somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইন্তেকাম

১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১...
উঠোনের বড়ই গাছটায় বসে কোকিল ডাকছে, সকাল থেকেই ডাকছে। আম্মা দু'বার তাড়িয়ে দিলেন, লাভ হল না। আবার ঠিক ওখানে বসেই একমনে ডাকছে।আগে কোকিল ডাকলেই আম্মা পোলাও মাংস রান্না শুরু করতেন, মেহমান আসবে যে। এখন খুব বিরক্ত হন, বলেন,"মরার কোকিল, আর জায়গা পাস না। যাহ, দূরে গিয়া ডাকপার।"
আমাদের বাড়িতে মেহমান এলে আম্মা খুব মন খারাপ করেন, মেহমান এখন আমাদের বাড়ি আর বেড়াতে আসে না। টাকা চাইতে আসে, আব্বার ধার করা টাকা!

আম্মা গত কয়েক মাসে খুব বদলে গেলেন। ঘরের সব কাজ একাই করেন। আমাদের সব কাজের লোক বিদেয় করে দিলেন। একদম চুপচাপ হয়ে গেলেন। আমরা আর বিকেল বেলা ষোলোগুটি বা লুডু নিয়ে বসি না। বড় ভাইয়া আগের মতই প্রতি শুক্রবার বাড়ি আসেন। আমি সকালে কম খাই, জানি ভাইয়া এলেই আম্মা বিরিয়ানি আর পায়েস রান্না করেন। দুপুরে পেট ভরে খাবো! ভাইয়া আসে, ভাইয়া চলে যায়; আম্মা আর বিরিয়ানি, পায়েস করেন না! আমি কিছুই বলি না, পরে আবার ভাইয়া আমায় পেটুক-ছুচা বলে ক্ষ্যাপায়!

আমার ছোট বোন সানিয়া মাটিতে সারাদিন খেলে, রাতে গায়ে বালু নিয়েই না খেয়ে ঘুমিয়ে পরে। আম্মা কিছুই বলেন না। অথচ আগে আম্মা ওকে রোদেও যেতে দিত না, ও কালো হয়ে যাবে!
অনেক দিন আম্মা সাজে না। কেন সাজে না?
আম্মা আগে মাঝে মাঝেই হাতে মেহেদী, পায়ে আলতা দিয়ে লাল পেড়ে নীল শাড়ীটা পড়তো। গায়ে থাকতো এতএত গয়না! আম্মাকে অন্যরকম লাগতো, আম্মা কি যে সুন্দরী! আমরা আম্মার রূপের কিছুই পাইনি।

সেদিন রুবি আন্টির বিয়েতে আমরা সবাই গিয়েছিলাম। আম্মা একটা গয়নাও পরলো না। আমি, ভাইয়া এত করে বললাম, আম্মা কিছুতেই পড়লো না৷
একজন মহিলা বিয়ের গেটেই বললো,"কিগো, মমতাজ!জামাই কি সব গয়না জুয়ায় উড়াইয়া দিছে?কিছুইতো পড় নাই!"
তখনই আম্মা আমাদের নিয়ে চলে এলেন। আমার খুব মন খারাপ হল, গয়না না পড়লে কি হয়? আমি বিয়ের অত ভালো খাবার কিছুই খেতে পারলাম না।

২...
আম্মা আজ আমাদের কাউকে ঘর থেকে বের হতে দেননি। আমার খুব ইচ্ছে করছে, স্কুলে যাই। আম্মা যেতে দিচ্ছে না। কি হয়েছে আজ?
জানি আম্মা অনেক বদলে গেছেন, তাই বলে এত! আম্মা কি সত্যিই ভূলে বসে আছে আজ আমার এসএসসি'র রেজাল্ট দিবে?

আমি বারান্দায় গ্রিল ধরে দাঁড়িয়ে আছি। বারান্দা থেকে সড়ক থেকে মসজিদ পর্যন্ত দেখা যায়। পূবের সড়কের সারি সারি কলাগাছের ফাক দিকে দেখা যাচ্ছে, মাস্টার কাকা সাইকেল চালিয়ে আসছেন।
তিনি নিশ্চয়ই আমার রেজাল্ট পেয়েছেন। আমার ভয় লাগছে খুব!
ভালো না করলে আমার পড়াশোনা বন্ধ করে দিবে। ভাইয়া এখন আর পড়াশোনা করে না। আমাদের টাকা নেই! আমি এইটে স্কলারশিপে যে টাকা পাই, মার হাতে দেই। আম্মা বেশ খুশি হন।

