মেয়েদের মন বুঝাও নাকি এরশাদকে বুঝার চেয়ে সহজ।কথাটার প্রমান এরশাদ সাহেব উনার সারাজীবনের ক্যারিয়ারে বার বার দিয়েছেন।এক স্যার বলছিলেন পুর্বের পাহাড় হেঁটে পশ্চিমে গেছে এরকম গাঁজাখুরি কথা বিশ্বাস করলেও এরশাদের কথায় আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন না।কেউ কেউ বলে এরশাদ সাহেব মুখে দিয়া কথা বলেন না উনি কথা বলেন পশ্চাদ্দেশ দিয়া।
উনি যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন এক রকমের ভান্ডামি করতেন।শুক্রবারে বিভিন্ন মসজিদে নামাজ পড়েতে যেতেন।নামাজ পড়া শেষে বলতেন আমি কালকে রাতে স্বপ্নে দেখেছি আপনাদের মসজিদে নামায পড়ছি আপনাদের সাথে।অথচ গোয়েন্দা বাহিনী তার এক সপ্তাহ আগে থেকেই ঐ মসজিদের উপর গোয়েন্দা নজরদারী করতো।
এক লোক যাচ্ছে আত্মহত্যা করতে ।রাতে অন্ধকারে সে টর্চলাইট জ্বালিয়ে যাচ্ছে ।পথে দেখা হলো এক বন্ধুর সাথে ।বন্ধু জিগাইলো এতো রাতে কই যাচ্ছিস?সে বলল আমি আত্মহত্যা করতে যাচ্ছি।বন্ধু আশ্চার্য হয়ে জিগাইলো তাহলে টর্চলাইট নিয়ে যাচ্ছিস কেনো?লোকটা সাথে সাথে উত্তর করলো এ্য আমাকে কি বোকা ভেবেছো?রাস্তায় যদি সাপ থাকে আর সাপ আমাকে কামড় দেয় তাহলে আমি কি বাঁচবো?মরে যাবো না?
এই হলো এরশাদের আত্মহত্যা।
এক ছেলে সারাক্ষন মিথ্যা কথা বলে।এত মিথ্যাবাদি হইছে যে তার সত্য কথাও বন্ধুরা বিশ্বাস করে না।সে গেলো তার বন্ধুর বাসায়।তো যাই বলে না কেন তার বন্ধু বলে না দোস্ত বিশ্বাস করলাম না তোমার কথা।এই ভাবে এক সময় সে পুরাই রেগে গেলো।এরপর বলল যা দেখ আমি তোদের বাসা থেকে চলে যাচ্ছি আমি গেলাম।এটা বলে সে সামনে হাঁটা ধরলো।তখন তার বন্ধু জাবাব দিলো দোস্ত তোর এই কথাটাও বিশ্বাস করলাম না।
সেই ছেলে এইবার রেগেমেগে অস্থির।বলে আমি তোর বাসা থেকে চলে যাচ্ছি এইটাও বিশ্বাস করিস না?তার বন্ধু জাবাব দিলো আরে দোস্ত তুই যে পথে যাচ্ছিলি সেটা হলো বাথরুমে যাবার দরজা।এখন বল বাসা থেকে বের হতে তুই বাথরুমের দরজার দিকে গেলে আমি তোরে কেমনে বিশ্বাস করি?
ইহা একটি ফালতু পোস্ট।