আমার দেখা মতে আগার গাঁ পাসপোর্ট অফিসেই প্রতিদিন দুই থেকে তিন হাজার লোক পাসপোর্ট এর জন্যে আবেদন করে তার মধ্যে দের থেকে দুই হাজার নুতুন আবেদনকারী এবং এদের সবারই পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে। যেটার দায়িত্ব SB (Special Branch) এর। আর বর্তমানে তারা যেটা করে আবেদনের সংগে জমা দেয়া নং এ ফোন দিয়ে অথবা ঊল্লেখিত ঠিকানায় যোগাযোগ করে প্রত্যেক আবেদন কারির কাছ থেকে অবৈধভাবে অর্থদাবী করে। অন্যথায় ভেরিফিকেশন রিপোর্ট আটকে দেয়।
অর্থ আদায়ের পরেও অনেকের রিপোর্ট সঠিক সময়ে জমা না দেয়ায় দিনের দিনের অপেক্ষা করতে হয় পাসপোর্ট পার্থীকে। জরুরী আবেদন করেও কোন লাভ হয় না।
সহজ একটা হিসেব দেখুন পতি আবেদন কারির কাছ থেকে যদি ৩০০ টাকাও নেয়া হয় (বাস্তবে যেটা আরও বেশী) তাহলে দুই হাজার জনের কাছ থেকে ৬০০০০০ (ছয় লাখ টাকা) পতিদিন প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি হচ্ছে একটা অফিস থেকে বাকি গুলো হিসেব করলে টাকার পরিমান হয়ত পাচগুন হবে। তাহলে প্রতিমাসে কি পরিমান চাঁদাবাজি হয় সেটা আপনারাই হিসেব করুণ অথচ এটা নিয়ে কোন মহল থেকেই কোন পদক্ষেপ নেই।
( আমি নুন্যমত হিসাব টা বলছি। আমার নিজেরও লাগছে ১০০০ টাকা দুই জায়গা মিলে না দেয়ার জন্যে ২ মাস ঘুরতে হইছে। SP থেকে শুরু কতে মেজর সবার সংগে যোগাযোগ করছি সবাই বলছে পাচ-সাতশ টাকাই ত দিয়ে দেন। এটাই আমাদের বাংলাদেশ।)
এ ব্যপারে ব্লগার ভাইদের দৃষ্টী আকর্ষন করছি।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




