somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মামুনুর রশীদের অবদান সম্পর্কে জানতে হলে এই দেশের সাংস্কৃতিক ইতিহাস জানতে হবে

৩০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



একবার জাতীয় নাট্যশালায় আমাদের আরণ্যকের নাটকের প্রদর্শনীর দিন আমি গেটে দাঁড়িয়ে টিকিট চেক করছিলাম, লাইনের সর্বশেষ মানুষটিও হলে ঢুকে গেছে। কিন্তু বিচ্ছিন্নভাবে এক-দুজন দর্শক তখনও আসছেন। এমন সময় এক যুবক এসে ঢুকতে চাইলে আমি টিকিট দেখতে চাইলাম। সাংবাদিক পরিচয় দিলে আমি কার্ড দেখতে চাইলাম। বলল, ‘কার্ড আনিনি।’

এরই মধ্যে সাত-আটজন সাংবাদিককে হলে ঢুকিয়েছি। তাছাড়া এরকম অনেকেই এসে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে ফ্রি নাটক দেখার চেষ্টা করে।
বললাম, ‘আপনাকে তো চিনি না। কার্ড ছাড়া ঢুকতে দিতে পারব না।’

সে আশ্চর্য হয়ে বলল, ‘আপনি আমাকে চেনেন না? নাটকের সবাই আমাকে চেনে। মামুনুর রশীদ আমাকে চেনেন, আর আপনি চেনেন না?’

তার কথা বলার ধরনে এমন দম্ভ ছিল, এমনভাবে তিনি বলছিলেন যেন আমি তাকে না চিনে অপরাধ করে ফেলেছি! গেট থেকে একটু দূরে সরিয়ে নিয়ে বললাম, ‘ভাই, বাল গোনা যায় তাও দৈনিক পত্রিকা আর অনলাইন পোর্টালের বিনোদন সাংবাদিক গুনে শেষ করা যায় না, আর আমি আপনাকে চিনি না কেন আপনি সেই কৈফিয়ত চাইছেন!’

খানিকটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন তিনি! আর কিছু না বলে দূরে গিয়ে ফোন করে আরো কয়েকজন বিনোদন সাংবাদিককে এক জায়গায় করলেন। আমি কেন এমন কথা বললাম তারা এর বিচার চান, নইলে আরণ্যকের কোনো নিউজ করবেন না তারা। গ্রীনরুমে গিয়ে মামুন (মামুনুর রশীদ) ভাইয়ের কাছে নালিশ করল। মামুন ভাই ওদের কি বলেছিলেন জানি না। এক ছোটভাইকে ডেকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘মিলনের সাথে ওদের কী হয়েছে?’ ছোটভাই যা সত্যি তাই বলেছে। মামুন ভাই আমাকে কিছু বলা তো দূরের কথা, ডেকে কিছু জিজ্ঞেসও করেননি।

আমি অনলাইনের বিনোদন সাংবাদিকদেরকে লঘু মেধার, লঘু চিন্তার মানুষ বলে মনে করতাম, এখনো তাই মনে করি। নায়ক কুতুব খান সকালের নাস্তায় কি খায়, নায়িকা সাদিয়া কয়টি আম খেলেন, নায়িকা সখিনা কতো কেজি ওজন কমালেন, নায়িকা বেদানা কার সঙ্গে শুলেন, এইসব নিয়ে যাদের কারবার তাদেরকে লঘু চিন্তার মানুষ ব্যতিত অন্য কিছু ভাবা আমার পক্ষে অসম্ভব। বিনোদন নিয়েও গঠনমুলক সাংবাদিকতা করা সম্ভব, কিন্তু আমাদের এখানে সেই চর্চা হয় না বললেই চলে।

কয়েকদিন আগে শিল্পী সংঘের অনুষ্ঠানে মামুনুর রশীদ অনেক কথাই বলেছেন, আমাদের সাংস্কৃতিক যে বিপর্যয় হয়েছে, মানুষের রুচি যে নিন্মগামী হয়েছে, তারই উদাহরণ দিয়েছিলেন হিরো আলমকে দিয়ে। বিনোদন সাংবাদিকরা তার অন্য কোনো কথা নয়, উদাহরণটিকেই পুঁজি করেছে। কারণ তারা জানে এটাকে ঠিকঠাক উস্কে দিতে পারলে কয়েকদিন আলোচনায় থাকবে তাদের নিউজ। তারা তো আলোচনা চায়, পাঠক চায়, সমাজ-রাষ্ট্র গোল্লায় যাক!

