somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কুমিল্লা কথন

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গোমতী নদীর পাড় ধরে হাঁটা আমার বহু পুরনো অভ্যাস।নদীর উপর দিয়ে চলে যাওয়া রেলব্রিজটা ছিল আমাদের নিয়মিত আড্ডাখানা।প্রতিটা বিকালেই হাজির হয়ে যেতাম আমাদের গ্রুপের সবাইকে নিয়ে।আজকে খুব করে মনে পরছে সেই দিনগুলার কথা।মনে পরছে দুইজন দুই রেল-লাইনের উপর হেটে হেটে ব্রিজ পার হওয়ার খেলাটার কথা।বহুদিন থেকেই ওই বন্ধুদের সাথে দেখা হয় না।ভার্সিটি জীবনের শুরুতেই সবাই আলাদা হয়ে গেলাম।তারপরও আমি মাঝে মাঝে একাই এখানে আসতাম...একা একাই রেল-লাইনের উপর হেঁটে বেড়াতাম।মেডিক্যাল কলেজের জন্য কুমিল্লা ছাড়তে হলেও কুমিল্লাকে আমি সবসময়ই মিস করি।আজ কুমিল্লাকে নিয়ে কয়েকটা ছোট্ট গল্প বলব।

কুমিল্লার নামকরা একটি প্রাইমারী স্কুলে আমার শিক্ষাজীবন শুরু হয়েছিল।স্কুলে বেশীরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই ছিল সরকারি চাকরিজীবীর সন্তান... মানে সবাই কুমিল্লার বাইরের।ছোটবেলায় একটু ডানপিটে স্বভাবের ছিলাম বলে মারামারি,দুষ্টামিতেই ব্যস্ত থাকতাম।ক্লাসের মেয়েরা এজন্য আমাদের খুব ভয় পেত।শুধু নিশি নামের একটা মেয়েই শুধু ছেলেদের সাথে মিশত।তবে আমাকে একটু বেশি কেয়ার(:p)করতো মনে হয়।কেননা তার টিফিন-বক্সের অর্ধেক খাবার অলিখিতভাবে আমার জন্য বরাদ্দ ছিল।অন্য ছেলেরা এজন্য ভালই জেলাস হতো।ক্লাস টুতে থাকলেও এটা বুঝতাম যে সে আমার একটা ভাল বন্ধু।কিন্তু হঠাৎ একদিন আমার খাবারের বরাদ্দে টান পরল...মানে নিশি আমাকে এড়িয়ে চলতে শুরু করল।টিফিনের ভাগ না পেয়ে যতটা মন খারাপ হয়েছিল...তার চেয়ে মন খারাপ হল ওর মত বন্ধু হারিয়ে।কিন্তু কি কারনে এড়িয়ে যাচ্ছে টা বুঝতে পারলাম না।পরে শুনলাম ওর মা ওকে কুমিল্লার কারো সাথে মিশতে না করেছে।

আমি ছেলেদের স্কুলে পড়লেও ক্লাস এইটের বৃত্তি পরিক্ষার সময় ওইবারই প্রথম ছেলে-মেয়ে একসাথে সিট পরল।আমরা ছেলেরা সবাইতো মহাখুশি।সবাই মিলে প্লান করলাম এবারই সুযোগ দাঁও মারার।আমার ভাগ্যটা ভালই আমার পিছনে তরু নামের অতিব সুন্দরীর সিট পড়ল।প্রথম দিন পরিক্ষা দিয়েই বুঝে গেলাম ছাত্রী হিসাবে তিনি তেমন সুবিধার না।কিন্তু উনিযে পরিক্ষার হলে আমার উদারহস্ত দানে বিশেষ মুগ্ধ হয়েছেন সেটা ভালই টের পেলাম।পরীক্ষার বিরতিতে তাই আমাদের ভালই আলাপ জমে গেল।শেষ পরীক্ষায় ওনার কাছে হিরো হবার আশায় একটু বেশি সাহসী হয়ে গেলাম।ফলশ্রুতিতে আমার খাতা ৩০ মিনিট আটকে রাখা হল।পরে যখন খাতা পেলাম তখন আর ঘাড় ফেরানোর সুযোগ হল না।কিন্তু পরীক্ষার পরে তরু আমার সাথে কথাই বলতে চাইল না।যাওয়ার সময় যা বলল তা বোধহয় আমি স্বপ্নেও ভাবিনি।বলল কুমিল্লার ছেলেরা কি আমার মতো হিপোক্রেট কিনা।মেয়েটার প্রতি আমার সকল ভাললাগা ঘৃণায় পরিণত হয়ে গেল।যার জন্য চুরি করলাম সেই বলল চোর।

