আইয়ামে জাহেলিয়াতেও এমন ঘটনা ঘটেছে কিনা কে জানে। তখন মেয়েদের জিবন্ত পুতে ফেলা হতো। তাও বালো ছিল। কিনতু বাংলাদেশে এসব কি বিভৎস ঘটনা ঘটছে। মা পরের বাড়িতে কাজে আর বাবা ঢাকার কোন রাস্তায় রিক্সা চালাচ্ছে। আর ছোট্ট ৩ বছরের মেয়ে শিশুটিকে রেখে গেছেন তার খালার কাছে। কিন্তু এসে দেখেন নরপশুর থাবা থেকে রেহাই পেল না তাদের দুই বছর নয় মাসের ছোট্ট মেয়েটাও। খালি বাড়িতে ধর্ষণের শিকার হলো মেয়েটি।
মেয়েটির মা জানান, গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে তিনি ছুটা বুয়ার কাজ করতে যান। তাঁর স্বামী সকালেই রিকশা নিয়ে বেরিয়ে যান। মেয়েটিকে দেখার জন্য তাঁর পরিবারে আর কেউ নেই। নিরুপায় হয়ে তিনি মেয়েটিকে খালি বাড়িতে রেখে কাজে যেতেন নিয়মিত। অন্যদিনের মতো গতকালও তিনি একই কাজ করেন। কিন্তু বাড়ি ফিরে দেখেন মেয়ে তাঁর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তবে কে বা কারা কাজটি করেছে তিনি তা জানাতে পারেননি।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক সালাউদ্দিন জানান, মেয়েটির প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ হয়েছে। এখন সে মানুষ দেখলেই ভয়ে চিত্কার করে উঠছে। মা চোখের আড়াল হলেই ভয়ার্ত চোখে এদিক-সেদিক তাকিয়ে কান্না শুরু করছে।
এ সমাজ আজ ধ্বংসের মুখে। আশা করি কেউ এই ধ্বংস ঠেকাতে পারবেনা। আর এই অসভ্য, বর্বর, জুলুমবাজ দেশ যেনো খোদা ধ্বংস করে দেন সেই কামনায় করি।
সুত্র- Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




