somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডিরেক্ট মার্কেটিং এ প্রত্যাখ্যাত হলে "নেক্সট" বলাই শ্রেয় - সর্বাধিক বিক্রিত লেখক টেড নিকোলাস

১১ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


Susquehanna University তে মাত্র এক সেমিষ্টার পড়াশোনা করার পরই আমি পড়াশোনা ছেড়ে দেই। এই ছেড়ে দেয়ার পেছনে দুটো কারণ ছিল।

প্রথম কারণ ছিল, ইউনিভার্সিটির পড়াশোনা আমাকে কিভাবে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে হয় এবং উদ্যোক্তা হতে হয় সে বিষয়ে কোনভাবেই সাহায্য করছিলনা। যেহেতু উদ্যোক্তা হওয়া এবং নিজস্ব ব্যবসা শুরু করে সেটাকে লাভজনক অবস্থায় নিয়ে যাওয়াই আমার চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল সে কারণে আমি ইউনিভার্সিটি ছেড়ে দিয়েছিলাম।

দ্বিতীয় কারণ ছিল, আমি আমার বাবাকে তার নিজস্ব রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। যেহেতু আমার বাবা সেসময় অসুস্থ ছিল তাই তাকে সাহায্য না করে কোন উপায় ছিলনা।

আমার বাবার যে রেস্টুরেন্টটা ছিল সেটা ছিল মূলত একটা মৌসুমী রেস্টুরেন্ট। অর্থাৎ কেবলমাত্র গ্রীষ্মকালে সেই রেস্টুরেন্ট খোলা হত। বর্ষাকালে আমি এমন কিছু খুঁজে বেড়াতাম যাতে আমি বর্ষাসহ শীতকালেও সেটা করতে পারি।

একদিন একটা বিজ্ঞাপন দেখে আমি সেই বিজ্ঞাপনে সাড়া দিলাম। বিজ্ঞাপনটা ছিল কিরবি ভ্যাকিউম কোম্পানীর একটি কমিশন ভিত্তিক কাজ। এই কোম্পানীর মালিক ওয়ারেন বাফেট (বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ ধনী ব্যক্তি)। কোম্পানিটি মূলত একটি ডিরেক্ট সেলস কোম্পানী। আমার কাজ ছিল এই কোম্পানীর পণ্য তথা ভ্যাকুয়াম ক্লিনার বিক্রয় করা।

এবং এ কোম্পানীতে কাজ করেই আমার জীবন সম্পূর্ণ বদলে গেল। আমার জীবন এমনভাবে মোড় নিল যা আগে কখনও কোন কাজে হয়নি।

যখন আমি মানুষকে ক্লিনার বিক্রয় করার জন্য ফোন করে যোগাযোগ করতাম তখন আমি বেশ চমকপ্রদ একটা সত্য আবিষ্কার করলাম। সেটা হচ্ছে, যে মানুষটিকে আমি ফোন করতাম সে মানুষটি যদি আমার অপরিচিত হত তবে তার কাছে দামী পণ্য বিক্রয় করা সম্ভবপর ছিল। অর্থাৎ অপরিচিত মানুষদের নিকট আমি উচ্চ গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য সহজে বিক্রয় করতে পারতাম।

এই ধরনের ডোর-টু-ডোর (Door-to-door) বিক্রয়ের কাজের মাধ্যমে আমি মানুষের মন সম্পর্কে অনেক কিছু শিখতে পেরেছিলাম যেটা আমি ইউনিভার্সিটি থেকে শিখতে পারিনি। শুধু তাই নয়, কিরবি কোম্পানীর একজন অত্যন্ত দক্ষ সেলস ম্যানেজার প্রচুর ট্রেনিং প্রোগ্রাম পরিচালনা করতেন। আর আমি সৌভাগ্যবান ছিলাম এই কারণে যে আমি সেইসব প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পেরেছিলাম।

বিক্রয় সম্পর্কে আমি যা শিখতে পেরেছিলাম সেটা আমাকে বেশ ভাবিয়ে তুলেছিল। এমনকি এটা আমাকে এখনও ভাবায়! একটু কল্পনা করুন, আমি সম্পূর্ণ অপরিচিত একজন মানুষের বাসায় গিয়ে তার সাথে কথা বলে এক ঘন্টার মধ্যেই ১০০০ ডলারের একটা ক্লিনার বিক্রয় করে বের হয়ে আসতে পারতাম। আমার নিকট পুরো ব্যাপারটাই তখন যাদুর মত মনে হত।