মেডিক্যাল কোচিং করার জন্য ৫ বন্ধু মিলে ঢাকা এলাম।সারাটা দিন ঢাকার ফার্মগেট আর মনিপুরিপাড়া চষে ফেললাম...কিন্তু কোন বাসা পেলাম না।অবশেষে রাত ৯টার দিকে পছন্দমত একটা বাসা পেলাম। কথা পাকাপাকির পর যখন চুক্তিপত্রে ঠিকানা লিখলাম...তখন বাড়িওয়ালী সাফ বলে দিলেন তিনি কুমিল্লার কারো কাছে বাসা ভাড়া দিবেন না।অনেক অনুরোধ করেও লাভ হল না।পরে অন্য ভাড়াটিয়াদের কাছে শুনলাম ওনার ৩ মেয়ের মধ্যে ২ মেয়েই কুমিল্লার দুজনের সাথে পালিয়েছে।কিন্তু মহিলাকে যতটা খারাপ ভেবেছিলাম ততোটা খারাপ ছিলেন না।ওই রাতে আমাদের ফোন দিয়ে তার বাসায় উঠে যেতে বললেন।ওনার বাসায় প্রায় ৭ মাস ছিলাম।ওনাকে সবসময় নিজের মায়ের মতো দেখেছি।খালাম্মা আমাদের এতোই আপন হয়ে গিয়েছিলেন যে উনি আমাদের ৫ জনকে নিজের সন্তানের মত দেখতেন ।এলাকাটা খারাপ থাকাতে আমরাই খালার মেয়েকে কোচিং এ দিয়ে আসতাম।শেষের দিকে আমাদের খাওয়ার সমস্যা দেখে খালা নিজের বাসায় নিয়ে জোর করে খাওয়াতেন।যেদিন চলে আসি সেদিনের কথা ভাবলে এখনো চোখ ভিজে উঠে।খালা আমাদের ৫ জনকে জড়িয়ে ধরে কেদেছিলেন।আমরা ৫ জনও চোখের জল আটকে রাখতে পারিনি।খালা সেদিন বললেন...তোদের না দেখলে কুমিল্লার মানুষদের প্রতি খারাপ ধারনাটা থেকেই যেতো।

