somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যাদের ভোট দিবেন এবং দিবেন না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কিছুদিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর একটি সাক্ষাৎকার ক্লিপ দেখলাম। সেখানে তিনি তরুণদের কাছে জানতে চাইলেন, তোমরা যদি প্রধানমন্ত্রী হও, তাহলে তোমরা কী করবে?
খুবই ভ্যালিড এবং বুদ্ধিমান প্রশ্ন। এই প্রশ্নের মাধ্যমে সহজেই একটি জরিপ করা হয়ে যায়, তরুণ প্রজন্মের পালসটা জানা যায়।
যে যার মতন উত্তর দিলেন। প্রধানমন্ত্রী এর পরে সেই সব সেক্টরে তাঁর নিজের সরকারের অবদান নিয়ে কথা বললেন। যেমন আমাদের অতি পরিচিত মহসিন ভাই (হুইল চেয়ার ক্রিকেট দলের ক্যাপ্টেন) বলছিলেন তিনি প্রতিবন্ধীদের জন্য কিছু করতেন, যাতে ওরা স্বনির্ভর হতে পারে।
তখন প্রধানমন্ত্রী লম্বা তালিকা বলে গেলেন তাঁরা কী কী করেছেন। বিশেষ করে অটিজম সচেতনতা তৈরী। ইত্যাদি।
আমি যদি সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তাহলে অবশ্যই বলতাম সবার আগে আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা। এই একটি বিষয় নিশ্চিত করতে পারলেই দেশের অবস্থা রাতারাতি পাল্টে যাবে। লিখে দিতে পারি।
"দেশের টাকা লুটে ফেলছে সরকারি লোকজন।" - অভিযোগটা নতুন না। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিটা সরকারের আমলেই এমনটা ঘটে এসেছে। আমাদের বঙ্গবন্ধু বলেছিলেনও "লোকে পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি।"
আরেকটা গল্পে পেয়েছিলাম (কতটুক অথেন্টিক জানিনা, তবে সত্য হবার সম্ভাবনা প্রচুর), একবার এক লোক তাঁর কাছে বিশ টাকা চাইলে তিনি উপর তলায় গিয়ে তাঁর কর্মচারীর মাধ্যমে বিশটাকা পাঠিয়ে দেন। কর্মচারী সেই লোকটির হাতে দশ টাকা দিয়ে নিজে দশটাকা মেরে দেয়। এই ঘটনা জানতে পেরে তিনি আফসোস করে বলেন, "যে দেশে উপর তলা থেকে নিচ তলায় আসতে আসতে বিশটাকা অর্ধেকে নেমে যায়, সে দেশের সরকারি টাকা জনগন পর্যন্ত পৌঁছাতে কততে নামে?" (হুবহু এইটা বলেছিলেন কিনা মনে নেই, তবে তাঁর কথার মূল ভাব এইটাই ছিল।)
এখন আমাদের (জনগনের) সমস্যা হচ্ছে, আমরা সবাই "দেশান্ধ" হবার বদলে "দলান্ধ" হয়ে গেছি। আপনি আওয়ামীলীগ সরকারের দুর্বল পয়েন্ট ধরতে গিয়ে অভিযোগ করেন হলমার্ক, বাংলাদেশ ব্যাংক, বা শেয়ার মার্কেট ইত্যাদি হাইলাইট করার চেষ্টা করলেই আপনাকে দলান্ধরা ট্যাগ দেয়া শুরু করবে। আপনাকে জামাত শিবিরের পেইড এজেন্ট বানিয়ে বিগত সরকারের আমলের যাবতীয় দুর্নীতির লিস্ট ধরিয়ে দিয়ে বলবে, "তখন বলেননি কেন?"
এইসব ফাইজলামির উত্তর হতে পারে, "ইয়ে মানে, তখন ফেসবুক ছিল না তাই বলা হয়নি।"
আর যদি সিরিয়াসলি বলতে হয়, তবে বলবো, "আগের সরকার গু খেয়েছে বলে গু খাওয়া জায়েজ হয়ে যাবে?"