মাস্টার কাকা সাইকেল থেকে নেমেই বললেন," হাসান, তুইতো দারুণ রেজাল্ট করছিস! ইংরেজি ছাড়া সব বিষয়ে লেটার।"
আমি মাথা নিচু করে ফেললাম। আমি জানি, আমার নটরডেম কলেজ চান্স হবে না৷ ওরা সবগুলোতে এ+ প্লাস ছাড়া নেয় না। আমার কাকা নটরডেম চান্স না পেলে, আমাকে আর পড়াশোনার টাকা দিবেন না।
আমি এটাও বুঝি না, আমাকে তিনি কিসের পড়াশোনার টাকা দেন? আমি ফাইভে, এইটে স্কলারশিপ পেয়েছি। আমি টাকা পাই, বই পাই, স্কুলের বেতন লাগে না, আমি কখনো প্রাইভেট স্যারের কাছেও পড়িনি! কোথায় টাকা লাগ?
আমি চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলাম, কি বলবো আম্মাকে?

মাস্টার কাকা বেশ অবাক হলেন,"কিরে খুশি হস নাই? মন খারাপ করলি কেন? আর তোরা বাড়ি কেন? আজ তোর খালার বিয়ে, তোরা যাসনি?"
মাস্টার কাকার চেয়ে আমি আরও অবাক! খালাম্মার বিয়ে আমরা জানিই না, আম্মাও কিছু বলেননি!
মেঝো মামার বিয়েতেও আমাদের দাওয়াত দেয়নি।
আমি আগেও দেখেছি, আমাদের আত্মীদের বিয়ে হয় আর আমাদের দাওয়াত দেয় না।
স্কুলে সবাই বিয়ের গল্প করে, আমি চুপ করে থাকি। মাঝেমধ্যে মিথ্যে বলি, আব্বা বা ছোটবোন সানিয়াকে অসুস্থ বানিয়ে দেই! আমি মিথ্যুক না, আমার কান্না আসে। আমি কাঁদি না। আম্মা বলেন, ছেলেদের কাঁদতে হয় না। তবে আম্মা অনেক কাঁদেন, আম্মা মেয়েতো।
আমি, ভাইয়া, সানিয়া লুডু খেলতে বসি। আম্মা ছাড়া খেলা ঠিক জমে না। আম্মা ঘরের দরজা বন্ধ করে থাকেন। আমরা আম্মার কান্না শুনে খেলা বন্ধ করে দেই, দরজায় দাঁড়িয়ে থাকি, ভেতরে যাই না।

আমি আম্মার ঘরে গেলাম। আব্বা আম্মা কথা কাটাকাটি করছেন। আমি চুপ করে দাঁড়িয়ে আছি। আব্বা আম্মার নাক ধরেই হয়তো টানাটানি করছে।
আমি বললাম,"আব্বা, আমি এ+ পেয়েছি।"
আব্বা শুধু বললেন,"ওহ!"
তারপরে কিছু জিজ্ঞেস না করেই চলে গেলেন। আম্মার নাক বেয়ে রক্ত পড়ছে। আব্বা আম্মার নাকফুল ছিড়ে নিয়েছেন।

৩...
আমার নটরডেম কলেজ চান্স হয়নি। তবে রাজউক কলেজ আর রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ হয়েছে। আমার কাকা আমাকে ওখানে পড়ানোর টাকা দিবেন না! ওখানে নাকি অনেক টাকা লাগে।
আম্মা কিছুই বলছেন না।আমি আম্মার পাশেপাশে ঘুরঘুর করি,আম্মা যদি একটা কিছু বলেন!

বন্ধুর কথায় আমি ছোট মামার কাছে গেলাম। ছোট মামা গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া ম্যানেজার। সকালে আটটায় উনার অফিসে গিয়ে বসে আছি। উনার অফিস রুমের পুরো ছবি এখনো চোখে লেগে আছে৷ উনি এলেন, আমাকে না দেখেই রুমে চলে গেলেন। পিয়নকে দু'বার বললাম। লাভ হল না, মামা নাকি আমাকে চিনেই না।

মেঝো মামা সরকারি কলেজের প্রফেসর। আমি তার কাছেও গেলাম। আম্মা নাকি তাকে কোলেপিঠে বড় করেছেন!
উনি তার বাসায় যেতে বললেন। আমি দুপুরে বাসায় গিয়েছিলাম। কতক্ষণ বসে ছিলাম আমার মনে নেই। তবে বিকালে কাজের লোক আমাকে খেতে ডেকেছে, আমি সোফায় ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। আমি ডাইনিং টেবিল ছাড়া কখনো খাইনি। ওইদিন এত খিদে পেয়েছিল, তবু গলা দিয়ে খাবার নামছিল না। আমার মামাতো ভাই রাবাব, দিহান দু'একবার আমার সাথে কথা বলতে চাইল, মামী আসতে দিলেন না। তিনিও কথা বললেন না।

