somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাই

০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সাল বলেন, আর গাল বলেন, দিনতো প্রশ্ন-ই আসেনা মনে থাকার, তবে এ ভুলিনি, সে সময় বিশ্ব কাপ চলছিল, সাথে বৃষ্টি তবে, পিচ্ছি বৃষ্টি । দিনের প্রায় সময় কাটে বিশ্ব কাপের আমেজে । গ্রাম জুরে বেশ রেশ। আমরা পোলা পানের সংখ্যাও অনেক । রুবেল দারোগার ছেলে। সম্পর্কে চাচাতো ভাই, আবার ভাগ্নে । এ সর্ম্পকের কথা থাক। রুবেলের কার্যে আমরা পাকা খেলোয়ার ভাবতে পারেন । আমাদের গাত্রে যে জার্সি, জুতা টেকসই খেলোয়ার, অবাক হবার প্রশ্ন-ই আসেনা । সে দিন আমরা খেলতে গেলাম নরসিংহপুর। অন্যান্য দিনের চাইতে ভাল খেললাম। গোল ও ভাল খেলাম । মাত্র বার টা স্পষ্ট মনে আছে, আর কি । এতে আমাদের মনে কোন ক্ষোপ বা দুঃখ নেই । ব্যাখা হিসাবে এটুকু বলতে পারি, আমাদের পোশাক আর ভংগি দেখে, কেউ বলতে সাহস পাবে না যে, এরা গোল হজমের লোক । আর যাই হোক এববার একটু দমে গেলাম । বাড়ি ফিরবো, সন্ধা আযান হয়ে গেছে। নামায পড়িনা, সে ভয়ও নাই । মা-বাবার কথা না শুনলে বকে, পারাপরশির আম গাছের আম চাইলে, দেয় না। আবার না কয়ে পারলে বকে, খারাপ বলে । আল্লাকে নিয়ে আপাদত সে ভয় তো আর নেই। ভয় হলো, এমনিতে বর্ষা মাস, তার পর আবার নৌকায় ফিরতে হবে । নৌকায় আমাদের নিতে চায় না। আমরা দামি খেলোয়ার বলে নয়, মাঝি জানে এরা উপযুক্ত ভারা দেবার লোক না । তাই বলে কি আমাদের পা নেই । আমরা জানি গোল খেতে, আমরা জানি হাটতে । বেশ ভাল । এবার রক্ষা নেই । সামনে বেশ লম্বা গর্ত । সাথে ভেজা বৃষ্টি বামে -ডানে যাবার প্রশে প্রকৃতি না, সামনে গর্ত । আমরা সবাই বুদ্ধিমান । কেউ আমরা কারো দিকে তাকাবার সময় পেলাম না । যে, যে রকম পারে উম্মুকত্ত হয়ে, পানিতে তার পর ডানায় । কেউ কিছুই দেখেনি কারো । মহা খুশি যাকে বলে, জীবনের প্রথম পোশাক, খুশির বিষয় না হয়ে পারে।
বাড়িতে মা, আজকে যা রান্না করেছে ,তা খাবার মতো না । আমার আগেই বলা ছিল। পরীক্ষা উপলক্ষে আজ খালার বাসায় যাবো। মা কিনা রান্না করেছে মাংস। অবশ্য তার কষ্ট হয়নি, সারা দিন -ই গুরি গুড়ি বৃষ্টি ছিল । আমি অবশ্য খেতে পারি নাই । সময়ের অভাবে, কথা রক্ষা করার তাগিদে, ঐ যে বললাম ঃ খালামকে বলা ছিল ,আজ তার বাসায় যাবো । আজ না গেলে, খালা যদি কষ্ট পায় । মা অবশ্য সকালে যেতে বলেছিল । মায়ের আবার সংসারে ভেল্যু আছে না কি?। আমরা কি মায়ের কথা শুনার জাত । কষে ধমক দিলাম । মায়ের আর কথা থাকে কি ? তাছাড়া মা কি আমার চাইতে বেশি বুঝে না কি ? অনেক বুঝি আমি । না হলে বল খেলি কি ভাবে । গোল একটা বল । মা কি বল খেলতে পারে । লাস্থি-ই তো দিতে পারবেনা । সে কিনা আমার উপরে মাতাববুরি করে । সাহস কত চিন্তা করা যায় কি ?। কথা দিয়া আসছি আমি। আর সে না করে ।