রিসান খালাকেই মা বলে ডাকত এবং ওনার বাসায় থাকত। হত্যাকান্ডের শুরুই হয় ঐ বাইক পার্কিং এর কথার জের ধরে। দুই ভাই রিফাতকে জিগ্গাসা করে ওদের মাকে গালি কেন দিয়েছে এবং সাহস থাকলে ওদের চোখের দিকে তাকিয়ে আবার গালি দিতে। (কমেন্ট এ ভিডিও লিংক দিয়েছি)। সাথে ঘটনার দুই দিন আগে নিহত রিফাত হেলাল নামে নয়ন বন্ড গ্রুপের একজনের মোবাইল কেড়ে নেয়। মিন্নি ঔ সময় রিফাতের বাইকে ছিল। যদিও ঐ হেলালের মায়ের অনুরোধে ঐ দিনই রিফাত ফোন হেলাল কে ফেরত দেয়। কিন্তু এখন ঐ ইস্যুকেই হত্যার মূল কারন হিসেবে চালানোর চেষ্টা হচ্ছে।
মূলত রিফাত এর সাথে ক্রমাগত বিরুধের জের ধরে নয়ন গ্রুপ রিফাত কে সায়েস্তা করার প্ল্যান করে ফেইসবুক গ্রুপ এ। প্রাথমিক স্ক্রিনশট গুলিতে মিন্নির কোন সম্পৃক্ততা দেখা যায়নি যদিওবা ব্যবহৃত রামদা এর ছবিও চ্যাট এ পাওয়া গিয়েছে। ভবিষ্যতের স্ক্রীনশট এ যদি দেখা যায় মিন্নি নিজে এসে বলেছে রিফাত কে খুন করতে, তাহলে অবাক হবনা, কারন এর সত্যতা মার্ক জাকারবার্গ ছাড়া কারো প্রমান করা সম্ভব হবে না।
এবার কিছু প্রশ্ন উত্তর খেলি নিজের সাথে।
প্রশ্ন: মিন্নিকে যখন রিফাত বাইকে তোলার চেষ্টা করছিল, মিন্নি তখন বাইকে না উঠে এদিক ওদিক তাকাচ্ছিল কেন? খুনীদের জন্য অপেক্ষা করছিল?
উত্তর: রিফাত মিন্নিকে বলে রিফাতের বাবা আসছে কলেজে মিন্নিকে নিতে। মিন্নি বাইরে এসে রিফাতের বাবাকে খুজতে থাকে, না পেয়ে বলে মিথ্যা বল্লা কেন? এতে রিফাত হেসে দেয় (ভিড়িও ফুটেজে দেখতে পাবেন)। মিন্নি বলে ওর রুটিন নেয়া হয়নি, বলে রুটিন নিতে আবার কলেজের দিকে চলে যায়। দু জনের মধ্যে সম্ভবত মান-অভিমান ও চলছিল যা রিফাত কাটানোর চেষ্টা করছিল। ( উত্তরের রেফাররেন্স প্রথম কমেন্ট এ দিয়েছি)
প্রশ্ন: মিন্নি নয়নকে বাধা দিচ্ছিল কেন বার বার অন্যদের কে না দিয়ে?
উত্তর: এটা জানা কথা যে, মিন্নির সাথে নয়নের আগে সম্পর্ক ছিল। হয়ত বিয়েও ছিল। আর আট-দশটা মেয়ের মত সে এটা চেপে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু যখন ওরা কোপাচ্ছিল, স্বাভাবিক ভাবেই এটা মনে হবে, কেউ যদি রিফাত কে হত্যার মোটিভ নিয়ে কোপায়, সেটা হবে নয়ন।
প্রশ্ন: কেন এটা তাহলে এটা ত্রিভূজ প্রমের গল্প না।
উত্তর: তাহলে রিফাত ফরাজী ও রিশান ফরাজী দুই ভাই কেন এত নিবেদিত মনে কোপাচ্ছিল? ওদের সাথে তো মিন্নির সম্পর্ক ছিলনা! কতটুকু পাওয়ার থাকলে, ব্যকআপ থাকলে, নিশ্চিন্ত থাকলে এরা প্রকাশ্য দিবালোকে কোপাতে পারে। আপনি বলবেন এরা ঘটনা প্রবাহে পড়ে কুপিয়ে ফেলেছে! জি না! এরা নিয়মিত কোপায়। এর আগেও এরা বহুবার কুপিয়েছে, আইনের হাত গলে বেরিয়ে এসেছে। প্রমান? কমেন্টে লিন্ক দিয়েছি, দেখে নিবেন।
প্রশ্ন: নয়ন বন্ড গ্রুপ এত পাওয়ার কই পেল? পুলিশ কেন বলছে মিন্নি মেইন প্লেনার?
