somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার ছোট ভাই বা বাচ্চা এইচএসসি দিলে আমি যা বলতাম

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পড়াশোনা হওয়া উচিত আনন্দের বিষয়। নতুন কিছু জানবো, সেটা প্র্যাকটিক্যাল জীবনে এপ্লাই করবো, তারপরে সেই সূত্রে আরও নতুন নতুন কিছু শেখা হবে ইত্যাদি।
যেমন স্কুলে গণিত শিখলাম। পাঁচ থেকে চার গেলে থাকে বাকি এক।
বাবার সাথে বাজারে গেলাম। আট টাকার চকলেট কিনলাম। বাবা দশ টাকার নোট দিলেন। ফেরত এলো দুই টাকা! ওয়াও! কী যে শিহরন বয়ে যেত মনে!
তারপরে ধরা যাক ক্লাসে একটা কবিতা/ছড়া শিখলাম। গল্প শিখলাম। নিজে তখন চেষ্টা করলাম বানিয়ে বানিয়ে লিখতে। শব্দের পর শব্দ বসিয়ে কিছু একটা লিখলাম।
"সিনেমা দেখেছি, আরও দেখবো, হয়নি মন তৃপ্ত।
শেখালে প্রেম, জানলাম এর শিক্ষা থাকে গুপ্ত!
সমাজ অভিশপ্ত, তপ্ত মোদের রক্ত
মোরা জায়েদ খানের ভক্ত! জায়েদ খানের ভক্ত!"
ফিলিংটাই অন্যরকম!
আমাদের দেশে হয়ে গেছে ঠিক উল্টা। পোলাপান স্কুলে যেতে না যেতেই শুরু হয় প্রেশার। ক্লাসের মধ্যে ফার্স্ট হতে হবে। অমুক তমুক ফার্স্ট হয়ে যাচ্ছে, ওদের পা ধোয়া পানি খেতে হবে। কিছু প্যারেন্টসতো ওদের গু খেতে বলেন। এতে যদি বিদ্যা বাড়ে!
বিদ্যাতো বাড়েই না, উল্টো সেসব পোলাপানদের প্রতি জেলাসি তৈরী হয়। ফার্স্ট বয়/গার্ল নিজের নোট শেয়ার করবে না। জন্ম থেকেই সে অহংকারী আর হিংসুইট্টা হয়ে বড় হয়। ক্লাসের রোল নম্বর অনুযায়ী বন্ধুত্ব করে। ছোট শিশুটার কি দোষ? ওর বাবা মাই জিজ্ঞেস করেন, "রহিমের রোল নম্বর কত?"
"জিজ্ঞেস করিনি।"
"কালকে অবশ্যই জিজ্ঞেস করবে।"
পরদিন উত্তর আসে, "পঞ্চাশ।"
"কী! ওতো বাজে ছেলে! খবরদার, ওর সাথে যেন মিশতে না দেখি! করিমের সাথে মিশবে। ওর রোল নাম্বার এক।"
"কিন্তু করিমতো আমার সাথে মিশে না।"
"মিশবে না কেন?"
"ও বলে আমার রোল নাম্বার পঁচিশ। ওর মা বলে দিয়েছে যাদের রোল নম্বর দশের উপরে, ওদের সাথে বন্ধুত্ব না করতে।"
"তবুও চেষ্টা করবে। এই বয়সেই এত হিংসুইট্টা বানাচ্ছে! কেমন বাবা মা ওর?"
বড় হয়েও অনেক বাচ্চা বদমাইশ থেকে যায়। "টিম ওয়ার্ক" - মানে দলের সবাই একজন আরেকজনের জন্য এগিয়ে আসবে, সাহায্য করবে, এবং দলীয়ভাবে একটা গোল এচিভ করবে, যা কর্পোরেট আমেরিকার সবচেয়ে বড় রিকোয়ারমেন্ট, সেটার মাম্মি ড্যাডি এক করে ফেলি আমরা!
পলাশীর প্রান্তরের সবচেয়ে বড় শিক্ষা ছিল মীরজাফরকে বিশ্বাস করাটা ভুল ছিল, এবং মীরজাফরি করেও যে পরিণতি সবসময়েই খারাপ হয় সেটা। না মীরজাফর নিজে সুখ করতে পারলো, উল্টো দেশকে দুইশো বছরের জন্য গোলাম বানিয়ে দিল।
কিন্তু আমাদের ৯০% পোলাপানের ফোকাস থাকে কত সালের কত তারিখে পলাশীর যুদ্ধ হয়েছে, কোন ময়দানে হয়েছে, সেই যুদ্ধ ময়দানের পাশ দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গেছে ইত্যাদি। হু কেয়ার্স যদি পলাশীর যুদ্ধ ১৭৫৭ সালের পরিবর্তে ১৯০০ সালে হতো, পলাশীর প্রান্তরের পাশে দিয়ে পদ্মা বয়ে যেত কিংবা অন্য কিছু। ইতিহাসের মূল শিক্ষাতো সন তারিখ না, এইটাই আমরা বুঝি না। স্কুল, বোর্ড এমনকি বিসিএস পরীক্ষাতেও এমনই প্রশ্ন আসে, কাকে দোষ দেবেন?