ধার্মিক মেয়েদের প্রতি আমার দুর্বলতা সবসময়েই ছিল।সুন্দরীর চাইতে মেয়েদের ওইগুনটাই আমায় বেশি টানত।ফোরথ ইয়ারে উঠে আমি যেরকম মেয়েকে জীবনসঙ্গিনী হিসাবে কল্পনা করতাম সেইরকম একটা মেয়ে পেয়ে গেলাম।কাসপিয়া ছিল যেমন সুন্দরী তেমনি ধার্মিক।ওদের ক্লাসমেটদের শুনলাম ওর নাকি প্রেমের ইচ্ছা নেই।রিফিউজড হবো এই ভয়ে ওকে প্রপোজ করার সাহস পেলাম না।আটটা মাস নিজের সাথে যুদ্ধ করলাম।এরপর নিজের কাছে নিজেই হেরে গিয়ে ছেঁকা খাওয়ার সমুহ সম্ভাবনা নিয়ে ওকে প্রপোজ করে বসলাম।দীর্ঘ ৭ মাস ১৩ দিন পর রাজকন্যার মন পেলাম।ওর পরিবার রক্ষণশীল বলে আমাদের প্রেমের ব্যাপারটা ওদের বাসায় গোপন রাখলাম।আমি যখন ইন্টারনিতে তখন ওর বাসা থেকে ছেলে দেখা শুরু করলো।আমি ভাবলাম...আমি দেখতেও খারাপ না,ফ্যামিলিও খারাপ না,পাশাপাশি একজন ডাক্তার...কোনভাবেই নিজেকে কাসপিয়ার অযোগ্য মনে হল না।তাই আমার কথা ওর ফ্যামিলিতে বলতে বললাম।ওর বাবা শুনে অনেক হম্বিতম্বি করলেন।কিন্তু মেয়ের একগুঁয়েমির জন্য বাধ্য হয়ে আমাকে বায়োডাটা দিতে বললেন।বায়োডাটা দেবার দুদিন পর কাসপিয়ার বাবা আমাকে ডেকে পাঠালেন।আমিতো ভাবলাম এবার বুঝি বরফ গললো।কিন্তু কাসপিয়ার ৫৫ মিনিটের ছোট্ট মিটিং এ চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন কুমিল্লার কারো সাথে বিয়ে দেবেন না।জীবনে কুমিল্লার বলে কম অপদস্ত হইনি...তাই বলে কখনো ভেঙ্গে পরিনি।কিন্তু এবার ভেঙ্গে টুকরা টুকরা হয়ে গেলাম।৭ দিন মুখে ভাত দিতে পারলাম না।১২ দিন পর শুনলাম কাসপিয়াকে তার কাজিনের সাথে জোর করে বিয়ে দেয়া হয়েছে।

ইন্টার্নির পর ভেঙ্গে পরা এই আমি আস্তে আস্তে নিজেকে জোড়া লাগাতে শুরু করলাম।শপথ নিলাম জীবনে কারো সাথে জড়াবো না।উত্তরার একটি হাসপাতালে চাকরী নিলাম।একদিন হাসপাতালের পাশের সেক্টর থেকে দুজন মহিলা খুব করে ধরল ওনাদের বাসায় গিয়ে একজন মুমূর্ষ বৃদ্ধাকে দেখার জন্য।হসপিটালের বাইরে রোগী দেখার নিয়ম না থাকলেও মানবিক কারনে যেতে হল।গ্লুকোজ কমে যাওয়ায় এমনটা হয়েছিল।অল্প চিকিৎসাতেই ম্যাজিকের মতো বৃদ্ধা উঠে বসলো।বাসার সবাই মুগ্ধ হয়ে গেল।বৃদ্ধা কোন ডাক্তারের ওষুধ কিংবা টেস্ট করাতেন না।এমনকি নিজের ৩য় বর্ষ মেডিক্যালে নাতনীকে প্রেসার ও মাপতে দিত না।আমি ওনাকে দাদু ডেকে এমন কনভিন্স করলাম যে উনি প্রথম বারের মতো ওষুধ খাওয়া ও টেস্ট করাতে রাজি হলেন।বাসার সবাইতো মহাখুশী...সবাই আমাকে ঘিরে ধরল।ফিসফাস করে বললেও বুঝতে পারলাম...আমার সাথে ওদের মেডিক্যাল পড়ুয়া কন্যার সম্ভাবনা যাচাই করে দেখা হচ্ছে।যখন ফেরার জন্য গাড়িতে উঠছি তখন একজন জিজ্ঞেস করলেন আমার বাসা কই।উত্তর শুনার পর মনে হল তাদের মুখে কালি ছুড়ে দেয়া হয়েছে।এটা আমার জন্য নতুন কিছু নয়।তাই মুচকি হেসে ড্রাইভার কে গাড়ি স্টার্ট দিতে বললাম।

