
মাজারে মাদ্রাসার মতো শিশু ধর্ষণ-বালাৎকার হয় না। মাজারপন্থীরা তাদের মতো করে তাদের সৃষ্টিকর্তাকে ডাকেন, সংগীত-নৃত্যের মাধ্যমে তারা তাদের সৃষ্টিকর্তাকে ডাকলে অন্যদের অসুবিধা হবে কেন! তারা যদি শিরক করে থাকে, বেশরিয়তী কাজ করে থাকে, সেটা তদের আর তাদের সৃষ্টিকর্তার ব্যাপার, অন্যদের নাক গলানোর প্রয়োজন নেই। তারা গাজা খায়? নেশা করে? তারা তাদের গণ্ডির মধ্যে যা ইচ্ছে করুক, অন্যরা সেখানে না গেলেই পারে। আর রাস্তাঘাটে হাঁটতে গেলেই যে প্রতি একশো মিটারে একবার গাজার গন্ধ নাকে আসে, তাতে কারো অসুবিধা হয় না?
ধরা যাক, সৃষ্টিকর্তা আছে, তিনি কি এতই বেরসিক যে সংগীত-নৃত্যের সুধা পান করবেন না? ধর্ম-প্রবর্তকেরা নিজের ভালোলাগা-মন্দলাগা চাপিয়ে দিয়েছে সৃষ্টিকর্তার নামে। নইলে সৃষ্টিকর্তা থাকলে ভক্তের এমন নির্মল নিবেদনে তিনিও কি নেচে উঠবেন না! এই নির্মল আনন্দযজ্ঞ পণ্ড করার অধিকার কারো নেই। আমি যদি সৃষ্টিকর্তা হতাম, আর আমার যদি এমন ভক্তকুল থাকত, আমি স্বর্গের সিংহাসনে বসে না থেকে, প্রতিসন্ধ্যা এদের সঙ্গেই উপভোগ করতাম!
লিংক:
শাহ্ আলী মাজারের ওরস ২০২৫
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