এই নিউজের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষিত-অশিক্ষিত, ডান-বাম, সব ধরনের প্রচুর মানুষ মামুনুর রশীদের ওপর হামলে পড়েছে, কেউ হিরো আলমের পক্ষে দাঁড়িয়ে শালীন ভাষায় মামুনুর রশীদের সমালোচনা করছে, কেউ করছে গালাগালি, এমনকি তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও টানা-হেঁচড়া করছে। কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছে এই দেশের জন্য মামুনুর রশীদের অবদান নিয়েও।

কী হাস্যকর, যারা কেউ কোনাদিন মঞ্চনাটকের খোঁজ রাখেনি, কেউ হয়ত জীবনে মঞ্চনাটক দ্যাখেইনি, কেউ একটা-দুটো নাটক দেখলেও নাটকের প্রকৃত দর্শক নয়, অথচ তারা প্রশ্ন তুলছে এই দেশে মামুনুর রশীদের অবদান কী?

এই ভূখণ্ডে ঢাকা শহর থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত যারা শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা করতেন, যারা শিল্প-সংস্কৃতির পৃষ্টপোষকতা করতেন, সাতচল্লিশের দেশভাগের সময় তাদের বিরাট একটি অংশ ভারতে চলে যান। তারপরও যারা ছিলেন তাদের একটি অংশ চৌষট্টির দাঙ্গা, পঁয়ষট্টির শত্রুসম্পত্তি আইনের ফলে ভারতে চলে যান। সর্বশেষ যারা ছিলেন ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তাদের অনেককে হত্যা করা হয়। আমাদের সংস্কৃতিক্ষেত্রে একটা শূন্যস্থান তৈরি হয়েছিল বলা যায়। দেশ স্বাধীনের পর সেই শূন্য জায়গায় দাঁড়িয়ে, নিজেদের ক্যারিয়ারের কথা চিন্তা না করে একদল নাটকপাগল তরুণ নাটক করতে নেমে পড়েন। অনেকের ক্ষেত্রেই পরিবারের বাধা ছিল, ছিল সামাজিক নানা প্রতিকূলতা। আজকের দিনেই যেখানে একজন যুবক বা যুবতীকে তার পরিবার নাটক করতে দিতে চায় না, সেখানে আজ থেকে একান্ন বছর আগের কথা চিন্তা করে দেখুন একবার। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে অনেকের পক্ষে হয়ত সেই সময়টা, সেই অবস্থাটা পুরোপুরি বোঝা বা অনুধাবন করা সম্ভব নয়। নিজেদের পকেটের টাকায় তারা নাটক করেছেন, অনেকে মহড়াক্ক্ষ থেকে ঘরে ফিরতেন, অথচ ঘরে হয়ত তার রাতের খাবারটুকুও নেই! পকেটে টাকা নেই, দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে মহড়াকক্ষে গেছেন, পায়ে ফোস্কা পড়ে গেছে। প্রতিনিয়ত অভাব-অনটনের সঙ্গে লড়েছেন, কারো কারো দাম্পত্য জীবনও ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছে নাটকের জন্য, তবু তারা নাটক ছাড়েননি। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নাটকের যোদ্ধারা সামনে থেকে লড়াই করেছেন পথ নাটকের মাধ্যমে। এঁদের অনেকেই একাত্তর সালে যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্রহাতে যুদ্ধ করেছেন পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে, আবার অনেকে যুদ্ধ করেছেন কলম হাতে। এঁরা আমাদেরকে একটি স্বাধীন দেশ দিয়েছেন। স্বাধীন দেশে নাটক করার স্বাধীনতাই কেবল দেননি, নাট্যশিল্পকে দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন। এঁদের অবদান নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন যে একটি স্বাধীন দেশ পেয়েও এই দেশের জন্য আপনার অবদান কী?