কোম্পানীতে যতজন সেলসম্যান ছিল, আমি অনায়াসেই তাদেরকে ছাড়িয়ে গেলাম। এর মূল কারণটা ছিল, আমার কলিগরা যতটি দরজায় নক করত, আমি তাদের চেয়ে অনেক বেশি দরজায় নক করতাম! তারা যতবার প্রত্যাখ্যাত হত, আমি আসলে তাদের চেয়ে অনেক বেশি প্রত্যাখ্যাত হতাম। কিন্তু যেহেতু আমি তাদের চেয়ে বেশি দরজায় নক করতাম সেহেতু আমি তাদের চেয়ে বেশি বিক্রয় করতে পারতাম। আর এ বিষয়টিই আমাকে আমার আত্মবিশ্বাস বাড়াতে বেশ সহায়তা করেছিল। আমি তখন ভাবতাম যে যদি আমি সম্পূর্ণ অজানা এবং অপরিচিত একজন মানুষের নিকট গিয়ে পণ্য বিক্রয় করে আসতে পারি তবে আমি বিক্রয় সংক্রান্ত যেকোন কাজই খুব সহজে করতে পারব।

কিন্তু সারাজীবন আমি একটিই স্বপ্ন দেখে এসেছি। সেটা হচ্ছে, আমার নিজস্ব কোম্পানী থাকবে এবং আমি সে কোম্পানীর মালিক হব। আমি ততদিনে এই মানসিক শক্তি অর্জন করতে পেরেছিলাম যে যদি আমি আমার নিজস্ব ব্যবসা শুরু করি এবং সে ব্যবসা যদি ব্যর্থও হয় তবুও আমি ভেঙে পড়বনা। আমার মানসিক গঠন সত্যই এতটা শক্ত হয়ে গিয়েছিল সেসময়। এর কারণ ছিল, আমি বিশ্বাস করতাম যে, আমার নিজস্ব ব্যবসায় ব্যর্থ হলেও আমি পুনরায় সেই ডোর-টু-ডোর (Door-to-door) বিক্রয়ের কাজে ফিরে যেতে পারব এবং অর্থ উপার্জন করতে পারব। যখন সবাইকে চাকুরিকে সিকিউরিটি তথা নিশ্চিত আয়ের পথ বলে বিবেচনা করে সেসময় আমি বরঞ্চ Door-to-door বিক্রয়ের কাজকে সিকিউরিটি বলে বিবেচনা করতাম!

ডিরেক্ট সেলিং মডেলে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার বিক্রয় করে আমি সবচেয়ে বড় যে শিক্ষাটি পেয়েছিলাম সেটা হল, "নেক্সট" (next)। এই "নেক্সট" পদ্ধতিটা ভালবাসার মানুষটিকে খুঁজে পাওয়ার ক্ষেত্রেও কাজ করে।

পদ্ধতিটা হচ্ছে, যখন আপনাকে কোন মানুষ আপনার পণ্য নিয়ে প্রত্যাখ্যান করবে অর্থাৎ কিনতে চাইবেনা তখন আপনি খুব সুন্দর ভাষায় তাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে সে স্থান ত্যাগ করবেন! এবং সে স্থান থেকে বেরিয়ে এসে নিজে নিজে উচ্চারণ করবেন -

"নেক্সট" (next)

এটাই হচ্ছে বিক্রয়ের কাজে আমার পাওয়া সবচেয়ে বড় শিক্ষা। আপনাকে সে স্থান হতে বের হয়ে পরবর্তী কোন মানুষের কাছে গিয়ে পণ্য বিক্রয়ের চেষ্টা করতে হবে।

কিন্তু অধিকাংশ বিক্রেতা কি করে? তারা বড়জোড় একটা বা দুটো প্রত্যাখ্যান সহ্য করতে পারে। অথবা কেউ কেউ হয়ত দশটা/একশটা/এক হাজারটা প্রত্যাখ্যান সহ্য করে। এরপর তারা বিক্রয়ের কাজ ছেড়ে দেয় এবং মনে করে যে এটা তার কাজ নয়।

আসলে আমি তাদেরকে দোষ দিইনা। বিক্রয়ের কাজটা এতটাই কঠিন যে কিছু মানুষ যখন আপনার পণ্য কিনবেনা এবং আপনাকে প্রত্যাখ্যান করবে তখন আপনি খুব সহজেই আপনার আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলতে পারেন। এবং তখন আপনার খুব সহজেই মনে হতে পারে যে, বিক্রয়ের কাজ আপনার জন্য নয়।

কিন্তু বিক্রয় বলুন আর ডেটিং বলুন, আমি আবিষ্কার করেছিলাম যে, যদি আপনি প্রত্যাখ্যাত হনও, তবুও আপনার তেমন কোন ক্ষতি হয়না। আপনি প্রত্যাখ্যাত হলে অসুস্থ হয়ে পড়েননা বা মৃত্যুবরণ করেননা। সুতরাং যদি প্রত্যাখ্যাত হয়েই যান তবে সিম্পলি বলুন, "নেক্সট" (next)!