উত্তর: পরিস্কার পলিটিকাল পাওয়ার।
প্রশ্ন: এত চান্চল্যকর একটা মামলা। পেপার পত্রিকায় এত লেখালেখী, মিন্নির জন্য কোন উকীল দাঁড়াল না কেন? হার জীত যাই হোক, মামলায় দাঁড়ালেই তো সারা দেশের মানুষ উনার নাম জেনে যেত। আর উকীলদের জন্য ত প্রচারেই প্রসার!
উত্তর: দেওয়া লাগবে? হিন্দি নানা পাটেকারের শক্তি সিনেমার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। যেখানে প্রশসন থেকে শুরু করে সবাই গ্যাং লীডারদের হাতে জীম্মি হয়ে থাকে।
প্রশ্ন: পুলিশ বলছে মিন্নির সাথে খুনিদের আগে থেকে যোগাযোগ ছিল। কেন?
উত্তর: এরা সবাই একি এলাকায় থাকে, আগে থেকে যোগাযোগ থাকা কি স্বাভাবিক না? আর আগে থেকে যোগাযোগ থাকা কি কাউকে খুনি প্রমান করে?
প্রশ্ন: মিন্নি যদি আগে থেকে জানবে যে রিফাত মার্ডার হবে তাহলে সে কলেজের ভেতরে থাকলেই পারত! বের হয়ে সবার সামনে পড়ে লাইম লাইট এ আসবে কেন? প্লেনার হিসেবে ত মিন্নির এখানে থাকা জরুরী ছিলনা। কলেজ গেইট থেকে রিফাত কে ধরে কোপালেই ত চলত!
প্রশ্ন: রিমান্ড শেষে স্বিকারোক্তি দেওয়ার পর মিন্নিকে নিয়ে যাওয়ার পথে মিন্নি চিৎকার করে কিছু বলতে গেলে পুলিশ সদস্যরা মিন্নির মুখ চেপে ধরে। সজ্ঞানে স্বীকারোক্তি দেওয়া একজন আবার চিৎকার করে কি বলতে চায়? পুলিশ তার মুখচেপে ধরে কেন?
উত্তর: শহীদূল ইসলামের কথা মনে আছে? মিলিয়ে দেখুন। যারা শহীদূল ইসলাম কে চেনেন না, তারা বুঝে নিন।

পরিশেষে বলতে চাই, আমাদের পূরুষতান্ত্রিক সামজে একটা মেয়েকে ভিক্টিমাইজ করা সোজা ব্যপার। এক পুরুষ ৪টা বিয়ে করতে পারবে, কিন্তু একটা মেয়ের যদি দুটি বিয়ের খবর পাওয়া যায় তাইলে কথায় নেই! নারীর পোষাক অমন কেন? আমি পুরুষ আমাকে সামলাতে না পেরে ধর্ষণ করে দিয়েছি। নারী আরেকজন কে বিয়ে করেছে, খুনা খুনী আর যে কারনেই হউক প্রাথমীক দোষ মেয়েটার। পুরুষ নিজেকে সামলাতে পারেনি। আইন চালায়, পুলিশ বাহিনী, উকিল, বেশীর ভাগ ই পুরুষ। এরা খুনের মোটিভের মাঝে মেয়েটির ট্রিগার খুজে পাবে আগে, পুরুষের উদ্ধত্ত পাশবিকতা নিজেরাই লালন করে, এগুলা চোখে পড়বেনা। এমন কি আমাদের মেয়েরাও দীর্ঘদিন এই পরিবেশে থেকে একিই ধ্যাণধারনা লালন করেন।
বাড্ডায় হুজুগে পড়ে প্রাণ হারালেন এক মা। তার বাচ্চাটার চেহারা দেখে রাতে ঘুমাতে পারলাম না। আমাদের গোটা দেশ গোটা সমাজ আরেক বিশাল হুজুগের ভেতর পড়ে আছেন। এটা বুঝিয়ে বলার বা চোখে আন্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার মত হুজুগ না। এর ফায়দা নিবে প্রভাবশালীরা, লোলোপ পুরুষেরা।
একটা মেয়ের চোখের সামনে তার স্বামী খুন হয়ে গেল। আমি যা দেখলাম, মেয়েটি প্রাণপণ রামদার সামনে চেষ্টা চালাচ্ছে স্বামীকে বাঁচাতে। ঐ দৃশ্য যদি কেউ বলে অভিনয় আমি বিশ্বাস করতে পারব না। মানুষের কাছে মেয়েটি বাঁচানোর চেষ্টার চাইতে বেশী বড় ও মেয়ে এভাবে হাটল কেন? ব্যাগ নিল কেন? যারা প্রশ্ন তুলছেন তারা সম্ভবত আগে দৌড়ে পালাতেন। মেয়েটির চেষ্টার ফল হল এখন তাকে লড়তে হচ্ছে খুণের দায়ে! চোখের সামনে হয়ত মিন্নি নামের মায়েটি সবার সামনে মিশে যাবে। আর আমরা বলতে থাকব ঐ মেয়ে খারাপ ছিল, ঐ মেয়ে খারাপ ছিল!
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৭
৮টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×