কত বড় আচরনেরবর খেলাপ। মাগরিবের সময় বৃষ্টি ছাড়ে নাই । না ছাড়–ক আমার যে তারা মা ই বুঝে না। আর বৃষ্টি তো কথাই বলতে পারে না । সে তো বুঝার কথা না নিড়হ বস্তু । ঐ যে বললাম মা বুঝে না এত সবের পড়ে ও এগিয়ে এলেন পেছনে পেছনে আজ না গেলি বলে . . . . . । টের পেলাম মায়ের স্বাভাব আল্লা গড়ে দিয়েছে অর্ধেক ধমক খাবার জন্য আর অর্ধেক স্বামীর খাদ্য তৈরী সংসারে খাটুনির জন্য । সে সন্তানের দুখে সুখে না । তবু মায়ের জন্য কষ্ট হয় না । মা সহজে সন্তানের ভাল চায় বলে ।
দোকানপার। খালেক ভাইয়ের ।ঔধধের দোকান পল্লীচিকিৎসায় তার ভাল নাম । নামের সাথে, ভাল স্ববিরোধী শত্র“ু বেশ ভাল আছে তার । সুবাদে আর্মির পিটুনি , জেল পর্যন্ত তার কপাল ছাড়েনি । শেষ রক্ষা পেল বাপ দাদার ভিটে ছেড়ে। এ জন্য সে কাউকে দোষ দেয় নি । মোটামুটি তাদের চাইতে ভাল আছে । বড় ভাই, লিটনের সঙ্গে সু -সম্পর্ক । আমরা অনেক ঔধধ নিয়েছি টাকা বিহীন ভুলবললাম,এলাকার প্রায় সকল ছেলে গর্ব করে বলতে পারবে, লোক টারে আমরা আশার চাইতে বেশী গোল দিয়েছি । তবে, হ্যা বৃষ্টির ফোটার আয়াতন টা কম মনে হচ্ছে হাক ডাক টা ছাড়ে নাই । অভ্যাস আর কি । গাড়ি পাচিছনা । বড় ভাই খালেকের । মালেক ভাই, হয়তো বৃষ্টির দিন বিধায় তার শুশুর বাড়ি যাবার প্রয়োজন ছিল । উল্লেখ্য তার ওয়াইফ সে খানে ছিল । আমি আর কিছু জানিনা । সে ফৎুসরতে আমি তার সঙ্গি হলাম । না ভুল বললাম সে ,সম্ভবতো মেডিসিনের জন্য টাংগাইল এসে ছিলো । যাই হোক সেটা তার ব্যাপার । এবার কিন্তু রিক্সা আমার কষ্ট বুঝল । নতুন বাস টার্মিনাল হতে খালার বাসার রাস্তা পাঁচ মিনিটের ভারা নিল বার টাকা । তবু ভাল সে আমাকে নিল । বৃষ্টির দিন ভারা একটু বেশী স্বাভাবিক । সেই কাঙ্খিত খালার বাসা । সারা দিন গুনগুনবৃষ্টির অনাসৃষ্টি হাত রক্ষা পেলাম । মন খুশিতে ভরে গেল । আর কোন কষ্ট আমাকে পাবেনা। না খেয়ে আসার কষ্টাও থাকবেনা । এরা বড় লোক । আরাম করে ঘুমানোর সু ব্যবস্থা সে টা থাকবেই । এক নিঃস্বাসে ভেবে নিলাম সব । যাকে বলে খালার বাড়ি, খানা -পিনার হাড়িঁ । মানুষের দ্বিতীয় মা হচেছ খালা । থালার থাকেনা, যেখানে অভাব । আঙ্গিনা হতে উচ্চ স্বরে ডাকতে, ডাকতে কারো কোন সারা পেলাম না। তাই বলে তো আর দুয়ারে দাড়িয়ে, থাকা যায় না । কোন সারা না পাওয়াতেও ডাক আর বন্ধ করলাম না । একটা অধিকার আছে না আমার । প্রবেশ অনুমতির কি দরকার । নিজেদের লোক বলে কথা । ঢুকে পরলাম । সাজানো ঘর, বেশ গোছানো । সাজানো আর গোচানো দেখেই বুঝা যায়, ঘরে তার মেয়ে আছে । বাট কারো দেখা মিলনা । ভাল কথা । তাদের দিয়ে আমার কি