রাতে মামার সাথে খেতে বসেছি, উনি বললেন," দেখ, এখনতো বস্তিতে বস্তিতে এ+।ঢাকায় পড়ে হবেটা কি? তোর বাপ জুয়াচোর, তুইতো এর চেয়ে ভালো করতে পারবি না। বাপতো সব জমি বিক্রি করে ফেলেছে, তোরা আর কি করবি? যাহ, গ্রামের কোন কলেজে ভর্তি হয়ে যা। দেখ ভালো করতে পারিস কিনা?যদিও সম্ভাবনা নেই!"
তিনি ১০০ টাকার একটা নোট দিলেন। যাতে সকালে বাড়ি চলে আসি।

রাত ১১টা, আমি বিছানায় শুয়ে আছি। শনশন শব্দে এসি চলছিল। ঘর প্রায় ফ্রিজের মত ঠান্ডা, আমার কিছুতেই ভালো লাগছে না। আমি মামাকে ১০০ টাকা ফেরত দিয়ে বাসা থেকে বেড়িয়ে এলাম। মামা কিছুই বললেন না।

আমি শেরপুর থেকে হেটে বাড়িতে এসেছিলাম, আমার সেদিনই অন্ধকারের ভয় কেটে গিয়েছে। আগে রাতে প্রস্রাব করতে গেলেও আম্মা হারিকেন নিয়ে কাছেই দাঁড়িয়ে থাকতেন। তবুও ভয় লাগতো বারবার পিছনে দেখতাম।

৪...
আমার চেষ্টা দেখে আম্মার মন একটু গললো। আম্মা আমাকে নিয়ে খালাম্মার বাসায় গেলেন। খালু সদ্য বিদেশ থেকে ফিরেছেন। আমাদের দেখেই হয়তো মন খারাপ করে ফেললেন!
নানা অভাব অনটনের কথা বলতে শুরু করলেন। আম্মা আর আমার কথা কিছুই বললেন না।
খালুর ঘড়ি খুজে পাওয়া যাচ্ছিল না। আমরা সবাই মিলে খুজলাম। পেলাম না।
আমরা চলে আসার সময়ে খালাম্মা আমার পকেটও চেক করলেন! কি যে লজ্জা পেয়েছিলাম! ও বাসা থেকে বেড়িয়েই আমি আর আম্মা গলা জড়িয়ে কাঁদলাম, অনেকক্ষণ কাঁদলাম।
রাস্তার কয়েকজন লোক খুব অবাক হল। হুরমুছের নাতিন এখানে বসে কাঁদে কেন?কি হয়েছে?

আমি, ভাইয়া যখন এইটে স্কলারশিপ পেয়েছি দাদা সারা গ্রামের মানুষ দাওয়াত দিয়ে খাইয়েছেন। দাদা মারা গেলেন আর আমরা কেমন বদলে গেলাম। সব জমিজমা ভাগ হয়ে গেল, আব্বা আর্মির চাকরি ছেড়ে দিলেন। জমি বিক্রি করে জুয়া খেলতে শুরু করলেন। এক বছরেই সব জমি শেষ, তারপর শুরু হল আম্মার গয়না বিক্রি।

আম্মা সেদিনই আমাদের নিয়ে ঢাকা চলে এলেন। তারপর যা দেখেছি তা লিখলে একটা উপন্যাস হয়ে যাবে। আম্মা প্রথমে মানুষের বাসায় পরে গার্মেন্টসে চাকরি করেছেন। আর ভাইয়া কি করেনি! দোকানে কাজ, গ্যারেজে কাজ, শেষে একটা গার্মেন্টসে স্থিতি হয়েছেন। এখন অনেকদিন হল, বেতন কত পায় জানি না। ভালোই পায়, নইলে আমাদের এত ভালো চলতো কি করে?
তবে ভাইয়ার পড়াশোনা আর হয়নি।

অনেক বছর কেটে গেল। আমি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছি। আম্মা এখনো কাজ করেন। ছাড়তে বলি, ছাড়েন না। আমার চাকরি হলেই ছেড়ে দিবেন। সানিয়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি পড়ছে। আব্বা আছেন আব্বার মত, এখন জুয়া খেলতে পারেন না। টাকা নেই! কোন আত্মীয় বাকি নেই যার কাছে ধার করেননি।

আমি, সানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ নিয়ে পড়েছি। এই ব্যাংক ওই ব্যাংকের স্কলারশিপ পরিক্ষা দিয়েছি, পেয়েছিও। ভাইভায় প্রতিবার মিথ্যে বলেছি, আমাদের বাবা অসুস্থ! খারাপ লেগেছে, এখনো খুব খারাপ লাগে। হীনমন্যতায় ভুগি।
আসলেতো তিনি অসুস্থই, মানসিকভাবে অসুস্থ। আমরা দুই ভাইবোন সারাদিন ছাত্র পড়িয়েছি! ক্লাস, পড়া, পড়ানো, খাওয়া, ঘুম এই ছিল জীবনের বৃত্ত। দিন বদলের গল্প লিখা কি যে কঠিন, আমাদের চেয়ে কে ভালো জানে?