ভাই, যদি সত্যিই দেশের জন্য ভাল কিছু চান, নিজের দলের জন্যও ভাল কিছু চান, তাহলে সবার আগে দুর্বলতাগুলো একনলেজ করুন। সাহস করে বলুন, "জ্বি ভাই, এইসব দুর্নীতি আমাদের কলঙ্কিত করেছে। তবে আপনাদের আশ্বস্ত করছি - আমরা অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। ঐ কৃষকের টাকা, ঐ মজুরের টাকা, ঐ দরিদ্র শ্রমজীবীর টাকা মার যেতে দেব না।"
শেখ মুজিবুর রহমানের একটি বিখ্যাত ভাষণে এটাই বলা হয়েছিল। আমরা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার "সাব" হই দেশের টাকায়। এবং দেশের টাকা মানে ঐ ৮০% দরিদ্র জনগোষ্ঠীর টাকা।
একই যুক্তি সাগর রুনি, তনু, ব্লগার, জুলহাস-তনয় বা এইরকম আলোচিত সব হত্যাকাণ্ডের বেলাতেও প্রযোজ্য। এসবকে জাস্টিফাই করতে আপনি যদি ছাত্রলীগের কর্মীদের উপর ব্রাশ ফায়ার, বা শিক্ষক গোপাল মুহুরীর হত্যা টেনে আনেন, তাহলে ভুল। দুইটাই অপরাধ। একটার জাস্টিফিকেশনে অন্যটা না টেনে দুইটারই বিচারের দাবি করুন। অ্যামেরিকায় মার্ডার কেসে সামান্য সিগারেটের ফিল্টার, দোকানের রিসিট বা ইত্যাদি থেকে খুনি ধরে ফেলে। কিন্তু আমাদের দেশে প্রকাশ্য দিবালোকে, শয়ে শয়ে মানুষের সামনে কুপিয়ে হত্যা করা হলেও প্রথমে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তারপর বছরের পর বছর ধরে সেই কেস চলতে থাকে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী যখন বলেন, "কারোর বেডরুমতো আমরা পাহারা দিতে পারিনা," অথবা, "আমার ধর্ম নিয়ে উল্টা পাল্টা লিখবে কেন সে?" - তখন হতাশায় কাঁধটা ঝুলে যায়। হ্যা আসলেই কারোর বেডরুম পাহারা দেয়া সম্ভব না। এবং কারোর ধর্ম নিয়ে আক্রমণাত্মক কথা লেখা উচিৎ না। তবে যাই ঘটুক না কেন, আইনকে নিজের হাতে তোলার কোন যুক্তি হতে পারেনা। সেক্ষেত্রে সরকার প্রধানের বয়ান হওয়া উচিৎ ছিল, যা সাহায্য লাগে আমরা দেব, তোমরা দ্রুত কেস সল্ভ করো।
বিদেশেও কিছু কেস আছে বছরের পর বছর ধরে আনসল্ভড থাকে। একে "কোল্ড কেস" বলে। ওদের আলাদা ইউনিটই থাকে এইসব কোল্ড কেসের ব্যাপারে। এমনও কেস সল্ভড হয়েছে যেগুলো পঞ্চাশ বছর আগে ঘটেছিল। খুনি নিজেও বিচারের আশা ছেড়ে দিয়েছিল। ইচ্ছাটা থাকতে হয়। ৭১এর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে কেন? ৭৫ এর ঘাতকদের বিচার হচ্ছে কেন? ইচ্ছেটা ছিল বলেই। বিএনপি কেন নিজেদের ইশতেহারে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাপারটা বাদ দিল? ইচ্ছে নেই বলে। আমাদের কেবল সুষ্ঠু বিচারের ইচ্ছেটা থাকতে হবে। কুপিয়ে হত্যাকারীরা কেন সাহস পায় জনসম্মুখে এইভাবে কুপিয়ে হত্যা করার? কারন তারা জানে, তাদের বিচার হবেনা।
কিছুদিন আগে স্টুডেন্টরা বিদ্রোহ করে রাস্তায় নেমেছিল। তাঁরা অহিংসবাদী ছিল। তাঁরা নিশ্চিত করছিল কেউ লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাতে পারবেনা। মিডিয়ার গাড়ি তাঁরা জব্দ করেছিল। তাঁরা নিশ্চিত করেছিল রংওয়ে দিয়ে কেউ ফাজিলের মতন গাড়ি চালাতে পারবে না। তাঁরা মন্ত্রীর গাড়ি পর্যন্ত ঘুরিয়ে দিয়েছিল। তাঁরা নিশ্চিত করেছিল এম্বুলেন্সকে ভিড়ের রাস্তায় যেন অপেক্ষা করতে না হয়। তাঁরা চমৎকারভাবে রাস্তা বের করে দিচ্ছিল। যৌক্তিক দাবি। কিন্তু কী হলো শেষ পর্যন্ত? লুঙ্গি পড়া লাঠিয়াল বাহিনী পুলিশের সাথে রাস্তায় নেমে ওদের পেটালো। এই এক শাহজাহান খানের হাতে জিম্মি সরকার কিচ্ছু করতে পারলো না। আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত হলে পুলিশ সবার আগে দুর্নীতিবাজ মতলববাজ গডফাদারদের জেলে ঢুকাতো। বাসের নিচে চাপা পড়ে মরতো না কোন শিক্ষার্থী। ছাত্রদেরও রাস্তায় নেমে আসতে হতো না।
তেমনিভাবে খাদ্যে ভেজাল, রাস্তাঘাট বেদখল থেকে শুরু করে কোন কিছু নিয়েই আমাদের চিন্তা থাকতো না। সিলেটের বিছনা কান্দিতে আমাদের বেশ কিছু জমি বেদখল হয়েছে। টাকার হিসাব ধরলে কোটি টাকার উপর দাম। স্থানীয় ক্ষমতাবানরা (দলের নাম বললে আবার ট্যাগ খেতে হবে, তাই বললাম না) কাজটা করেছে। এবং আমরা মোটামুটি ধরেই নিয়েছি ওটা আর উদ্ধার হবেনা। উল্টা উদ্ধার করতে গেলে খুন হবার সম্ভাবনাও আছে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এমনটা হবে? এই ব্যাপারে আমাদের দলকানাদের বক্তব্য কী? আমাদের বাবাদের কামাই করা টাকা কষ্টের না?