কাজ। জায়নামাজ বিছিয়ে, খাল, নির্ধারিত আসনে নামাজ পড়তে ছিলেন । আমি কিন্তু চালাক লোক, এই সুযোগে ভিজে গিয়ে ছিলাম । ভিজা কাপর ছেড়ে, লুঙ্গি টা পড়ে নিলাম । যাতে নামাজ শেষে, খাবার খাইতে আর দেরী না হয় । সাথে একটু বসে নিলাম, খাটের এক কিনারে। চোখ রাখলাম, খালার মাথায়, কখন ছালাম ফেরায় । আশাা পূর্ন হলো । খুশিতে মন নাচিল গাঙচিলের মতো মনের আকাশে । ডান পাশে সালাম, বাম পাশে আসসালা মু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লা, গেদা তোর থাকা যাবে না । আকাঙ্খিত কথাটি শুনিবা মাত্র, বুকের ভেতর খুশির বর্হি প্রকাশ ফুটিল চোখে । গেদা তোর থাকা যাবে না । আনন্দের আরো একটা বড় কারন, অনেক দিন, এত আপন করে, আমাকে কেউ গেদা ডাকেনি । তোর নানা, তোরে কিছু বলেনি । নানা শব্দ শুনিয়া বুকের ভেতর, আরেক বার আনন্দ ঢেউ অনুভব করিলাম । পরে না হয়, নানা কাহিনী বলিব, তোর নানারে না, বললাম ঃ এখানে থাকা যাবে না । ছামির আব্বা, অবসরে আসবে ,ছামি, ওর স্বামির সাথে আসবে ,ও রুমে বিথী থাকে, সাথির রুমে, কাউকে যেতে পছন্দ করে না । এটাই স্বাভাবিক অনেকে, অনেক জিনিস পছন্দ করে না । ও মাত্র একটা জিনিস পছন্দ করে না । একটু কষ্ট পেলাম ,আমার জন্য আমার খালাকে, পরিশ্রম করে, আবার নানার বাড়িতে যেতে হয়েছে । শুধু বললাম আমি সরাসরি এসেছি । জানিনা । তাহলে আমি চলে যাই । হ যা । খেয়ে যা । দেরী হয়ে যাবে ।
ভেজা কাপর আর অধের্ক ভেজা ব্যাগ, রেখে বাহির হলাম । আমার নিয়তিতে বেজায় খুশি হলো বৃষ্টি চটে জোরে বইলো । বারান্দায় দাড়াঁলাম । আবার আমার মায়ের ছোট বোন, কে বললামঃ খালা তাহলে আসি । কোন সারা পেলাম না । যার সারা পেলাম, সে হলো বৃষ্টির ঝাপটা ।মুখে লেপ্টে গেল ।আপনারা ভাবতে পারেন, আমি মোটামুটি কষ্ট পেয়েছি, মোটেই না । তার বাড়ি, আমার কষ্ট পাবার কি আছে । তাই না । তা ছাড়া দয়া করে, সে আমাকে বলেছে খেয়ে যা। এটা কি আপনি কম মনে করেন।আমারি তো দোষ । কেন সেখানে গেলাম । অবশ্য পনেরো দিন আগে, এসে অনুমতি নিয়ে নিলাম ।পনেরো দিনে মানুষের কত পরিবর্তন হয় । পরিবর্তন হবার জন্য যেখানে, এক দিন যথেষ্ট সেথায় পনেরো দিন কি অধিক নয় ? পথে বের হলাম ,বৃষ্টির দিন না এখন রাত । বাট অন্ধার নয় । বিদ্যুৎ ঝলকানিতে চলা যায় আর কি । যেতে হবে নানির বাড়ি । রাত প্রায় ১১টা হোস্টেলে দুষ্কর কে কোন অবস্থায় আছে জানি না ।
