কিম প্রথম যখন কম্পিউটার চালায় তখন লিখতে গিয়ে দেখে কালি শেষ হয় না। তখন সে কালি খুজেতে থাকে কোথায় রাখা আছে কালি।ঐ দিন সে সিদ্দান্ত নেয় কম্পিউটারে পরাশুনা করবে এবং গবেষনা করবে।
আজকে সে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও গবেষনা কেন্দ্রের (কাল্পনিক নাম) উচ্চপদস্ত কর্মকর্তা।সে ভাবলো কম্পিউটারকে কি ভাবে মানুষের কাজে আরো সহজ করে তোলা জায়।যেই ভাবা সেই কাজ।সে তৈরী করতে লাগলো তার ভবিষ্যত কম্পিউটার।
সকালে ঘুম থেকে উঠে কম্পিউটার নিয়ে খুটি নাটি করে কাজ করে অফিসের উদ্দেশেই বের হয়ে যায়।রাতে ঘরে ফিরে আবার কম্পিউটার নিয়ে বসা এই তার কাজ।কম্পিউটার বর্তমানে যোগাযোগ করার অন্যতম মাধ্যম।তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে কিভাবে মানুষ বেশি করে তার মস্তিস্কে তথ্য ধারন করে রাখতে পারে।তার মানে মস্তিস্ক টাকে গ্লোবাল নেটওয়ার্ককিং এর সাথে সংযুক্ত করতে হবে।কিভাবে সম্ভব?আর সম্ভব হলে এর সুবিধা কি আর অসুবিধা কি?
সুবিধাঃ
মানুষ যে কোন কাজের সমাধান খুব সহজে করতে পারবে।যে কোন তথ্য তার জানা থাকবে।খুব সহজেই যে কারো সাথে যোগাযোগ করতে পারবে।
অসুবিধাঃ
এর ফলে তার প্রধান সৃতি শক্তি হ্রাস পাবে।
এই কাজ করতে হলে মানুষের স্নায়ুর সাথে নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করতে হবে।
কম্পিউটারকে কিভাবে মানুষের স্নায়ুর সাথে সংযুক্ত করা যায়।এই নিয়ে তার বছরের পর বছর সময় লেগে গেল এবং শেষ পরযন্ত কিম সফল ও হল।সবদিকে কিমের আলোচনা।মানুষের স্নায়ু ঠিকভাবে কাজ করতে লাগলো।মজার মজার কান্ড ঘটতেছে সারা দেশ জুরে।সবাই সবকিছু জানে।কে কাকে পিছনে রাখবে তা নিয়ে চলছে যুদ্দ।
কিম তার আবিষ্কার নিয়ে আরো চিন্তা করতে লাগলো।কোথাও ১টা সমস্যা হচ্ছে।সবাই একই রকম জান্তেছে।এটাকে কন্ট্রল করতে হবে।শুরু হলো আবার গবেষনা।বের করল প্রত্যেক স্নায়ুর জন্য আলাদা করে ট্রাফিক বসাতে হবে।যাতে করে যে যত প্রধান সৃতি ব্যবহার করতে পারবে সে তত বেশি তথ্য আদান প্রদান করতে পারবে।এ নিয়ে তো ব্যপক হৈচৈ শুরু হল।অনেকে মানতে রাজি আবার অনেকে মানতে রাজি নয়।কিম ত পরল মহাবিপদে।আদালতে সরকার পক্ষে রায় দিলো ট্রাফিক কন্ট্রল পদ্দতি চালু থাকবে।
সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন আমরা সবাই গ্লোবাল নেটওয়ার্ক এর আওতায় চলে আসব।
আহাদ
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