ভাষা আন্দোলনের মূল শিক্ষা ছিল মাতৃভাষার সম্মান আদায়। পৃথিবীর কোন ভাষার সাথেই আমাদের দ্বন্দ্ব নেই, আমরা আমাদের মাতৃভাষাকে সম্মান দিতে চাই। অথচ আমরা "১৯৫২এর ২১শে ফেব্রুয়ারিতেই" আটকে যাওয়ায় এখন "বাংলিশ জেনারেশনে" দেশ ভরে গেছে।
"৭১এর চেতনা" বিক্রি করে অনেকেই দেশকে লুটেপুটে খাচ্ছে। "চেতনা" একটি গালি হয়ে গেছে। অথচ ৭১এর চেতনাটা কি সেটাই শিখতে পারে নাই ৭১ পরবর্তী প্রজন্ম।
ধর্মের ব্যাপারেও ঘটনা একই। দাড়ি টুপি পরে তুমি শিশু বলাৎকার করো, মানুষ খুন করো, গোপনে ব্যাভিচার করো, হিজাব মাথায় ঘুষ খাও, কুটনামি করো, মানুষের সংসার ভাঙ্গ - কোন সমস্যা নাই। কিন্তু অমুক নারী, সে যতই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুক, গরিব এতিম মিসকিনদের পাশে দাঁড়াক, আল্লাহর সৃষ্টির হক আদায়ে যতই সিরিয়াস হোক - ওকে নিয়ে মন্তব্য করতেই হবে।
এই যে এইচএসসি পরীক্ষা চলছে, ছোট ছোট বাচ্চাদের উপর যে মানসিক প্রেসার পড়ছে, যেন ওরা একেকজন যুদ্ধে যাচ্ছে। ওদের জীবন মরন, দেশের ইজ্জত, মা বাবা বোনের ইজ্জত, সবকিছু নির্ভর করছে ওদের জিপিএ ফাইভ পাওয়া না পাওয়ার উপর। প্রয়োজনে ইন্টারভিউতে "আই এম জিপিএ ফাইভ" বলুক সমস্যা নাই, জিপিএ ফাইভ পেতেই হবে।
আমার কলিগ অমুকের বাচ্চা জিপিএ ফাইভ পেয়েছে, আমারটা পায়নি! হায় হায়! এখন লোক সমাজে আমার মাথা নিচু হয়ে গেল! আমরা নিজেরাই যদি একেকজন এত বড় তালেবর হতাম, তাহলে আমরা কেন দেশের প্রেসিডেন্ট হলাম না?
মুখস্ত বিদ্যা আর নকলের মাঝে যে পার্থক্য নাই, সেটা কয়জন বুঝে? এর প্রভাব আমরা লক্ষ্য করছি যেকোন ক্ষেত্রেই। ফেসবুকেই লোকে অমুক তমুকের লেখা কপি পেস্ট করে নিজের বলে চালিয়ে দিচ্ছে, একটা লেখা লিখলাম, যা বললাম না, সেটাই বলেছি ধরে নিয়ে দশ হাত লম্বা কমেন্ট করে বসে।
চাকরির ক্ষেত্রে দেখা গেল অতি বেসিক বিষয়গুলো কয়েকবার বুঝাতে হচ্ছে। কলিগদের সাথে রেসিজম, সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট ইত্যাদি করছে। এথিক্স বলে একটা বিষয় পৃথিবীতে আছে, সেটার যেন কোন অস্তিত্বই নেই। দাড়ি টুপি মাথায়, ব্যাকগ্রাউন্ডে ঝুলছে বড় কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষার ডিগ্রি। অথচ নির্লজ্জের মতন ঘুষ খাচ্ছে।
ক্লাস ফাইভে থাকতে শিখেছিলাম জ্বলন্ত কয়লার উপর ভেজা পায়ে হাঁটলে শরীরের চামড়া পুড়ে না। ক্লাস ফাইভের বিজ্ঞান বই সবার জন্যই সমান। ক্লাস নাইনে উঠে আমরা ফিজিক্স কেমেস্ট্রি নিয়ে আলাদা হয়েছি। ভন্ড সাধু, ভন্ড পীরদের ভণ্ডামি বের করে ফেলেছি ভেবে সেদিন সেই এগারো বছর বয়সেই কী যে শিহরিত হয়েছিলাম! তারপরে নিজে থেকেই কিছু স্ট্রিট ম্যাজিক ট্রিক্স শিখে আরেকটু এডভান্স লেভেলে এই ভন্ড শনাক্ত করতে শুরু করি। এতে নিজের ভিতর যে কনফিডেন্স তৈরী হয়েছে সেটা তুলনাহীনা। একবার শুধু এই ম্যাজিক ট্রিক্স শেখার কারণেই মতিঝিলে এক বাটপারের বাটপারি ধরে ফেলেছিলাম। দশ বারো হাজার টাকা বেঁচে গিয়েছিল সেদিন।
অথচ এক "কথিত" মাস্টার্স পাশ ছেলেকে সেদিন বলতে দেখলাম "না ভাই, আমি বিশ্বাস করি না। হাত ভেজা থাকলেই জ্বলন্ত কয়লা ধরা যাবে? কিভাবে সম্ভব? পৃথিবীতে বাস্তবেই কিছু মানুষ অলৌকিক ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়।"
এর সাথে আর কি তর্ক করবেন? দোষটা কার উপর দিবেন? বিজ্ঞান বইতো সবাই একই পড়েছি। ওর মার্ক্স্ আমার চেয়ে নিশ্চই অনেক বেশিই ছিল। লাভটা কি হলো?