এক টা চক পাড়ি দিতে হবে যেতে হলে নানির বাড়ি । বৃষ্টি এবার একা না সাথে দমকা বাতাস ৫০% সম্ভাবনা থাকে জোরে বাতাস বইলে, আমার পড়ে যাবার সেখানে কাল বৈশাখি । মনে সাহস নিলাম । চলতে হবে অতএব চকে নামতে হবে, নেমে পড়লাম । চোখে কিন্তু পানি আসেনি । দু পাশে ধান ক্ষেত কি ধান জানিনা। কাদায় লেপ্টে গেল পড়নে লুঙ্গি, বার কয়েক বার, পড়ে গেলাম ড্রেনেরপর । বিকট শব্দ আকাশে । ভয় অবশ্য পাচিছ কি না বলতে পারি না । মরে গেলে এটুকু মা বলতে পারবে কথা শুনেনি আমার তাই বিজলীতে মারা গেল ।আর কোন দিন এরকম আকাশ দেখিণি কোন দিন । ভয়ংকর সে আকাশ । আমার চির দিন মনে থাকবে ।সে আমাকে একলা পেয়ে কি বাজে ব্যবহার টাই না করলো ।নানিদের বাড়ির পিছনের গেট । কড়া নাড়লাম কে যেন খুলে দিল । এ অবস্থায় । আসাটাই বড় কথা অবস্থায় নয়্ ।আমার ক্ষুদ্রা লেগেছে । অভাবনীয় ভাল খাবার পেলাম । ঠিক আছে এখন যেহেতু খাবারের সময় না । পোড়া অবশিষ্ট পাতিলের ভাত আর হাল্কা ডাল তাও ভালো যে খেতে পারলাম । অবশ্য ভদ্রতা করে না করিনি । হাজার হলেও নানির বাড়ির পোড়া ভাত । বড় কথা বাবার শুশুর বাড়ি আমার তো আর না ।রাত খাইলেই কি আর না খাইলেই কি শুয়েই তো থাকবো। কি বলেন । ভাই । সকালে ফুল পেট খেয়ে যাবো । সকাল বেলা দু মামীর বড় কাজ থাকায় মাংস আর রুটি বানাতে পারে নি । তাছাড়া আমি আসবো এ বাজেট তারা অনুমান করতে পারেনি । শত হলেও বড় মেয়ের ঘরের নাতি । যা তা তো আর সামনে ধরা যায় না । ইজ্জতের ব্যাপার । আছে না একটা কথা । বড় পরিচিত মুখ গুলোর দিকে তাকিয়ে ভরসা পেলাম । আজ সকালে আর হবে না । বেরিয়ে পড়লাম । পুনরায় খালার বাড়ি ।।ভাববেন শালা বেহায়া ।কিছুই করার নাই । রাতে ভেজা প্যান, শ্যার্ট আর ব্যাগ তো নিতে হবে । নাকি রে ভাই ।সুসুর করে ডাকতে ডাকতে দুয়ারে দাড়ালাম । কোন কাকপক্ষিরো সাড়া নেই ।বিবেচনা না করিয়া ঘরে ঢুকলাম। মায়াবি কন্ঠে খালা কে ডাকলাম নেই । এ রুম সে রুম কেউ নেই । বড় দায়ে পড়লাম । প্যান, শ্যার্ট নেব । অবশেষে সাথির রুম উনি পড়তেছিলেন । শুয়ে একটা বই হাতে ।উত্তর দিলেন । মা নেই । বিশেষ কাজে গেছে । বিরক্ত বোধ মনে করলেন । চলে এলাম আমার জিনিসের কাছে । ব্যাগে প্যান ভরতে ছিলাম । পিছনে আওয়াজ পেলাম । আপনি এখনো যান নাই ।মুখ গুরাতেই তিনি বই হাতে উদাও হলেন । হোচট খেলামোনা পেলামো না । বুঝলাম উনার একটু মূল্যাবান সময় আমার জন্য ব্যায় হলো । এ সমাজে কে সময় ব্যায় করতে চায় । ধন্যবাদ উত্তম মায়ের যোগ্য বেটি । ব্যাগটা হাতে তুলে নিলাম ভাবলাম বিদায় নিয়ে যাওয়া টা নৈতিক দায়িত্ব । সাথী আপু চলে গেলাম । আশাই করিনি এত টা মুখরিতো আলোরিত বিদায় পাবো সে যে এত পরিশ্রমী জানতামিনা । দরদিনী সে তার শুয়ে থাকা পা দুটো নাড়িয়ে আমাকে বুঝালো বাই. . . . . . . . . . .
আমরা কি সত্যই আমরা হতে পেরেছি্। সত্য ঘটনা নিয়ে সাজানো আমি তখন কৃষি ডিল্পোমায় পড়ি আমাকে এভাবেই গাড় না ধরে বের করে দেয়া হয়ে ছিল ।

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×