আমি, আম্মা, ভাইয়া, সানিয়া কত ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করি!আব্বা আমাদের সাথে থাকতে করতে পারেন না।
ভাইয়া গাজীপুর চাকরি করে, বাসায় এলেই আম্মা আগের মত বিরিয়ানি পায়েস করেন। আম্মা সাজেন, মেহেদী পড়েন, আগের মত আমরা লুডু খেলি, ষোলোগুটি খেলি। খুব আনন্দ লাগে, আগের দিনগুলোর কথা মনে পরে! তবে কোন বিয়েতে যাই না, ভালো লাগে না।
আম্মা মাঝেমধ্যেই সব গয়না পড়ে আয়নার সামনে বসে থাকেন। দেখে খুব ভালো লাগে! যত দিন যাচ্ছে আম্মার চেহারায় সুখি সুখি ভাব স্পষ্ট হচ্ছে। মাঝেমধ্যে আফসোস করেন, "ইস! সোহাগটাকেও যদি তোমাদের মত পড়াতে পারতাম।"
ভাইয়ার এতে আফসোস নেই, আমরা পড়াশোনা করেছি এতেই সে খুশি।

৫...
আজকের দিনটা আমাদের জন্য অন্যরকম। আম্মা চুলে রঙ করেছেন, সানিয়ার সাথে সমাবর্তন থেকে মাত্রই ফিরলেন।আম্মার বয়স হুট করে ১০ বছর কমে গেছে। ভাইয়া বাসায় এসেছেন।
আম্মা আজ খুব সেজেছেন, সাজগোছ না খুলেই বিরিয়ানি চড়িয়ে দিলেন। তারপর শাড়ি-গয়না খুলে ফেলতে যাচ্ছেন, আমরা নিষেধ করলাম।
আম্মাকে খুব ভালো লাগছিল। কতদিন আম্মার চঞ্চল ভাবটা দেখিনি!
আর খাওয়া-দাওয়ার পর আমরা ভাইয়ের পাত্রী দেখতে যাবো।

আমরা একসাথে খেতে বসেছি মাত্র, তখনই কলিংবেল বাজলো। ছোটমামা আর খালু এসেছেন। আম্মা খুশিতে ঝলমল করে উঠলেন। তাড়াতাড়ি খাবার দিলেন। সবার কথা জিজ্ঞেস করলেন। মাঝখানে কেটে গেছে অনেক বছর। কারও কথাই বাদ গেল না। আম্মা আসলে এমনই ছিলেন, মেহমান এলে খুব খুশি হতেন।

খাওয়া-শেষে আমরা চা নিয়ে একসাথে বসলাম। খালু, ছোট মামা তাদের আসার কারণ বললেন। ছোট মামার ছেলে রনির রাজউক কলেজে চান্স হয়েছে, উনি চান ছেলে আমাদের বাসায় থেকে পড়ুক। খালু চাচ্ছেন তার ছেলে ফাহাদ আমাদের বাসায় থেকে ক্যাডেটে এডমিশনের প্রস্তুতি নিক। আমরা সবাই পড়াশোনা করি, আমাদের সাথে থাকলে পড়াশোনার আগ্রহ তৈরি হবে।কথায় আছে না, সৎসঙ্গে....
আরও জানালেন, মেঝো মামার খুব ইচ্ছে আমার সাথে তার বিয়ে হোক!

কি হল, জানি না! আমি, আম্মা,ভাইয়া, সানিয়া একসাথে কেঁদে ফেললাম। আব্বা দূরে দাঁড়িয়ে আছেন; আমাদের দুঃখ, আনন্দ কোথাও তার প্রবেশাধিকার নেই।

ছোট মামা, খালু বেশ অবাক হলেন! হবারই কথা। আমার, সানিয়ার পড়াশোনা, এ বাসার টিভি, ফ্রিজ, সোফা, ডাইনিং টেবিল, আম্মার গয়না, আলমারি, এমনকি দেয়ালের ছবি, মাটির শো-পিছ, জানালার পর্দাগুলোরও আলাদা আলাদা গল্প আছে! এ গল্পগুলোতো তারা জানেন না।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০০
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×