ভারতীয় রাজনীতিবিদ গোপালকৃষ্ণ গোখলে একদা বলেছিলেন হোয়াইট বেঙ্গল থিংস টু ডে, ইনডিয়া থিংস টুমরো। কথাটা একদা ভীষণ সত্য ছিল। এখনও হয়তো অনেকটাই সত্য। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিধবা বিবাহের জন্য সোচ্চার হয়েছিলেন 1856 সালে। 1856 সালের আন্দোলন বলিউডে এখনও চলছে। গত বছর দীপা মেহতা ওয়াটার বানিয়ে এ সংক্রান্ত ফিল্মি সচেতনতার উদ্্বোধন করেছেন। এবার রবি চোপড়া বিধবা বিবাহের পক্ষে বানালেন বাবুল। অমিতাভ বচ্চন, হেমা মালিনী, ওম পুরী, রাণী মুখার্জি, জন আব্রাহাম ও সালমান খান অভিনীত এই ছবিটিকে মোটামুটি বিধবা বিবাহ আন্দোলনের পুনর্জাগরণ বলা যায়। জয় হোক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের।
বলরাজ কাপুরের ছেলে অভিনাশ কাপুর বিয়ে করে মালবিকা তেলওয়ারকে। বিয়েটা হয় অবশ্যই প্রেম করে। বাচ্চা হয় তাদের। কিন্তু একদিন অবিনাশ মারা যায়। বলরাজ ভাবেন পুত্রবধুর বিয়ে দেবেন। মালবিকার ছেলেবেলার বন্ধু রজতের সঙ্গে বিয়ে দেয়ার উদ্যোগ নেন তিনি। অনেক বাধা আসে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিধবা বিবাহেরই জয় হয়।
সবার মধ্যে সচেতনতা জাগে। মালবিকার সঙ্গে রজতের বিয়ে হয়।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০