ডে ১: সকালে সিংগাপুর নেমে হোটেল চেক ইন।ফেরার পার্কে সস্তা হোটেল এবং বাংগালী ডাল ভাতের রেষ্টুরেন্ট পাবেন।হোটেল চেক ইন ও নাস্তার পর বার্ড পার্ক যেতে পারেন।দুপুরে মেরিনা বে সেন্ডস। সন্ধ্যা ৭ টায় ওয়াটার ডিস্প্লে একই জায়গায়
ডে ২: গন্তব্য সেন্টোসা আইল্যান্ড। বীচ সংক্রান্ত ব্যাপারগুলোর জন্য সল্প কাপড় নিয়ে যাবেন। সাথে খাবার নিয়ে গেলে অনেক সেভ হবে। এখানে হরেক রকম একটিভিটি আছে। বুজে শুনে ঢুকা ভালো।
ডে ৩: সকালে মালেশিয়া যাওয়ার বাস টিকেট কেটে নেবেন ফেরার পার্কের যে কোন এজেন্সী থেকে।সাধারনত বাস রাত ১১টার পর ছাড়ে। এবার পুরা দিন মিউজিয়াম, ক্লাক কি, এসব ঘুরে দেখতে পারেন। সস্তায় শপিং এর জন্য বুগিস মার্কেট যেতে পারেন।
ডে ৪: মালেশিয়ায় আগমন। কেএলসিসি গিয়ে টুইন টাওয়ারে উঠার টিকেট নিবেন সকাল ৭টায় লাইন ধরে।বিকেলের ভিসিটের জন্য টিকেট নিতে পারেন।এরপর মসজিদ জামেক এসে হোটেল চেক ইন।নাস্তা সেরে ঘুম দেবেন।দুপুরের পর কেএল সিসি শপিং মল, টুইন টাওয়ার, মসজিদ জামেক হাতের কাছে যা পান।
ডে ৫: একুরিয়াম ভিজিট দিতে পারেন সকালে।বিকালে বাতু কেভ। রাতে কেএল সিসি।
ডে ৬: গেন্টিং হাইল্যান্ড। শীতের কাপড় নিতে ভূলবেননা।
ডে ৭: রাতে কুয়ালাপারলিস যাওয়ার বাস টিকেট কেটে নেবেন সকালেই।এরপর পুত্রজায়া ঘুরে আসতে পারেন।সময় থাকলে শপিং করা যেতে পারে।রাতে ব্যাগ বেগেজসহ কুয়ালাপারলিস রওনা দেবেন।
ডে ৮: কুয়ালাপারলিস সকালে পৌছে লংকাই ফেরির জন্য লাইন ধরবেন। ১ ঘন্টায় লংকাই আইল্যান্ড। লংকাই ফেরী ঘাট থেকে কার রেন্ট করা যায় সারাদিন নিজে চালানোর জন্য। এরপর কুয়া এসে হোটেল চেকইন। নাস্তা ও ঘুম শেষে ওরিয়েন্টাল ভিলেজ।বাকি সময়টা দ্বীপ চষে বেরানো।
ডে ৯: সকালেই থাইল্যান্ড ফেরীঘাট সাটুন যাওয়ার টিকেট কাটবেন। ইমেগ্রশন ১ টায়।মাঝের সময়টুকু আশেপাশে ঘুরতে পারেন।সাটুন পৌছে ইমেগ্রেশন পার হয়ে বাস সাভিস পাবেন। ব্যাংকক ১২ ঘন্টারও বেশী ননস্টপ জার্নি।
ডে ১০: সকালে সুকুম্বির কোথাও হোটেলে চেকইন।ঘুম দিয়ে ব্যাংকক শহর ঘুরে দেখতে পারেন।
ডে ১১: শপিং করতে পারেন। পাতায়া যেতে পারেন।
ডে ১২: শপিং ঘুরা ফেরা। রাতে থাইল্যান্ড ত্যাগ।
বিস্তারিত জানতে আমার আগের পো্ষ্টগুলা গুতান।