যে একদল নাটকপাগল তরুণ বাহাত্তর সাল থেকে নাটককে টেনে নিয়ে আজকের অবস্থানে দাঁড় করিয়েছেন, মামুনুর রশীদ তাঁদের একজন। গত একান্ন বছরে মামুনুর রশীদ নিজেই হয়ে উঠেছেন একটি প্রতিষ্ঠান, শত শত শিষ্য তৈরি করেছেন, যাদের অনেকেই দেশের সংস্কৃতিজগতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন এবং এখনো রেখে চলেছেন। তাঁর শিষ্যদের মধ্যে যারা শিল্প-সংস্কৃতি ক্ষেত্রে খুব বেশি ছাপ রাখতে পারেননি, তাদের মধ্যেও তিনি এমন এক মননের বীজ বপন করেছেন যে তারা শিল্প-সংস্কৃতির রস যথাযথভাবে আস্বাদন করতে পারে। তাদের কখনোই হিরো আলমের মতো শিল্পগুণহীন কন্টেন্ট তৈরি করার কিংবা ওইসব কন্টেন্ট দেখার রুচি হবে না।

তাই দেশের জন্য মামুনুর রশীদের অবদান কী, এই প্রশ্ন তুলে নিজের অশিক্ষাকে জাহির করার আগে এই দেশের নাটকের ইতিহাস, এই দেশের সাংস্কৃতিক ইতিহাস জানাটা খুব দরকার। আর তা জানলেই মামুনুর রশীদের অবদান সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা তৈরি হবে। একজন মানুষ সাধনার কোন মার্গে পৌঁছতে পারলে জয়জয়ন্তী, সঙক্রান্তি, রাঢ়াঙ এর মতো নাটক লিখতে ও নির্দেশনা দিতে পারেন তা অন্তত কিছুটা বোঝা যাবে।

ফেইসবুক-ইউটিউব আসার পর একটা বিপ্লব ঘটে গেছে, গণমাধ্যমের দাদাগিরি আর নেই। অতীতে কে সংগীতশিল্পী হবে, কে কথাসাহিত্যিক হবে তা নির্ধারণ এবং অনেকক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণও করত গণমাধ্যম। বহু শিল্পী হয়ত নিজের প্রতিভার সাক্ষর রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন গণমাধ্যমে জায়গা না পেয়ে। সেই দিন এখন ইতিহাস। এখন চাইলেই যে কেউ একটা চ্যানেলের মালিক হতে পারে, তার প্রতিভা তুলে ধরতে পারে। এটা দারুণ ব্যাপার! এখানে ভালো কন্টেন্ট নিয়ে প্রকৃত শিল্পী যেমনি থাকবে, তেমনি থাকবে অশিল্পী হিরো আলম। কে কী দেখবে তা ব্যক্তির নিজস্ব ব্যাপার। কিন্তু যখন একজন প্রকৃত শিল্পীকে রেখে অশিল্পীকে নিয়ে মাতামাতি হবে, চর্চা হবে, তখন সুরুচির দূর্ভিক্ষের প্রশ্ন উঠবেই। যারা হিরো আলমকে নিন্মবৃত্ত মানুষের আদর্শ বা নিন্মবিত্ত মানুষের সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি ভাবছেন, কেন হিরো আলমকে রুচির দূর্ভিক্ষের প্রতীক বলা হবে এই প্রশ্ন তুলে নানা তত্ত্ব কপচাচ্ছেন, তাদের কাছে প্রশ্ন লালন ফকির, শাহ আবদুল করিমও তো নিন্মবিত্ত সমাজ থেকে উঠে এসেছেন, কই, তাদের তো কেউ রুচির দূর্ভিক্ষের প্রতীক বলে না, তাহলে হিরো আলমকে বলে কেন? এই প্রশ্ন খোঁজা জরুরি।

সত্যিই কি আমাদের আমাদের সুরুচির দূর্ভিক্ষ নেই? আছে। সাংস্কৃতিক খরা চলছে না? চলছে। কেউ কেউ এর দায় চাপিয়ে দিচ্ছেন ঢাকা কেন্দ্রিক সংস্কৃতিকর্মীদের ওপর, অর্থাৎ আমাদের আগের প্রজন্মের সংস্কৃতিজনদের ওপর। কিন্তু এই দায় প্রকৃতপক্ষে রাজনীতির। আমাদের আগের প্রজন্মের সংস্কৃতিজনরা, এমনকি আমরাও নিজের পকেটের টাকা খরচ করে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড করি। এখন দেশব্যাপী সাংস্কৃতিক আন্দোলনও কি এদের পকেটের টাকা খরচ করেই করতে হবে? রাষ্ট্রের দায় নেই? বরং এই প্রশ্ন তুলুন স্বাধীনতার বায়ান্ন বছর পরেও উপজেলা পর্যায়ে কেন শিল্পকলা নেই। কেন তৃণমুলে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চালানোর মতো রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতা নেই? কেন শিল্পকলার হলে নাটক করতে হলে হলভাড়া দিতে হবে?