আমরা যারা বিদেশে থাকি, তাঁরা ঢাকা শহরের ধুলাবালি, বাংলা মোটরের জ্যাম, বাসের ভিড়, গাড়ির হর্ণের আওয়াজ - কোন কিছু নিয়েই কমপ্লেন করিনা। আমরা কেবল যদি আইনের সঠিক প্রয়োগের নিশ্চিয়তা পেতাম, তাহলে অবশ্যই দেশে ফেরত যেতাম। কিসের জন্য এই বিদেশে পড়ে আছি? দুইবেলা ডাল-ভাততো আমার দেশেও খেতে পারি। কিন্তু আমরা যাই না। কষ্ট করে হলেও বিদেশে থাকি। একটাই কারন। এদেশে নিজের কষ্টের জমি বেদখল করে ফেলেনা কেউ। আর যদি করেও, তাহলেও পুলিশ, সরকার, আইন থাকবে আমার পাশে।
নির্বাচনের মৌসুম চলছে। একদলের সাংসদ প্রকাশ্যে নিজের এলাকায় (নাটোর-২) ঘোষণা দিলেন, "নৌকা ছাড়া অন্য কোথাও ভোট দিতে চাইলে কেন্দ্রে যাবার প্রয়োজন নেই। নাহলে দেখে নেব।"
আবার আরেকদল নিজের ইশতেহার থেকে যুদ্ধাপরাধ বিচার কার্যক্রম বাদ দিয়ে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদেরই নমিনেশন দিয়েছে।
বাহ্!
আপনার এলাকায় ভোট দেয়ার সময় দলের উর্দ্ধে গিয়ে মানুষ বুঝে ভোট দেয়ার চেষ্টা করুন। আমার পছন্দ ধানের শীষ, তাই বলে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীকে ভোট দিয়ে দিলাম, এইটা কোন কাজের কথা না। তেমনি, আমার পছন্দ আওয়ামীলীগ, কিন্তু প্রকাশ্যে গুন্ডামি করে বেড়ানো লোককে ভোট দিয়ে দিলে ওর কুকর্মের দায় আমার কাঁধেই বর্তাবে। এই যে শাহজাহান খান মন্ত্রী, কিভাবে হলো? আমার আপনার ভোটেইতো। দুই একটা সিট হারালে আপনার পছন্দের দলের কোন সমস্যা হবেনা। বরং একটি বার্তা তাঁরা পাবেন যে নির্বাচনের সময়ে প্রার্থী নমিনেট করার সময়ে ফাজিল প্রার্থী নমিনেট করা যাবেনা।
আর আপনার দলের যদি অবস্থা এই হয় যে অসংখ্য আসনে অযোগ্য প্রার্থী নমিনেট করে বসেছে, তাহলে আপনার দলটারই সমস্যা - এইটা মেনে নিন।
আর যদি আপনার এলাকায় নৌকা বা ধানের শীষে বা সতন্ত্র হিসেবে দাঁড়ানো একটাও ভাল প্রার্থী না থাকে, তাহলে এইটা আপনার এলাকাবাসীর সমস্যা যে আপনারা সঠিক জনপ্রতিনিধিকে সংসদে পাঠাতে পারছেন না। জনগনের রাজনৈতিক উদাসীনতা অ্যামেরিকার রাজ সিংহাসনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বসিয়েছে। আমরা নিজেদের দেশেও যুগ যুগান্তর ধরে একই ভুল করে আসছি।
বলিউডি উদাহরণ দেই। একটি সিনেমা হিট করাতে হলে অনেককিছু মাথায় রাখতে হয়। একটি ভাল স্ক্রিপ্ট থাকা লাগে, সাথে ভাল ডিরেকশন, তারকাদের ভাল অভিনয়, সংগীত, এডিটিং ইত্যাদি। আর যদি কিছুই না থাকে, তাহলে লাগে একজন সালমান খান। সিনেমা যা তা বানাও - সালমান খান থাকলে সিনেমা হিট। তিন খানের জন্যই ব্যাপারটা প্রযোজ্য ছিল। নাহলে আমিরের ধুম - ৩ কিভাবে চারশো কোটি কামায়?
এখন যুগ পাল্টেছে। সালমানের রেস থ্রি, আমিরের থাগ্স অফ হিন্দুস্তান এবং শাহরুখের জিরোর মুখ থুবড়ে পড়া প্রমান করছে দর্শক এখন চালাক হয়ে গেছে। যা তা বুঝিয়ে দিলেই তাঁরা সোনামুখ করে খাবে না।
আমাদেরও উচিৎ এই ব্যাপারটা মাথায় রাখা। সরকার গঠন করতে চাও? তাহলে আমাদের দাবি মেনে নাও। কারন আমরা পাবলিক, আমাদের ভোটেই তোমরা "মন্ত্রী সাব" "এমপি সাব।"
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২৯
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×