একটিই সত্যকথন ছিল হাসিনার ভাষণে...
বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে ভবিষ্যতের দিকে, সে না বললেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে ভবিষ্যতের দিকে। তারা যতই চাক পচাত্তরের আগের আমলে ফিরিয়ে নিতে তা কি সম্ভব? তাহলে কেন তিনি বললেন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে ভবিষ্যতের দিকে....
৫৭জন সেনা অফিসারের জীবন তার কাছে মূল্যহীন মনে হয়, সে যতোবার এই হত্যাকাণ্ডের কথা বলেছে ততোবারই ২১ অগাস্ট এর অজুহাত টেনেছে... তবেকি সেই ঘটনার শোধ নিতেই....
বিদ্যুত বিভ্রাট যে খালেদার আমলে এতো খারাপ ছিল না তা নিশ্চই জনগণ জানেন। জনগণ এও জানেন যে বিদ্যুত চলে গেলে তারা কার নামে গালি জুড়ত!
কেন আলীগ এলেই বিদ্যুতের এ অবস্থা হয়?
প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় নিজের কোনও ব্যর্থতার দায়ভার বিরোধীদলকে দেওয়ার রেওয়াজ এই প্রথম দেখলাম।
চাল তেল ছাড়া আর কোন জিনিসটার দাম কমিয়েছেন দয়াকরে নির্বাচনের আগের পোস্টারের মতো পোস্টার ছাপিয়ে জানিয়ে দিলে ভালো হতো।
হাসিনার ভাষণে মানুষ প্রীত নাকি পীড়িত? তা হাসিনা হয়ত টের পাবেন না, তবে আমি কিছুটা পাচ্ছি। যখন টেবিল চাপড়ানের শব্দে কৌতুক করে বলা হয়...
...আবার থাপ্পরও দেয়!
...দিবে না, এমন মিথ্যাকথা কইলে থাপ্পর না দিয়া পারে!
গাড়িতে আসতে খুব কষ্ট হয়েছে। রাস্তার জ্যাম। সরকারীদলের কথা হবে কাজে, এসব বড়বড় প্যাণ্ডেল করে সমাবেশ করার কীইবা প্রয়োজন? তবে কি আলীগ প্রমাণ করছেন যে তারা কাজে নয় কথায় বিশ্বাসী?
মানুষ যখন সুখে থাকবে তখন আর তাকে বলে শেখাতে হবে না যে বলুন আমরা সুখে আছি। বরং তারা নিজেরাই নামবেন আপনার প্রচারে....দয়াকরে সেই কাজটাই করুন। এসব সমাবেশ ডেকে জনগণকে আর জনদুর্ভোগে পীড়িত করবেন না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