আমাদের কি উচিত না বাচ্চাদের উপর থেকে প্রেসার কমিয়ে দেয়া?
আমার ছোট ভাই বা বাচ্চা এইচএসসি দিলে আমি যা বলতাম, সেটা লিখেই শেষ করি।
জীবনে যা পড়বে, মন দিয়ে পড়বে। ভাল রেজাল্ট করার চেষ্টা করবে। তোমার চেষ্টার যেন কমতি না থাকে। সারাদিন ফেসবুকিং, টিকটক, ইউটিউব ইত্যাদিকে চেষ্টা বলে না। মাঠে খেলাধুলা করো, যদি আসলেই তুমি ভাল খেলোয়াড় হও, আমিই তোমাকে একাডেমিতে ভর্তি করিয়ে দিব। আর যদি ভাল খেলোয়াড় না হও - তাহলে পড়ালেখা ছাড়া তোমার বিকল্প নেই। এমনিতেও পড়ালেখা সবার আগে। যত পরিশ্রম করবে, জীবনে তত উন্নতি করবে। ইঞ্জিনিয়ারিং/মেডিকেলে চান্স না পেলেও সমস্যা নাই। জীবন অনেক লম্বা। পড়ালেখা চালিয়ে যাও। যদি জানো কিভাবে প্র্যাকটিক্যাল জীবনে এপ্লাই করতে হয়, তাহলে কোনদিনই কোন শিক্ষা অকাজে ব্যয় হয়না।
প্রতিবছর রেজাল্টের দিন পোলাপানের আত্মহত্যা, অমুক তমুক প্রতিষ্ঠানে চান্স না পেলে আত্মহত্যা, নকলের মহোৎসব ইত্যাদি সব কি রে ভাই? কেন হচ্ছে এমন? শুধু বাচ্চাদের দোষ? অবশ্যই না। ৯০% এর উপরে আমাদের অভিভাবকদের দোষ। আমরাই ওদের উপর অতিরিক্ত প্রেসার দিয়েছি।
আমার এক চাচা ছিলেন, উনার ছেলে পড়াশোনায় অত ভাল ছিল না। রেজাল্ট হতো বরাবরই টেনেটুনে পাশ। কিন্তু এতেই উনি খুশিতে মিষ্টি বিতরণ করতেন। আড়ালে অনেকেই উনাকে নিয়ে হাসতো। তবে সামনা সামনি উনাকে কথা শোনাবার সাহস কারোর হতো না। উনি নিজেই গর্বের সাথে ওনার ছেলের রেজাল্ট শোনাতেন। এতে বাকিদের কুটনামীর কনফিডেন্স নষ্ট হয়ে যেত। এইটা খুবই ইম্পরট্যান্ট বিষয়। যেই মুহূর্তে ওরা দেখবে আপনি লুকানোর চেষ্টা করছেন, আপনি লজ্জিত, তখনই আপনাকে দুর্বল পেয়ে ওরা চড়াও হবে। আপনি আগে থেকেই শক্ত থাকলে কারোর সাহসই হবে না আপনার সামনে ফাত্রামি করার।
আজকে এত বছর পরে দেখি উনার ছেলেই জীবনকে সুন্দরভাবে গুছিয়ে নিয়েছে। চমৎকার একটি পরিবার আছে তাঁর। সুখেই দিন কাটছে। তখনকার সময়ে অনেক "ভাল ভাল স্টুডেন্ট" - সেটা করতে পারেনি। অমুক তমুক করাপশনে জড়িয়েছে, কিংবা আরও খারাপ কিছুতে। পয়সা এসেছে, সমাজে প্রতিপত্তি এসেছে, কিন্তু সুখ আসেনি।
এখন বুঝি, সেই চাচাই সফল পিতা।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৯
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশে কোন প্রজন্ম সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত? ১৯৭১ থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাবনা

লিখেছেন মুনতাসির, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রশ্নটি প্রায়ই ব্যক্তি বা দলের দিকে ছুড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু একটু গভীরে গেলে দেখা যায়, এটি অনেক বেশি প্রজন্মভিত্তিক রাজনৈতিক - অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে যুক্ত। ১৯৭১ এর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭



আমাদের ব্রেইন বা মস্তিষ্ক কিভাবে কাজ করে লেখাটি সে বিষয়ে। এখানে এক শিম্পাঞ্জির কথা উদাহরণ হিসেবে টেনেছি মাত্র।

ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×