ছেলেবেলায় গ্রামের বৃদ্ধদের দেখেছি যে ইতিহাস, পুরাণ ইত্যাদি সম্পর্কে তারা জ্ঞান রাখতেন। আমি আমার ঠাকুমার মুখে যে-সব গল্প শুনতাম, বড়ো হয়ে জেনেছি সেগুলো উপেন্দ্র কিশোর রায়চৌধুরীর লেখা। কিন্তু আমার ঠাকুমা কখনো উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর বই পড়েননি, তিনি লেখাপড়াই জানতেন না। তারা যে বই পড়ে এই জ্ঞান অর্জন করেছিলেন তা নয়। যাত্রা, পালাগান, পুতুলনাচ, অষ্টক গান, ইত্যাদি দেখে এবং শুনে শুনে তারা এইসব জ্ঞান অর্জন করতেন। ফলে তাদের জীবনবোধও ছিল অন্য মাত্রার। তাদের কাছে আদর্শ ছিল লালন, বিদ্যাসাগরের মতো মনীষীগণ। রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতার অভাবে যাত্রা, পালাগান, পুতুলনাচ, অষ্টক গান ইত্যাদি এখন প্রায় নেই বললেই চলে। লোকশিক্ষার এই মাধ্যমগুলো বন্ধ হওয়ার ফলে তৃণমূলে ঢুকে পড়েছে অপসংস্কৃতি। এখন সেখানে ওয়াজের রমরমা অবস্থা। জ্ঞানের শূন্যতা তৈরি হয়েছে, আর জ্ঞানের শূন্যতা থেকেই জন্ম হচ্ছে হিরো আলমদের। এই হিরো আলমরা কখনোই তৃণমূলের সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি নয়। তৃণমূলের সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি লালন ফকির, শাহ আবদুল করিম, কবিয়াল বিজয় সরকার, ইসলাম উদ্দিন পালাকার। আরো অনেকে আছেন।

সুরুচির দূর্ভিক্ষ না থাকলে হিরো আলম এত খ্যাতি পাবেন কেন? চলচ্চিত্র বা সংগীতে কি অবদান তিনি রেখেছেন তিনি যার জন্য তার এত খ্যাতি? রানু মণ্ডল কিংবা ভুবন বাদ্যকর এমন কি শিল্পগুণ সম্পন্ন সংগীত উপহার দিয়েছেন যে তারা এতটা খ্যাতি পাবেন? বছরের পর বছর অনেক শিল্পী মঞ্চে কিংবা চলচ্চিত্রে ভালো অভিনয় করছেন, কঠোর পরিশ্রম করছেন, কই তারা তো এত খ্যাতি পাচ্ছেন না! অনেকে সংগীতের জন্য একটি জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছেন, কিন্তু তারা তো এত খ্যাতি পাচ্ছেন না, তাদের গান শিল্পগুণসম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও খুব বেশি মানুষ শুনছেন না। তাই হিরো আলম, রানু মণ্ডল কিংবা ভুবন বাদ্যকর আমাদের সুরুচির দূর্ভিক্ষ এবং চিন্তাশূন্যতার ফসল। আমরা এদেরকে খ্যাতিমান করে প্রকৃত পরিশ্রমী শিল্পীদের প্রতিনিয়ত অপমান করে চলেছি। আর এই অপমানের ফলায় প্রতিনিয়ত শান দিচ্ছে আমাদের গণমাধ্যম। তাদের পাঠক চাই, দর্শক চাই, তাদের এই চাওয়া পূরণ করতে তারা এতটাই নিচে নামেন যে তাদের কুরুচির কঙ্কাল উন্মোচিত হয়ে পড়ে!


ঢাকা
২৯.০৩.২০২৩

সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×