একদিন দেখলাম স্ট্রেচার করে জরুরী বিভাগে একটি মেয়েকে নিয়ে আসা হচ্ছে।মেয়েটার মুখ চূল দিয়ে ঢেকে আছে।মেয়েটার গালে রক্তের দাগ।মুখের উপর থেকে চুল সরিয়ে অচেতন কাসপিয়াকে দেখে ভুত দেখার মত চমকে উঠলাম।কাসপিয়ার সাথে আসা ওর বাবাও আমাকে দেখে চমকে উঠে চোখ নামিয়ে ফেললেন।কাসপিয়া স্বামীর হাতে মার খেয়ে অনেকগুলি রেলাক্সেন খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে।আমি ওকে তাড়াতাড়ি আইসিইউতে নিয়ে গিয়ে মারুফ ভাইকে সাথে নিয়ে স্টমাক ওয়াশ দিলাম।কিন্তু দুঘণ্টা পর কাসপিয়া শকে চলে গেল।আইসিইউতে অচেতন কাসপিয়াকে দেখে পুরনো দিনগুলোর কথা মনে পরে গেল।সেই নজরকাড়া চুল...চোখ...খাড়া নাক...শুধু চোখের নিচে একটু কালি পরেছে একটু।আমাদের আইসিইউ টিমের দুদিনের অক্লান্ত পরিশ্রমে আল্লাহর অশেষ রহমতে কাসপিয়া চেতনা ফিরে পেল।কাসপিয়ার বাবা আমাকে জড়িয়ে ধরে অনেকক্ষণ কাদলেন।কাসপিয়ার সামনে দাঁড়ানোর শক্তি ছিল না বলেই ওর সাথে দেখা না করেই চলে এলাম।

জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না।হাসপাতালে হাসপাতালে জীবন কাটিয়ে হয়তোবা কাসপিয়ার স্মৃতিকে ধুসর করে ফেলেছি।হাসপাতালে কাজ করতে গিয়েই আনিকার সাথে পরিচয় হল।পুরো ৭ মাস আমরা একসাথে ডিউটি করেছি।ওর কাছে আমার জীবনের সব কিছুই খুলে বলেছি।একটা সময় ও আমাকে ভাললাগার কথা জানালো।আমি হেসেই উড়িয়ে দিলাম।এরপর আমাকে অনেক কনভিন্স করার চেষ্টা করতো।আমি প্রতিবারই হেসে উড়িয়ে দিয়ে বলতাম...আমি কিন্তু কুমিল্লার ছেলে...ধরলে কিন্তু খবর আছে...সাইজ হয়ে যাবা।অগত্যা সে জায়গামত হাত দিল...মানে ওর মাকে দিয়ে আম্মাকে ফোন করালো।আম্মাও আমার বিয়ে নিয়ে উদাসিনতার জন্য অনেক টেনশনে ছিল।তাই রাজি না হয়েও উপায় ছিল না।

আজ আমাদের বিয়ের দেড় বছর হয়ে গেল।।৫দিনের ছুটিতে নীলগিরি এসেছি।১৭০০ ফুট উচ্চতায় স্থাপিত এই কটেজে পূর্ণিমার চাদের আলো আমার দুজনকে মাখিয়ে দিচ্ছে।আনিকার চুলে বিলি কাটতে কাটতে ওকে জিজ্ঞেস করলাম...তুমি আমায় এতো ভালোবাসো কেন।ও বলল...জানতে চাও?তারপর আনিকা আস্তে আস্তে আমার শার্টের বোতাম খুলে বুকের উপর গাল রেখে বলল...তোমাকে আমি কখনই আমি ভালবাসিনি...ভালবেসেছি তোমার এই হৃদয়টাকে।আমার বুকে আশ্রয় নেয়া আনিকা তখনও টের পায়নি আমার চোখের কোনা বেয়ে নেমে যাওয়া নিরব অশ্রুগুলোর নিঃশব্দ পতন।পূর্ণিমার চাঁদ তখন সর্বশক্তি দিয়ে আমাদেরকে তার আলো দিয়ে মাখিয়ে তুলছে।পূর্ণিমার রুপালী আলো আনিকার মুখটাকে অদ্ভুত রুপালী করে তুলেছে।রুপালী আনিকাকে আজ আমি যেন আজ প্রথম দেখলাম।আজকে ওকে খুব বেশি বেশী ভালবাসতে ইচ্ছা করছে...খুব...খুব...

৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×