যারা ডিরেক্ট সেলস ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন তারা নিশ্চয় জানেন যে ডিরেক্ট সেলিং বা সরাসরি বিক্রয় খুব একটা সহজ কাজ নয়। ডিরেক্ট সেলিংকে পৃথিবীর হায়েষ্ট পেইড হার্ড জব (highest paid hard job) বলা হয়। এর কারণ কি?

এর কারণ হচ্ছে, বেশিরভাগ মানুষই যেকোন পণ্য বা সেবা বিক্রয় করতে গেলে বিক্রেতাকে "না" বলে বিদায় করতে চায়। এখানে উল্লেখ্য যে কি ধরনের পণ্য বা সেবা বিক্রয় করা হচ্ছে সেটা মুখ্য বিষয় নয়। মুখ্য বিষয় হচ্ছে, মানুষ সর্বদাই বিক্রয়ের পেশাটাকে খাটো করে দেখে এবং বিক্রেতাদেরকে বিরক্তিকর কীটপতঙ্গ মনে করে। সুতরাং পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ পণ্য বা সেবা নিয়ে কোন একটি মানুষের নিকট গেলেও বিক্রেতাকে সেই মানুষটি প্রত্যাখ্যান করার সম্ভাবনাই বেশি।

এই যখন বিক্রয়ের কাজের ধরন তখন আরেকটা সত্য কথা হচ্ছে, খুব কম মানুষই পৃথিবীতে আছে যারা প্রতিনিয়ত প্রত্যাখ্যাত হলেও পরবর্তী ক্রেতার নিকট পণ্য বিক্রয়ের জন্য ছুটে যাবে। তাই মজার বিষয় হচ্ছে যে ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী এই প্রতিনিয়ত প্রত্যাখ্যান উপেক্ষা করেও সামনে এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং যেতে পারে, মূলত তারাই ডিরেক্ট সেলিং বা ট্রেডিশনাল সেলিং এ সফলতা লাভ করে এবং বলাই বাহুল্য যে তারাই সকল বিক্রেতাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ উপার্জনে সক্ষম হয়।

আমি মনে করি পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পণ্য বা সেবা বিক্রয় করার এবং সেখান থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করার সর্বোত্তম পন্থাটি হচ্ছে ডিরেক্ট সেলিং! এবং আমি বলব যদি কেউ প্রত্যাখ্যান সহ্য করার মত মানসিক শক্তি রাখে তবে তার জন্য ডিরেক্ট সেলিং এ সফলতা লাভ খুব একটা দুরুহ কাজ নয়।

আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, বর্তমানে ডিরেক্ট সেলিং ব্যবসা সম্পূর্ণরুপে প্রত্যাখ্যান এড়িয়ে করা সম্ভব। তার জন্য একজন বিক্রেতাকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো ব্যবহার করতে হবে :

১. সেলস লেটার (বিক্রয় পত্র)
২. লিফলেট
৩. ব্রুশিয়ার
৪. টিভি
৫. রেডিও
৬. ইন্টারনেট
৭. ট্রেড শো/ফেয়ার


উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো সবার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা সম্ভব নয়। তবে যারা এই বিষয়গুলোর সঠিক ব্যবহার করতে পারবে তারাই ডিরেক্ট সেলিং এ সফলতার মুখ দেখবে।

----------------------------------------------------------------------------------

লেখক পরিচিতি :






টেড নিকোলাস একজন বিখ্যাত মোটিভেশনাল স্পিকার, সেলস ট্রেনার এবং সর্বাধিক বিক্রিত লেখক। তিনি শূণ্য থেকে ২৩ টি কোম্পানী নিজে প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং সেগুলো প্রচুর প্রফিটে বিক্রয় করেছেন। তাকে পৃথিবীর ডিরেক্ট মার্কেটিংয়ের গুরু বলা হয়। উনি নিজে ডিরেক্ট মার্কেটিং এর সাথে জড়িত ছিলেন এবং ডিরেক্ট মার্কেটিংয়ে সফলতা লাভের জন্য কি কি প্রয়োজন সে বিষয়ে উনার অনেক বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। টেড কেবলমাত্র একটি এড থেকে ১০ লক্ষ ডলার আয় করতে সক্ষম হয়েছিলেন!
উপরের আর্টিকেলটি তার "How To Turn Words Into Money" বইয়ের একটি অধ্যায় থেকে অনূদিত।



২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×