জীবন থেকে শেখার অনেক কিছুই রয়েছে। জীবন সমুদ্রের তটে এত অগনিত ঝিনুক রয়েছে যে; কুড়োতে কুড়োতেই বেলা ফুরিয়ে যায়। মহাকালের শেষাব্ধি মানুষ শুধু কূড়োবেই। তবু শেষ হবেনা এই জ্ঞ্যান সমুদ্রের ভান্ডার। আমাদের এই ক্ষুদ্র সীমাবদ্ধ জ্ঞ্যানের বহর দেখেই, মাঝে মাঝে চমকে উঠতে হয়। কি না করছে মানুষ? বিশ্বের সমস্ত অজানাকে জানার জন্য, অসীমকে সীমায় বাঁধার জন্য কি অক্লান্ত পরিশ্রম করছে মানুষ। তবু এই ইনফিনিটি আজো অনতিক্রম্য। ভবিষ্যত কে জানে?
আমাদের ধারনা, ইনফিনিটিই সৃষ্টিজগতের রহস্যের মুল চাবিকাঠি। তাই হয়তো একে অতিক্রম করার চেষ্টা না করা উচিত। ইনফিনিটিই কি এই বিশ্বব্রহ্মান্ডের সবকিছুকে সুশৃঙ্খল্ভাবে পরিচালিত করছে? ইনফিনিটিই কি একজন স্রষ্টার প্রতিরুপ? কিন্তু মানুষ স্রষ্টার সৃষ্টি রহস্য ভেদ না করে, সরাসরি তার পেছনে লেগে আছে। তিনি বলছেন সীমা অতিক্রম কোরোনা, আর মানুষ চেষ্টা করছে সীমাকে দড়ি দিয়ে বাঁধার।
এক দল তার অস্তিত্ব প্রমানে অবিশ্বাসীদের নিধন করছে। আরেক দল তাকে সরাসরি অস্বীকার করে বিশ্ব চরাচরকে স্বয়ম্ভু বলছে। দেখার বিষয় হলো; আমরা কিন্তু এগিয়ে যাচ্ছি। মনে হয় বিশ্বাস-অবিশ্বাস সমান্তরালে না চললে, আমাদের অগ্রগতি অশ্লীল ভাবে বৃদ্ধি পেয়ে, আমাদের ধবংসকে ত্বরাণ্বিত করতো। জয়তু মানব এবং মানবতা।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





